নিয়াজের ‘সিক্স সিজন’
হাঙ্গেরিতে প্রতি মাসের প্রথম শনিবার ‘ফার্স্ট স্যাটারডে’ নামে দাবা উত্সব হয়। শুধুই উত্সব নয়, খেলাও হয়। সেই ধারণা থেকে বাংলাদেশে ‘সিক্স সিজন’ আন্তর্জাতিক দাবা টুর্নামেন্ট শুরু করতে যাচ্ছেন নিয়াজ মোরশেদ। উপমহাদেশের প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার তাঁর পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে গেছেন অনেকদূর। দু-তিন দিনের মধ্যে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানিয়ে দেবেন।
টুর্নামেন্টের নাম ‘সিক্স সিজন’ করার কারণ, বছরে ছয়টি টুর্নামেন্ট হবে। কম-বেশিও হতে পারে। এটা নির্ভর করবে পৃষ্ঠপোষকদের ওপর।
প্রথম টুর্নামেন্টটি (মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার্স) আগামী ৭-১৪ মার্চ কক্সবাজারে হবে। মূলত মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম করার সুযোগ থাকবে এখানে। এরপর ১৫-২২ মার্চ ঢাকায় গ্র্যান্ডমাস্টার্স টুর্নামেন্ট। আমন্ত্রণমূলক দুুটি টুর্নামেন্টেই খেলবেন ১০ জন করে দাবাড়ু।
মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার্সে (ডব্লিউ জিএম) খেলতে দেখা যেতে পারে রাশিয়া, মালয়েশিয়া, ইরান, ভারতের দাবাড়ুদের। বাংলাদেশের দাবাড়ু তো থাকবেনই। গ্র্যান্ডমাস্টার্স টুর্নামেন্টে ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়া এবং উজবেকিস্তানের গ্র্যান্ডমাস্টার সাঈদ আলীর আসা মোটামুটি চূড়ান্ত।
কেন এই উদ্যোগ? নিয়াজ বললেন, ‘এমনিতে বছরে এক-দুটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট করে আমাদের ফেডারেশন। এত অল্প টুর্নামেন্ট করে দেশের দাবার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হবে না। আর্থিক কারণে দেশের বাইরে গিয়ে খেলাও কঠিন বাংলাদেশের দাবাড়ুদের। ৫ জন গ্র্যান্ডমাস্টারের পর এখন পাইপলাইন খালি। আমার এই উদ্যোগ দেশের দাবাকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে। যাতে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলে নর্ম করতে পারে আমাদের দাবাড়ুরা।’
সারা বছরই এমনকি এখন থেকে প্রতিবছর এক-দু মাস পর পরই এই টুর্নামেন্ট করতে চান দেশের প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার, ‘ডর্লিউ জিএমের জন্য স্পনসর (প্যারাসুট অ্যাডভান্স) পেয়ে গেছি। পরেরটার জন্যও পেয়ে যাব আশা করি। স্পনসর পেলে এক-দু মাস পরপরই এটা আমি করতে থাকব। পরেরটা হতে পারে এপ্রিলে। খরচ খুব বেশি হবে না। সবার সহযোগিতা পেলে আমার পক্ষে উদ্যোগটা এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশেই এটা আমি করব।’
কিছুদিন ধরে ভারতে দাবা কোচিং করাচ্ছেন। ভারতের বিশাল দাবারাজ্যে নিয়াজের অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আছে, আছে বিশ্বের নানা প্রান্তেও। ‘সাড়া পাচ্ছি অনেক। বেশ উত্সাহবোধ করছি’—নিজের ব্যতিক্রমী উদ্যোগটা নিয়ে কাল বলছিলেন দেশের এই ক্রীড়া তারকা।
টুর্নামেন্টের নাম ‘সিক্স সিজন’ করার কারণ, বছরে ছয়টি টুর্নামেন্ট হবে। কম-বেশিও হতে পারে। এটা নির্ভর করবে পৃষ্ঠপোষকদের ওপর।
প্রথম টুর্নামেন্টটি (মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার্স) আগামী ৭-১৪ মার্চ কক্সবাজারে হবে। মূলত মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম করার সুযোগ থাকবে এখানে। এরপর ১৫-২২ মার্চ ঢাকায় গ্র্যান্ডমাস্টার্স টুর্নামেন্ট। আমন্ত্রণমূলক দুুটি টুর্নামেন্টেই খেলবেন ১০ জন করে দাবাড়ু।
মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার্সে (ডব্লিউ জিএম) খেলতে দেখা যেতে পারে রাশিয়া, মালয়েশিয়া, ইরান, ভারতের দাবাড়ুদের। বাংলাদেশের দাবাড়ু তো থাকবেনই। গ্র্যান্ডমাস্টার্স টুর্নামেন্টে ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়া এবং উজবেকিস্তানের গ্র্যান্ডমাস্টার সাঈদ আলীর আসা মোটামুটি চূড়ান্ত।
কেন এই উদ্যোগ? নিয়াজ বললেন, ‘এমনিতে বছরে এক-দুটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট করে আমাদের ফেডারেশন। এত অল্প টুর্নামেন্ট করে দেশের দাবার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হবে না। আর্থিক কারণে দেশের বাইরে গিয়ে খেলাও কঠিন বাংলাদেশের দাবাড়ুদের। ৫ জন গ্র্যান্ডমাস্টারের পর এখন পাইপলাইন খালি। আমার এই উদ্যোগ দেশের দাবাকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে। যাতে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলে নর্ম করতে পারে আমাদের দাবাড়ুরা।’
সারা বছরই এমনকি এখন থেকে প্রতিবছর এক-দু মাস পর পরই এই টুর্নামেন্ট করতে চান দেশের প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার, ‘ডর্লিউ জিএমের জন্য স্পনসর (প্যারাসুট অ্যাডভান্স) পেয়ে গেছি। পরেরটার জন্যও পেয়ে যাব আশা করি। স্পনসর পেলে এক-দু মাস পরপরই এটা আমি করতে থাকব। পরেরটা হতে পারে এপ্রিলে। খরচ খুব বেশি হবে না। সবার সহযোগিতা পেলে আমার পক্ষে উদ্যোগটা এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশেই এটা আমি করব।’
কিছুদিন ধরে ভারতে দাবা কোচিং করাচ্ছেন। ভারতের বিশাল দাবারাজ্যে নিয়াজের অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আছে, আছে বিশ্বের নানা প্রান্তেও। ‘সাড়া পাচ্ছি অনেক। বেশ উত্সাহবোধ করছি’—নিজের ব্যতিক্রমী উদ্যোগটা নিয়ে কাল বলছিলেন দেশের এই ক্রীড়া তারকা।
No comments