এক বছর না যেতেই অনিশ্চিত সুপার কাপ
কোটি টাকার সুপার কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এ বছর হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় জেগেছে। প্রায় পাঁচ মাস পর কাল অনুষ্ঠিত বাফুফের নির্বাহী কমিটির সভায় টুর্নামেন্টের খসড়া রূপরেখা চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ‘এই টুর্নামেন্ট করে কী লাভ’ কেউ কেউ এ প্রশ্ন তোলায়, সেটা আর হয়নি। বিশ্বকাপের পরপরই অনুষ্ঠেয় টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় আসরের ভবিষ্যৎ তাই হঠাৎ করেই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে!
সুপার কাপের বিপক্ষে মতামত দেওয়া সদস্যদের যুক্তি, চলমান পেশাদার লিগে পাতানো খেলা চলছে এবং যেহেতু সুপার কাপে পেশাদার লিগের দলই খেলবে, তাই তাদের নিয়ে প্রায় দুই কোটি টাকার টুর্নামেন্ট করা নিরর্থক। পাতানো খেলার সঙ্গে যুক্ত কেউ না-কেউ এক কোটি টাকার অর্থ পুরস্কার পেয়ে যাবে। তাতে ফুটবলের কোনো লাভ হবে না। এর চেয়ে বরং এই টাকা দিয়ে অন্যকিছু করা ভালো।
‘অন্যকিছু কী’ সেটা ঠিক করতে ৮-১০ দিন সময় নিয়েছে নির্বাহী কমিটি। এই সময়ের মধ্যে পৃষ্ঠপোষক সিটিসেলের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। সিটিসেলের চাওয়া না-চাওয়ার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। যদি টুর্নামেন্টটি হয়, তাহলে এটিকে আকর্ষণীয় করার বিষয়টি ভেবে দেখতে হবে।
সভাসূত্রে জানা গেছে, পাতানো খেলা নিয়ে এদিন সভা ছিল বেশ সরগরম। সবাই এর বিপক্ষে মতামত দিয়েছে এবং তদন্ত করার জন্য পুলিশি সহায়তার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফুটবলের দুর্ভাগ্য, পাতানো খেলা নিয়ে যাঁরা সভায় বসে আলোচনা করেন, তাঁদের অনেকেই আবার ক্লাবে গিয়ে ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন!
বিশ্বকাপের টিকিট বিতরণসহ আরও অনেক বিষয়ে উত্তাপ ছিল ৫ ঘণ্টার দীর্ঘ সভায়। যাতে এ মাসে ঢাকা মহানগর স্কুল ফুটবল শুরু করার সিদ্ধান্তটাই বলার মতো খবর।
সুপার কাপের বিপক্ষে মতামত দেওয়া সদস্যদের যুক্তি, চলমান পেশাদার লিগে পাতানো খেলা চলছে এবং যেহেতু সুপার কাপে পেশাদার লিগের দলই খেলবে, তাই তাদের নিয়ে প্রায় দুই কোটি টাকার টুর্নামেন্ট করা নিরর্থক। পাতানো খেলার সঙ্গে যুক্ত কেউ না-কেউ এক কোটি টাকার অর্থ পুরস্কার পেয়ে যাবে। তাতে ফুটবলের কোনো লাভ হবে না। এর চেয়ে বরং এই টাকা দিয়ে অন্যকিছু করা ভালো।
‘অন্যকিছু কী’ সেটা ঠিক করতে ৮-১০ দিন সময় নিয়েছে নির্বাহী কমিটি। এই সময়ের মধ্যে পৃষ্ঠপোষক সিটিসেলের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। সিটিসেলের চাওয়া না-চাওয়ার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। যদি টুর্নামেন্টটি হয়, তাহলে এটিকে আকর্ষণীয় করার বিষয়টি ভেবে দেখতে হবে।
সভাসূত্রে জানা গেছে, পাতানো খেলা নিয়ে এদিন সভা ছিল বেশ সরগরম। সবাই এর বিপক্ষে মতামত দিয়েছে এবং তদন্ত করার জন্য পুলিশি সহায়তার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফুটবলের দুর্ভাগ্য, পাতানো খেলা নিয়ে যাঁরা সভায় বসে আলোচনা করেন, তাঁদের অনেকেই আবার ক্লাবে গিয়ে ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন!
বিশ্বকাপের টিকিট বিতরণসহ আরও অনেক বিষয়ে উত্তাপ ছিল ৫ ঘণ্টার দীর্ঘ সভায়। যাতে এ মাসে ঢাকা মহানগর স্কুল ফুটবল শুরু করার সিদ্ধান্তটাই বলার মতো খবর।
No comments