আপনারা নন, ওরাই বিশ্বাসঘাতক
ব্রিটেনের নির্বাচনী প্রচারণার শেষ মুহূর্তে এসে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির অন্যতম শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত কয়েকটি এলাকায় হাত বাড়ালেন কিছুটা অপ্রত্যাশিতভাবেই বিরাট সাফল্য পাওয়া লিবারেল ডেমোক্র্যাট নেতা নিক ক্লেগ। ইংল্যান্ডের দুটি উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহরে গত রোববার তিনি ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছেন।
ম্যানচেস্টারের অদূরে বার্নলি শহরের এক গির্জায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন লেবার দলের কড়া সমালোচনা করেন ক্লেগ। তিনি স্থানীয় ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ক্ষমতাসীন লেবার দল ভোটারদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
যেসব এলাকা থেকে ক্ষমতাসীন লেবাররা দীর্ঘদিন থেকে একটানা সমর্থন পেয়ে আসছে, বার্নলি তাদের অন্যতম।
ক্লেগ আরও বলেন, ‘লেবারের সঙ্গে আপনারা নন বরং আপনাদের সঙ্গেই লেবাররা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বহু বছর ধরে যাঁরা লেবার পার্টিকে সমর্থন করে আসছেন আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমি বুঝি দীর্ঘদিন পর (সমর্থন বদলানো) কতটা কঠিন। এটা প্রায় বিশ্বাসঘাতকতার সামিল। কিন্তু লেবাররা তো আপনাদের ডুবিয়েছে।’
বার্নলি থেকে পার্শ্ববর্তী শহর মার্সডেনে গিয়েও ক্লেগ প্রায় একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি সেখানে বলেন, লেবারদের ওপর থেকে জনগণের আস্থা উঠে গেছে। লেবাররা টানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও মার্গারেট থ্যাচারের আমলের চেয়েও এ এলাকার উৎপাদনের গতি হ্রাস পেয়েছে।
নিক ক্লেগ ব্রিটেনের রাজনীতিতে অল্প দিন আগেও অল্প পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও বেশ কিছু দিন ধরে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। কিন্তু লেবার নেতা গর্ডন ব্রাউন ও টোরি নেতা ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে ১৫ এপ্রিলের টেলিভিশন বিতর্কের পর তিনি বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। জনমত জরিপে তাঁর দল ক্ষমতাসীনদের চেয়েও এগিয়ে গিয়ে দ্বিতীয় স্থানে পৌঁছে যায়। ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম তাঁর জনপ্রিয়তাকে ‘ক্লেগম্যানিয়া’ বলে অভিহিত করছে। তবে ভোটের দিন পর্যন্ত তাঁর জনপ্রিয়তা থাকবে কি না তা নিয়ে অনেক পর্যবেক্ষক সন্দিহান। রোববার প্রকাশিত বেশির ভাগ জনমত জরিপে ‘লিব-ডেম’দের অবস্থান ছিল যথারীতি তৃতীয় স্থানে।
ক্লেগ ‘প্রকৃত পরিবর্তন’ আনার কথা বলেছেন তাঁর প্রচারণায়। একই সঙ্গে তাঁর দল ক্ষমতাসীন লেবারদের নয় বরং রক্ষণশীল টোরি দলকে তাঁদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করছে বলেও ঘোষণা করেছেন।
আগামী বৃহস্পতিবার ব্রিটেনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ম্যানচেস্টারের অদূরে বার্নলি শহরের এক গির্জায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন লেবার দলের কড়া সমালোচনা করেন ক্লেগ। তিনি স্থানীয় ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ক্ষমতাসীন লেবার দল ভোটারদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
যেসব এলাকা থেকে ক্ষমতাসীন লেবাররা দীর্ঘদিন থেকে একটানা সমর্থন পেয়ে আসছে, বার্নলি তাদের অন্যতম।
ক্লেগ আরও বলেন, ‘লেবারের সঙ্গে আপনারা নন বরং আপনাদের সঙ্গেই লেবাররা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বহু বছর ধরে যাঁরা লেবার পার্টিকে সমর্থন করে আসছেন আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমি বুঝি দীর্ঘদিন পর (সমর্থন বদলানো) কতটা কঠিন। এটা প্রায় বিশ্বাসঘাতকতার সামিল। কিন্তু লেবাররা তো আপনাদের ডুবিয়েছে।’
বার্নলি থেকে পার্শ্ববর্তী শহর মার্সডেনে গিয়েও ক্লেগ প্রায় একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি সেখানে বলেন, লেবারদের ওপর থেকে জনগণের আস্থা উঠে গেছে। লেবাররা টানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও মার্গারেট থ্যাচারের আমলের চেয়েও এ এলাকার উৎপাদনের গতি হ্রাস পেয়েছে।
নিক ক্লেগ ব্রিটেনের রাজনীতিতে অল্প দিন আগেও অল্প পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও বেশ কিছু দিন ধরে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। কিন্তু লেবার নেতা গর্ডন ব্রাউন ও টোরি নেতা ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে ১৫ এপ্রিলের টেলিভিশন বিতর্কের পর তিনি বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। জনমত জরিপে তাঁর দল ক্ষমতাসীনদের চেয়েও এগিয়ে গিয়ে দ্বিতীয় স্থানে পৌঁছে যায়। ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম তাঁর জনপ্রিয়তাকে ‘ক্লেগম্যানিয়া’ বলে অভিহিত করছে। তবে ভোটের দিন পর্যন্ত তাঁর জনপ্রিয়তা থাকবে কি না তা নিয়ে অনেক পর্যবেক্ষক সন্দিহান। রোববার প্রকাশিত বেশির ভাগ জনমত জরিপে ‘লিব-ডেম’দের অবস্থান ছিল যথারীতি তৃতীয় স্থানে।
ক্লেগ ‘প্রকৃত পরিবর্তন’ আনার কথা বলেছেন তাঁর প্রচারণায়। একই সঙ্গে তাঁর দল ক্ষমতাসীন লেবারদের নয় বরং রক্ষণশীল টোরি দলকে তাঁদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করছে বলেও ঘোষণা করেছেন।
আগামী বৃহস্পতিবার ব্রিটেনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
No comments