নিউজিল্যান্ডেও সেই অস্ট্রেলিয়া
গ্রীষ্মটা কী দারুণই না কাটাল তারা। চলতি মৌসুমে দেশের মাটিতে একটি ম্যাচেও হারেনি অস্ট্রেলিয়া। নিউজিল্যান্ডে গিয়েও সেই দুর্দান্ত অস্ট্রেলিয়া! যথারীতি জয়ের ধারায়। ওয়েলিংটনে কাল প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে স্বাগতিকদের হারাল ৬ উইকেটে। দুই ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ তে।
শন টেইট, ডার্ক ন্যানেস ও মিচেল জনসনের আগুনে বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি ম্যাককালামরা। ২০ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ১১৮ রান তুলতে পারে নিউজিল্যান্ড। এত অল্প রান তাড়া করতে এসেই ঝড় বইয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও শেন ওয়াটসন। প্রথম দুই ওভারেই তারা তোলেন ২৮ রান। এরপর ৩৮ রানে পরপর দুই উইকেট হারিয়ে ফেললে রানের গতিটা একটু ধীর হয়ে আসে অস্ট্রেলিয়ার। ৩৯ রানের মাথায় জনসনকে বোল্ড করে নিউজিল্যান্ডের আশার সঞ্চার করেন শেন বন্ড। কিন্তু মাইকেল ক্লার্ককে সঙ্গী করে ২৪ বল হাতে রেখে বাকি কাজটুকু সারেন ডেভিড হাসি। চতুর্থ উইকেটে ৬৭ রানের জুটিতেই কাজ হয়ে যায়। ৩৬ বলে ৫টি চারে ৪৬ রান করেন হাসি। ১৮ রানে অপরাজিত থাকেন ক্লার্ক।
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৫৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে নিউজিল্যান্ড। পঞ্চম উইকেটে হপকিনসকে নিয়ে ফ্রাঙ্কলিন ৫০ রানের জুটি না গড়লে যেন এক শ পেরোনোই দুষ্কর হয়ে যেত তাদের। ৪২ বলে ২টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজিয়ে ফ্রাঙ্কলিন করেন সর্বোচ্চ ৪৩ রান। ১৩ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২১ রান হপকিনসের। জনসন ৩টি, টেইট, ন্যানেস ও ওয়াটসন নিয়েছেন ২টি করে উইকেট। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন মিচেল জনসন। সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি আজ। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১১৮ (ফ্রাঙ্কলিন ৪৩, গাপটিল ৩০, হপকিনস ২১; টেইট ২/২১, ন্যানেস ২/২২, ওয়াটসন ২/২৩ জনসন ৩/১৯)।
অস্ট্রেলিয়া: ১৬ ওভারে ১১৯/৪ (হাসি ৪৬, ওয়ার্নার ১৯, ওয়াটসন ১৯, ক্লার্ক ১৮*, হোয়াইট ১১*; বন্ড ২/৩২, ভেট্টোরি ১/১৩, ম্যাককালাম ১/২১)।
শন টেইট, ডার্ক ন্যানেস ও মিচেল জনসনের আগুনে বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি ম্যাককালামরা। ২০ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ১১৮ রান তুলতে পারে নিউজিল্যান্ড। এত অল্প রান তাড়া করতে এসেই ঝড় বইয়ে দিয়েছেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও শেন ওয়াটসন। প্রথম দুই ওভারেই তারা তোলেন ২৮ রান। এরপর ৩৮ রানে পরপর দুই উইকেট হারিয়ে ফেললে রানের গতিটা একটু ধীর হয়ে আসে অস্ট্রেলিয়ার। ৩৯ রানের মাথায় জনসনকে বোল্ড করে নিউজিল্যান্ডের আশার সঞ্চার করেন শেন বন্ড। কিন্তু মাইকেল ক্লার্ককে সঙ্গী করে ২৪ বল হাতে রেখে বাকি কাজটুকু সারেন ডেভিড হাসি। চতুর্থ উইকেটে ৬৭ রানের জুটিতেই কাজ হয়ে যায়। ৩৬ বলে ৫টি চারে ৪৬ রান করেন হাসি। ১৮ রানে অপরাজিত থাকেন ক্লার্ক।
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৫৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে নিউজিল্যান্ড। পঞ্চম উইকেটে হপকিনসকে নিয়ে ফ্রাঙ্কলিন ৫০ রানের জুটি না গড়লে যেন এক শ পেরোনোই দুষ্কর হয়ে যেত তাদের। ৪২ বলে ২টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজিয়ে ফ্রাঙ্কলিন করেন সর্বোচ্চ ৪৩ রান। ১৩ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২১ রান হপকিনসের। জনসন ৩টি, টেইট, ন্যানেস ও ওয়াটসন নিয়েছেন ২টি করে উইকেট। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন মিচেল জনসন। সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি আজ। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১১৮ (ফ্রাঙ্কলিন ৪৩, গাপটিল ৩০, হপকিনস ২১; টেইট ২/২১, ন্যানেস ২/২২, ওয়াটসন ২/২৩ জনসন ৩/১৯)।
অস্ট্রেলিয়া: ১৬ ওভারে ১১৯/৪ (হাসি ৪৬, ওয়ার্নার ১৯, ওয়াটসন ১৯, ক্লার্ক ১৮*, হোয়াইট ১১*; বন্ড ২/৩২, ভেট্টোরি ১/১৩, ম্যাককালাম ১/২১)।
No comments