নেকাব পরায় ক্লাস থেকে বহিষ্কার
কানাডার মন্ট্রিলে একজন মিসরীয় মুসলিম অভিবাসী নারীকে নেকাব পরার অভিযোগে শ্রেণীকক্ষ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
কানাডিয়ান প্রেস সূত্রে জানা গেছে, অভিবাসী নারী নাইমা একটি প্রতিষ্ঠানে ফরাসি ভাষা শিখছিলেন। এ সময় দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করে তাঁকে বহিষ্কার করেন। একই কারণে কয়েক মাস আগে কুইবেক প্রাদেশিক সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় অপর একটি ভাষাশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণীকক্ষ থেকেও নাইমাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এ বিষয়টি কুইবেকের গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। নাইমা জানান, ফরাসি ভাষা শেখার চেয়ে ইসলামের বিধান মেনে চলাকেই তিনি শ্রেয় মনে করেন।
উল্লেখ্য, কুইবেকে অভিবাসীদের বাধ্যতামূলকভাবে ফরাসি ভাষা শিখতে হয়। কানাডায় নেকাব পরা নিষিদ্ধ নয়। স্থানীয় মুসলিম নেতারা জানান, কুইবেক প্রাদেশিক সরকার ফরাসি সরকারের রীতিনীতিকে প্রাধান্য দেয়। এটা কানাডার ধর্মীয় স্বাধীনতার ভিত্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
কানাডিয়ান প্রেস সূত্রে জানা গেছে, অভিবাসী নারী নাইমা একটি প্রতিষ্ঠানে ফরাসি ভাষা শিখছিলেন। এ সময় দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করে তাঁকে বহিষ্কার করেন। একই কারণে কয়েক মাস আগে কুইবেক প্রাদেশিক সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় অপর একটি ভাষাশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণীকক্ষ থেকেও নাইমাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এ বিষয়টি কুইবেকের গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। নাইমা জানান, ফরাসি ভাষা শেখার চেয়ে ইসলামের বিধান মেনে চলাকেই তিনি শ্রেয় মনে করেন।
উল্লেখ্য, কুইবেকে অভিবাসীদের বাধ্যতামূলকভাবে ফরাসি ভাষা শিখতে হয়। কানাডায় নেকাব পরা নিষিদ্ধ নয়। স্থানীয় মুসলিম নেতারা জানান, কুইবেক প্রাদেশিক সরকার ফরাসি সরকারের রীতিনীতিকে প্রাধান্য দেয়। এটা কানাডার ধর্মীয় স্বাধীনতার ভিত্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
No comments