মরিনহো হয়ে গেলেন রিয়ালের
আবারও নতুন দেশ। নতুন ক্লাব এবং নতুন চ্যালেঞ্জ। আবারও কি অনায়াসে পায়ের কাছে লুটিয়ে পড়বে সাফল্য? সেই উত্তর জানতে আপাতত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। তবে হোসে মরিনহোকে রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হিসেবে পেতে সমর্থকদের যে ব্যাকুল প্রতীক্ষা, সেটির অবসান হয়ে গেল পরশু। ক্লাবের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা হলো ‘স্পেশাল ওয়ানের’। রিয়ালে আসলে যাত্রা শুরু হলো দুই পর্তুগিজ জুটির। সাইডবেঞ্চে মরিনহো, মাঠে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো!
ইতিহাসে তৃতীয় কোচ হিসেবে ভিন্ন দুটি ক্লাবের হয়ে ইউরোপ-শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জয় করেছেন, সেটিও রিয়ালের মাঠে দাঁড়িয়েই। ইন্টারের হয়ে দুই বছরে চারটি শিরোপা জেতা মরিনহো বলেছিলেন, ইতালির ক্লাবটিকে দেওয়ার মতো আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। এবার তিনি বেরিয়ে পড়তে চান নতুন চ্যালেঞ্জের সন্ধানে।
সেই চ্যালেঞ্জ মরিনহোর শুরুই হয়ে গেছে। মাঝখানে আলোচনা আটকে ছিল চুক্তির ‘বাই আউট’ শর্ত নিয়ে। ইন্টারের সঙ্গে আরও দুই বছরের চুক্তি ছিল তাঁর। শর্ত অনুযায়ী, যে পক্ষ মেয়াদের আগেই সেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসবে, তাকে দিতে হবে ১ কোটি ৬০ ইউরো। অবশেষে রিয়াল সেই টাকার পুরোটাই শোধ করে দিতে রাজি হওয়ায় আলোচনার জট খুলে গেল। পরশু রিয়ালের ওয়েবসাইটে খুশির খবরটি জানানো হয়েছে খুবই সংক্ষিপ্ত একটি বিবৃতিতে, ‘আজ একটা সমঝোতায় পৌঁছানো গেছে। হোসে মরিনহো রিয়াল মাদ্রিদের নতুন কোচ হচ্ছেন।’
ইন্টারে সুখেই ছিলেন। কিন্তু ইতালিয়ান ফুটবলের ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিজের অসন্তোষের কথা সব সময়ই জানিয়ে দিচ্ছিলেন সুযোগ পেলে। মোরাত্তিও মনে করেন, ‘মরিনহো আসলে ইতালির ফুটবলের ওপর বিরক্ত হয়েই চলে গেলেন। ইন্টার তাঁকে যতটা না হারাল, তার চেয়েও বেশি হারাল ইতালি।’
বার্সেলোনার এই সাবেক সহকারী কোচের এখন প্রথম মিশন হবে, রিয়ালের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবটির ক্রমবর্ধমান আধিপত্য রুখে দেওয়া। এবং অবশ্যই চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জেতা। ২০০২ সালে সর্বশেষ এই ট্রফি জিতেছিল রিয়াল।
পোর্তো এবং ইন্টারের হয়ে দুবার এই ট্রফি জেতা মরিনহো আশ্বস্ত করছেন, চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা বন্ধ্যাত্ব ঘুচে গেল বলে! আগামীকাল স্থানীয় সময় দুপুর একটায় সান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে দর্শকদের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে আনা হবে এই ৪৭ বছর বয়সীকে।
ইতিহাসে তৃতীয় কোচ হিসেবে ভিন্ন দুটি ক্লাবের হয়ে ইউরোপ-শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জয় করেছেন, সেটিও রিয়ালের মাঠে দাঁড়িয়েই। ইন্টারের হয়ে দুই বছরে চারটি শিরোপা জেতা মরিনহো বলেছিলেন, ইতালির ক্লাবটিকে দেওয়ার মতো আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। এবার তিনি বেরিয়ে পড়তে চান নতুন চ্যালেঞ্জের সন্ধানে।
সেই চ্যালেঞ্জ মরিনহোর শুরুই হয়ে গেছে। মাঝখানে আলোচনা আটকে ছিল চুক্তির ‘বাই আউট’ শর্ত নিয়ে। ইন্টারের সঙ্গে আরও দুই বছরের চুক্তি ছিল তাঁর। শর্ত অনুযায়ী, যে পক্ষ মেয়াদের আগেই সেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসবে, তাকে দিতে হবে ১ কোটি ৬০ ইউরো। অবশেষে রিয়াল সেই টাকার পুরোটাই শোধ করে দিতে রাজি হওয়ায় আলোচনার জট খুলে গেল। পরশু রিয়ালের ওয়েবসাইটে খুশির খবরটি জানানো হয়েছে খুবই সংক্ষিপ্ত একটি বিবৃতিতে, ‘আজ একটা সমঝোতায় পৌঁছানো গেছে। হোসে মরিনহো রিয়াল মাদ্রিদের নতুন কোচ হচ্ছেন।’
ইন্টারে সুখেই ছিলেন। কিন্তু ইতালিয়ান ফুটবলের ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিজের অসন্তোষের কথা সব সময়ই জানিয়ে দিচ্ছিলেন সুযোগ পেলে। মোরাত্তিও মনে করেন, ‘মরিনহো আসলে ইতালির ফুটবলের ওপর বিরক্ত হয়েই চলে গেলেন। ইন্টার তাঁকে যতটা না হারাল, তার চেয়েও বেশি হারাল ইতালি।’
বার্সেলোনার এই সাবেক সহকারী কোচের এখন প্রথম মিশন হবে, রিয়ালের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবটির ক্রমবর্ধমান আধিপত্য রুখে দেওয়া। এবং অবশ্যই চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জেতা। ২০০২ সালে সর্বশেষ এই ট্রফি জিতেছিল রিয়াল।
পোর্তো এবং ইন্টারের হয়ে দুবার এই ট্রফি জেতা মরিনহো আশ্বস্ত করছেন, চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা বন্ধ্যাত্ব ঘুচে গেল বলে! আগামীকাল স্থানীয় সময় দুপুর একটায় সান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে দর্শকদের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে আনা হবে এই ৪৭ বছর বয়সীকে।
No comments