হকি দলে কোনো চমক নেই
দল ঘোষণা শেষ। এশিয়ান গেমস বাছাই হকির চূড়ান্ত দলে আছেন কি না, তখনো নিশ্চিত নন ইরফান আহমেদ। ফেডারেশনের সিঁড়ি ভেঙে নামতে নামতে চূড়ান্ত দলের তালিকায় চোখ রেখে তবেই তাঁর স্বস্তি। হেসে জানালেন, ‘না, বাদ পড়িনি।’ ১৮ জনের চূড়ান্ত দলে বাদ পড়ার মতো তেমন কেউই যে ছিলেন না!
কাল দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচক মামুনুর রশিদ জানালেন, গত এসএ গেমসের অধিনায়ক মশিউর রহমান (বিপ্লব) এই টুর্নামেন্টেরও অধিনায়ক। প্রাথমিক দলে ডাক পাওয়া ২৫ জনের মধ্যে পাঁচজনই অনুশীলনে যোগ দেননি। দুই সহোদর ইসা-মুসা আগেই জানিয়েছিলেন টুর্নামেন্টে খেলবেন না। হুট করেই অনুশীলনের মাঝপথে নেদারল্যান্ডে চলে গেছেন তাপস বর্মণ। মেহরাব হোসেনও (কিরণ) লাপাত্তা! পরে জানা গেল, তিনিও চলে গেছেন ইতালিতে। অন্যদের মধ্যে পরিচিত মুখ সবাই ডাক পেয়েছেন। বাদ পড়েছেন শুধু হাসান যুবায়ের (নিলয়), শামসুল আলম (সুজন) ও রিয়াজ আহমেদ।
এসএ গেমসের দলে থাকা গোলরক্ষক মেহরাবের জায়গায় দলে ঢুকেছেন জাহিদ হোসেন। দ্বিতীয় গোলরক্ষক হিসেবে সুযোগ পেয়েছেন মনোয়ার হোসেন (রাসেল)। আসাদুজ্জামান, মশিউর, মামুনুরদের নিয়ে গড়া রক্ষণভাগের সঙ্গে মিডফিল্ডে রাসেল মাহমুদ (জিমি), নান্নু, মাকসুদ। এই দল নিয়ে সন্তুষ্টই কোচ পিটার গেরহার্ড, ‘দল নিয়ে আমি খুশি।’ তাপস ও মেহরাবকে কি মিস করবেন? কোচের কথাবার্তায় তেমনটি মনে হলো না, ‘তাপস ও মেহরাবকে ছাড়াই ভালো খেলবে ছেলেরা।’ তবে কাউকে না জানিয়ে মেহরাবের বিদেশে যাওয়াটাকে ভালোভাবে নেননি কোচ, ‘গত এসএ গেমসের সময় থেকেই দেখেছি ও একটু বিশৃঙ্খল টাইপের। এমন একটা কাজ ওর পক্ষেই করা সম্ভব।’
তবে মেহরাবকে ছাড়াই দল ভালো খেলবে বলে বিশ্বাস কোচের। কোনো দলকে নিয়ে আলাদাভাবে দুশ্চিন্তাও নেই কোচের, ‘আমরা এখন নিজেদের নিয়েই ভাবছি। তবে অন্যদের সম্পর্কে খুব বেশি ধারণাও আমাদের নেই। তাই কাউকে নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই।’ টুর্নামেন্ট শুরু হতে তিন দিন বাকি থাকলেও এখনো নেদারল্যান্ড থেকে দেশে ফেরেননি পুষ্কর খীসা। কোচ জানালেন, ‘ও দুই-এক দিনের মধ্যেই চলে আসবে।’ নিয়মিত অনুশীলন ছাড়াও হংকংয়ের বিপক্ষে একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা রয়েছে কোচের।
বাংলাদেশ দল: মশিউর রহমান (বিপ্লব), মামুনুর রহমান (চয়ন), জাহিদ হোসেন, মনোয়ার হোসেন, আসাদুজ্জামান (চন্দন), রাসেল মাহমুদ (জিমি), মোশারফ হোসেন (কুটি), শেখ মোহাম্মদ নান্নু, আবদুস সাজ্জাদ (জন), কামরুজ্জামান (রানা), কৃষ্ণকুমার, মাকসুদ আলম (হাবুল), আল মশিউর রহমান (ফিরোজ), ইমরান হাসান (পিন্টু), ইরফান আহমেদ, জাহিদ বিন তালিব (শুভ), পুষ্কর খীসা (মিমো) ও গোলাম মোস্তফা (মানিক)।
