ইরান ইস্যুতে চীনকে চাপ দিতে প্রস্তুত সৌদি ও ইউএই
পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে ইরানের ওপর অবরোধ আরোপের ব্যাপারে চীনকে চাপ দিতে আগ্রহী বলে ইঙ্গিত দিয়েছে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আবর আমিরাত (ইউএই)। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস এ কথা বলেন। এর আগে ইরানের ওপর অবরোধ আরোপে চীনের আপত্তি তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দিতে সৌদি ও ইউএই নেতাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন গেটস ও শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তারা।
ইউএইর আবুধাবিতে গেটস সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ইঙ্গিত পেয়েছি, তাঁরা চীনকে চাপ দিতে আগ্রহী। পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গেও এ ব্যাপারে আলোচনা করতে চেয়েছেন তাঁরা। তবে রাশিয়ার বিষয়টি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের মূল লক্ষ্য চীন।’
ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি বন্ধ করতে একটি নতুন অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই তত্পরতা চালাচ্ছে। গেটসের গতকালের মন্তব্য থেকে ধারণা করা যাচ্ছে, মার্কিনিরা এ ব্যাপারে কিছুটা অগ্রগতি অর্জন করেছে।
গত বুধবার সৌদি আরবের রিয়াদে এবং গতকাল আবুধাবিতে গেটস ওই সব দেশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল, কীভাবে আমরা ইরানকে পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক নীতি পরিবর্তনে বাধ্য করতে পারি।
সৌদি নেতারা ওয়াশিংটনের প্রস্তাবকে সমর্থন করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে গেটস বলেন, ‘আমার ধারণা এ ব্যাপারে আমাদের মধ্যে এক ধরনের সমঝোতা হয়েছে।’ সম্প্রতি বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা ওই অঞ্চলে সফর করেছেন। আবুধাবির যুবরাজ ও সশস্ত্র বাহিনীর উপ-অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেন গেটস। এর আগে সৌদি বাদশাহর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়।
যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে সৌদি ও ইউএই নেতারা চীনকে আশ্বস্ত করুক, ইরানের ওপর অবরোধ আরোপ করা হলে অশোধিত তেল সরবরাহে যে ঘাটতি দেখা দেবে, তা পূরণ করতে রাজি তারা। চীনের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি আমদানি করা তেলের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। আর ইরান চীনের তৃতীয় বৃহত্তম তেল সরবরাহকারী দেশ।
গেটস জানান, যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য অবরোধ আরোপের মাধ্যমে ইরানের রেভ্যুলুশনারি গার্ড বাহিনীকে দুর্বল করা। ইরানি জনগণের ক্ষতি করা তাদের উদ্দেশ্য নয়। তিনি আরও জানান, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা জোরদার করার লক্ষ্য নিয়ে ওই অঞ্চলে অস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনা করেছে ওয়াশিংটন।
ইউএইর আবুধাবিতে গেটস সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি ইঙ্গিত পেয়েছি, তাঁরা চীনকে চাপ দিতে আগ্রহী। পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গেও এ ব্যাপারে আলোচনা করতে চেয়েছেন তাঁরা। তবে রাশিয়ার বিষয়টি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের মূল লক্ষ্য চীন।’
ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি বন্ধ করতে একটি নতুন অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই তত্পরতা চালাচ্ছে। গেটসের গতকালের মন্তব্য থেকে ধারণা করা যাচ্ছে, মার্কিনিরা এ ব্যাপারে কিছুটা অগ্রগতি অর্জন করেছে।
গত বুধবার সৌদি আরবের রিয়াদে এবং গতকাল আবুধাবিতে গেটস ওই সব দেশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল, কীভাবে আমরা ইরানকে পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক নীতি পরিবর্তনে বাধ্য করতে পারি।
সৌদি নেতারা ওয়াশিংটনের প্রস্তাবকে সমর্থন করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে গেটস বলেন, ‘আমার ধারণা এ ব্যাপারে আমাদের মধ্যে এক ধরনের সমঝোতা হয়েছে।’ সম্প্রতি বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা ওই অঞ্চলে সফর করেছেন। আবুধাবির যুবরাজ ও সশস্ত্র বাহিনীর উপ-অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেন গেটস। এর আগে সৌদি বাদশাহর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়।
যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে সৌদি ও ইউএই নেতারা চীনকে আশ্বস্ত করুক, ইরানের ওপর অবরোধ আরোপ করা হলে অশোধিত তেল সরবরাহে যে ঘাটতি দেখা দেবে, তা পূরণ করতে রাজি তারা। চীনের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি আমদানি করা তেলের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। আর ইরান চীনের তৃতীয় বৃহত্তম তেল সরবরাহকারী দেশ।
গেটস জানান, যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য অবরোধ আরোপের মাধ্যমে ইরানের রেভ্যুলুশনারি গার্ড বাহিনীকে দুর্বল করা। ইরানি জনগণের ক্ষতি করা তাদের উদ্দেশ্য নয়। তিনি আরও জানান, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা জোরদার করার লক্ষ্য নিয়ে ওই অঞ্চলে অস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনা করেছে ওয়াশিংটন।
No comments