থাইল্যান্ডে সরকার পতনের আন্দোলন শুরু
থাইল্যান্ডে গতকাল শুক্রবার সরকার পতনের আন্দোলনে জমায়েত হতে শুরু করেছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা। আগামী দিনগুলোতে লাখো মানুষের অহিংস মিছিলের মধ্য দিয়ে রাজধানী ব্যাংকককে অচল করে সরকারকে নির্বাচন দিতে বাধ্য করাই তাদের লক্ষ্য।
থাইল্যান্ডে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার কয়েক হাজার সমর্থক ব্যাংককের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি এলাকায় জমায়েত হতে শুরু করায় প্রায় ৫০ হাজার নিরাপত্তা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অভিজিত ভেজ্জাজিভার জন্য এটি বড় ধরনের পরীক্ষা।
আন্দোলনকারীরা মাইকে বক্তব্য ও গান শুনছে এবং অপেক্ষা করছে ট্রাকে করে নেতাদের আগমনের। যে ট্রাকগুলো পরে বিক্ষোভের মঞ্চ বানানো হবে। অনেকেই আন্দোলনে যোগ দিতে আসার পরিকল্পনা করেছে সপ্তাহ শেষে। আগামীকাল রোববার কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী আন্দোলনে যোগ দিতে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে থাইল্যান্ডে এত বড় বিক্ষোভ নজিরবিহীন।
বিক্ষোভের মুখে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং স্কুল-কলেজ ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের ঘরে বসে অফিসের কাজ করার অনুমতি দিয়েছে।
সম্ভাব্য গুলি ও বোমা হামলা রুখতে সরকারি সতর্কতায় সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরা অনেক ব্যাংক ও সরকারি ভবনের সামনে কড়া পাহারা দিচ্ছেন। পাশের প্রদেশ থেকে হাজার হাজার বাস-ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহনও ব্যাংককে আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, এ গোলমালে কিছু কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, সরকার সম্ভাব্য দমনাভিযানের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গোলযোগের আশঙ্কাকে অযথাই বাড়িয়ে দেখানোর চেষ্টা করছে। তবে সরকারের ভাষ্য, সহিংসতার হুমকি খুবই বাস্তব।
উপপ্রধানমন্ত্রী সুথিপ থগসুবান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই, যেকোনো ধরনের গোলমাল থামানোর যথেষ্ট বাহিনী আমাদের আছে। যদি আমাদের তা না থাকত, তবে দেশে যারা অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি করতে চাইছে, তাদের হাতেই দেশ ধ্বংস হয়ে যেত।’
অভিজিতের অফিসসহ গভর্নমেন্ট হাউস পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। কর্তৃপক্ষ বেশ কিছু রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে, যেসব রাস্তা দিয়ে আন্দোলনকারীদের মিছিল করার কথা রয়েছে।
থাইল্যান্ডে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার কয়েক হাজার সমর্থক ব্যাংককের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি এলাকায় জমায়েত হতে শুরু করায় প্রায় ৫০ হাজার নিরাপত্তা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অভিজিত ভেজ্জাজিভার জন্য এটি বড় ধরনের পরীক্ষা।
আন্দোলনকারীরা মাইকে বক্তব্য ও গান শুনছে এবং অপেক্ষা করছে ট্রাকে করে নেতাদের আগমনের। যে ট্রাকগুলো পরে বিক্ষোভের মঞ্চ বানানো হবে। অনেকেই আন্দোলনে যোগ দিতে আসার পরিকল্পনা করেছে সপ্তাহ শেষে। আগামীকাল রোববার কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী আন্দোলনে যোগ দিতে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে থাইল্যান্ডে এত বড় বিক্ষোভ নজিরবিহীন।
বিক্ষোভের মুখে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং স্কুল-কলেজ ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের ঘরে বসে অফিসের কাজ করার অনুমতি দিয়েছে।
সম্ভাব্য গুলি ও বোমা হামলা রুখতে সরকারি সতর্কতায় সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরা অনেক ব্যাংক ও সরকারি ভবনের সামনে কড়া পাহারা দিচ্ছেন। পাশের প্রদেশ থেকে হাজার হাজার বাস-ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহনও ব্যাংককে আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, এ গোলমালে কিছু কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, সরকার সম্ভাব্য দমনাভিযানের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গোলযোগের আশঙ্কাকে অযথাই বাড়িয়ে দেখানোর চেষ্টা করছে। তবে সরকারের ভাষ্য, সহিংসতার হুমকি খুবই বাস্তব।
উপপ্রধানমন্ত্রী সুথিপ থগসুবান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই, যেকোনো ধরনের গোলমাল থামানোর যথেষ্ট বাহিনী আমাদের আছে। যদি আমাদের তা না থাকত, তবে দেশে যারা অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি করতে চাইছে, তাদের হাতেই দেশ ধ্বংস হয়ে যেত।’
অভিজিতের অফিসসহ গভর্নমেন্ট হাউস পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। কর্তৃপক্ষ বেশ কিছু রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে, যেসব রাস্তা দিয়ে আন্দোলনকারীদের মিছিল করার কথা রয়েছে।
No comments