কাল দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচক মামুনুর রশিদ জানালেন, গত এসএ গেমসের অধিনায়ক মশিউর রহমান (বিপ্লব) এই টুর্নামেন্টেরও অধিনায়ক। প্রাথমিক দলে ডাক পাওয়া ২৫ জনের মধ্যে পাঁচজনই অনুশীলনে যোগ দেননি। দুই সহোদর ইসা-মুসা আগেই জানিয়েছিলেন টুর্নামেন্টে খেলবেন না। হুট করেই অনুশীলনের মাঝপথে নেদারল্যান্ডে চলে গেছেন তাপস বর্মণ। মেহরাব হোসেনও (কিরণ) লাপাত্তা! পরে জানা গেল, তিনিও চলে গেছেন ইতালিতে। অন্যদের মধ্যে পরিচিত মুখ সবাই ডাক পেয়েছেন। বাদ পড়েছেন শুধু হাসান যুবায়ের (নিলয়), শামসুল আলম (সুজন) ও রিয়াজ আহমেদ।
এসএ গেমসের দলে থাকা গোলরক্ষক মেহরাবের জায়গায় দলে ঢুকেছেন জাহিদ হোসেন। দ্বিতীয় গোলরক্ষক হিসেবে সুযোগ পেয়েছেন মনোয়ার হোসেন (রাসেল)। আসাদুজ্জামান, মশিউর, মামুনুরদের নিয়ে গড়া রক্ষণভাগের সঙ্গে মিডফিল্ডে রাসেল মাহমুদ (জিমি), নান্নু, মাকসুদ। এই দল নিয়ে সন্তুষ্টই কোচ পিটার গেরহার্ড, ‘দল নিয়ে আমি খুশি।’ তাপস ও মেহরাবকে কি মিস করবেন? কোচের কথাবার্তায় তেমনটি মনে হলো না, ‘তাপস ও মেহরাবকে ছাড়াই ভালো খেলবে ছেলেরা।’ তবে কাউকে না জানিয়ে মেহরাবের বিদেশে যাওয়াটাকে ভালোভাবে নেননি কোচ, ‘গত এসএ গেমসের সময় থেকেই দেখেছি ও একটু বিশৃঙ্খল টাইপের। এমন একটা কাজ ওর পক্ষেই করা সম্ভব।’
তবে মেহরাবকে ছাড়াই দল ভালো খেলবে বলে বিশ্বাস কোচের। কোনো দলকে নিয়ে আলাদাভাবে দুশ্চিন্তাও নেই কোচের, ‘আমরা এখন নিজেদের নিয়েই ভাবছি। তবে অন্যদের সম্পর্কে খুব বেশি ধারণাও আমাদের নেই। তাই কাউকে নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই।’ টুর্নামেন্ট শুরু হতে তিন দিন বাকি থাকলেও এখনো নেদারল্যান্ড থেকে দেশে ফেরেননি পুষ্কর খীসা। কোচ জানালেন, ‘ও দুই-এক দিনের মধ্যেই চলে আসবে।’ নিয়মিত অনুশীলন ছাড়াও হংকংয়ের বিপক্ষে একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা রয়েছে কোচের।
বাংলাদেশ দল: মশিউর রহমান (বিপ্লব), মামুনুর রহমান (চয়ন), জাহিদ হোসেন, মনোয়ার হোসেন, আসাদুজ্জামান (চন্দন), রাসেল মাহমুদ (জিমি), মোশারফ হোসেন (কুটি), শেখ মোহাম্মদ নান্নু, আবদুস সাজ্জাদ (জন), কামরুজ্জামান (রানা), কৃষ্ণকুমার, মাকসুদ আলম (হাবুল), আল মশিউর রহমান (ফিরোজ), ইমরান হাসান (পিন্টু), ইরফান আহমেদ, জাহিদ বিন তালিব (শুভ), পুষ্কর খীসা (মিমো) ও গোলাম মোস্তফা (মানিক)।
No comments