নেপালে গণপরিষদের মেয়াদ বাড়ল এক বছর
নেপালে নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য গঠিত পার্লামেন্ট বা গণপরিষদের মেয়াদ এক বছর বাড়াতে রাজি হয়েছে দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো। গত শুক্রবার পার্লামেন্টের এক বিশেষ অধিবেশনে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একটি জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনেও রাজি হয়েছে দলগুলো। এদিকে প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপালের একজন মুখপাত্র বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতার পর প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত।
মাওবাদী দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সমঝোতার অংশ হিসেবে নতুন জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনে রাজি হয়েছেন নেতারা। খবরে বলা হচ্ছে, এই সমঝোতার পর প্রধানমন্ত্রী অবিলম্বে পদত্যাগ করতে রাজি হয়েছেন।
নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য দুই বছর আগে গণপরিষদ গঠন করা হয়। কিন্তু ২৮ মের সময়সীমার মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়নে ব্যর্থ হয় গণপরিষদ। এ পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার মধ্যরাতের কিছুক্ষণ আগে আইনপ্রণেতারা অধিবেশনে মিলিত হন এবং গণপরিষদের মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষে একমত হন।
সমঝোতা চুক্তির যথাযথ শর্তগুলো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে রিপাবলিকা ডেইলির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, শুক্রবারের অধিবেশনের শেষমুহূর্তে মাওবাদী দলের আইনপ্রণেতারা গণপরিষদের মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষে মত দেন। তবে এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলকে মাওবাদীদের দাবি মেনে নিতে হয়েছে। মাওবাদীদের দাবি ছিল, প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। ওয়েবসাইটে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী যত শিগগির সম্ভব পদত্যাগ করবেন।
মাওবাদী দলের মুখপাত্র দীননাথ শর্মা বলেন, ‘আমরা শেষ মুহূর্তে একটি রাজনৈতিক সমঝোতায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘গণপরিষদের মেয়াদ এক বছর বাড়াতে রাজি হয়েছি আমরা। শান্তি-প্রক্রিয়াকে একটি যৌক্তিক সমাপ্তির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং অবশিষ্ট কাজ শেষ করতে মতৈক্য ও সহযোগিতার প্রতিও আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
মুখপাত্র দীননাথ শর্মা আরও বলেন, ‘একটি নতুন জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের ব্যাপারেও আমরা রাজি হয়েছি।’ মাওবাদীরা ২০০৮ সালের নির্বাচনে জিতে নেপালের ২৪০ বছরের পুরোনো রাজতন্ত্রের বিলোপ ঘটান। রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশকে ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্রে পরিণত করেন তাঁরা।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বিষ্ণু রিজাল গতকাল বলেছেন, মাধব কুমার পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় তা আলোচনা করতে দিনব্যাপী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী।
মাওবাদী দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সমঝোতার অংশ হিসেবে নতুন জাতীয় মতৈক্যের সরকার গঠনে রাজি হয়েছেন নেতারা। খবরে বলা হচ্ছে, এই সমঝোতার পর প্রধানমন্ত্রী অবিলম্বে পদত্যাগ করতে রাজি হয়েছেন।
নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য দুই বছর আগে গণপরিষদ গঠন করা হয়। কিন্তু ২৮ মের সময়সীমার মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়নে ব্যর্থ হয় গণপরিষদ। এ পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার মধ্যরাতের কিছুক্ষণ আগে আইনপ্রণেতারা অধিবেশনে মিলিত হন এবং গণপরিষদের মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষে একমত হন।
সমঝোতা চুক্তির যথাযথ শর্তগুলো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে রিপাবলিকা ডেইলির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, শুক্রবারের অধিবেশনের শেষমুহূর্তে মাওবাদী দলের আইনপ্রণেতারা গণপরিষদের মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষে মত দেন। তবে এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলকে মাওবাদীদের দাবি মেনে নিতে হয়েছে। মাওবাদীদের দাবি ছিল, প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। ওয়েবসাইটে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী যত শিগগির সম্ভব পদত্যাগ করবেন।
মাওবাদী দলের মুখপাত্র দীননাথ শর্মা বলেন, ‘আমরা শেষ মুহূর্তে একটি রাজনৈতিক সমঝোতায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘গণপরিষদের মেয়াদ এক বছর বাড়াতে রাজি হয়েছি আমরা। শান্তি-প্রক্রিয়াকে একটি যৌক্তিক সমাপ্তির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং অবশিষ্ট কাজ শেষ করতে মতৈক্য ও সহযোগিতার প্রতিও আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
মুখপাত্র দীননাথ শর্মা আরও বলেন, ‘একটি নতুন জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের ব্যাপারেও আমরা রাজি হয়েছি।’ মাওবাদীরা ২০০৮ সালের নির্বাচনে জিতে নেপালের ২৪০ বছরের পুরোনো রাজতন্ত্রের বিলোপ ঘটান। রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশকে ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্রে পরিণত করেন তাঁরা।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বিষ্ণু রিজাল গতকাল বলেছেন, মাধব কুমার পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় তা আলোচনা করতে দিনব্যাপী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী।
No comments