টেন্ডুলকারের আগেও ক্লার্ক!
ওয়ানডের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটি করেছেন কে? ভাবছেন, এ আবার কেমনতর প্রশ্ন! পাড়ার বুড়ো দাদু থেকে বাড়ির ছোট খুকিটি পর্যন্ত জানে, এই সেদিন গোয়ালিয়রে সেই কীর্তি গড়েছেন শচীন টেন্ডুলকার। ভুল জানেন! টেন্ডুলকার নন, ওয়ানডের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটি করেছেন বেলিন্ডা ক্লার্ক! হ্যাঁ, ঘরোয়া নয়, আন্তর্জাতিক ম্যাচেই ক্লার্কের এই কীর্তি।
বিভ্রান্ত হবেন না। ক্লার্ক আসলে ব্যাটসম্যান নন, ব্যাটসওম্যান। অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলের এই সাবেক কিংবদন্তি ক্রিকেটার ১৯৯৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর ডেনমার্কের বিপক্ষে খেলেছিলেন অপরাজিত ২২৯ রানের ইনিংস। এখনো নারী-পুরুষ মিলে ওয়ানডের সর্বোচ্চ ইনিংস সেটাই।
মজার ব্যাপার হলো, ক্লার্কের এই কীর্তি কিন্তু টেন্ডুলকারের বাড়ির উঠোনেই! সে বছর মহিলা বিশ্বকাপের ষষ্ঠ আসর বসেছিল ভারতে। ডেনমার্কের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটি হয়েছিল মুম্বাইয়ে। ওপেন করতে নেমে ১৫৫ বলে ২২টি চারে এই ইনিংসটি খেলেন অস্ট্রেলিয়ার তখনকার অধিনায়ক। ৫০ ওভারে ৩ উইকেটে ৪১২ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৪৯ রানে অলআউট হয়ে ডেনমার্ক ম্যাচটা হেরে যায় ৩৬৩ রানে!
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভালো, পুরুষদের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরুর আগেই কিন্তু মেয়েদের বিশ্বকাপের শুরু। তার পরও মেয়েদের খেলাটি এখনো পিছিয়ে আছে অনেক। ১৯৯৭ সালের ওই বিশ্বকাপটি যেমন টিভিতে সম্প্রচার করা হয়নি, মাঠেও দর্শক ছিল হাতেগোনা। ওই ম্যাচের দায়িত্ব পালন করা ভারতীয় আম্পায়ার এমআর সিং যেমন আফসোস করেই বললেন, ‘ক্লাব হাউসে বসে থাকা গুটিকয় দর্শক ছাড়া খুব কম মানুষই ওই দুর্দান্ত ইনিংসটা দেখেছে। আমি আজও ভুলতে পারি না সেই ইনিংসটার কথা।’
ক্লার্ক অবসর নিয়েছেন ২০০৫ সালে। ১৫ টেস্টে ৯১৯ আর ১১৮টি ওয়ানডেতে রান করেছেন ৪৮৪৪। টেস্টে দুটি আর ওয়ানডেতে পাঁচটি সেঞ্চুরিও আছে ‘অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া’ সম্মানে ভূষিত এই ৩৯ বছর বয়সী নারীর।
বিভ্রান্ত হবেন না। ক্লার্ক আসলে ব্যাটসম্যান নন, ব্যাটসওম্যান। অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলের এই সাবেক কিংবদন্তি ক্রিকেটার ১৯৯৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর ডেনমার্কের বিপক্ষে খেলেছিলেন অপরাজিত ২২৯ রানের ইনিংস। এখনো নারী-পুরুষ মিলে ওয়ানডের সর্বোচ্চ ইনিংস সেটাই।
মজার ব্যাপার হলো, ক্লার্কের এই কীর্তি কিন্তু টেন্ডুলকারের বাড়ির উঠোনেই! সে বছর মহিলা বিশ্বকাপের ষষ্ঠ আসর বসেছিল ভারতে। ডেনমার্কের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটি হয়েছিল মুম্বাইয়ে। ওপেন করতে নেমে ১৫৫ বলে ২২টি চারে এই ইনিংসটি খেলেন অস্ট্রেলিয়ার তখনকার অধিনায়ক। ৫০ ওভারে ৩ উইকেটে ৪১২ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৪৯ রানে অলআউট হয়ে ডেনমার্ক ম্যাচটা হেরে যায় ৩৬৩ রানে!
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভালো, পুরুষদের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরুর আগেই কিন্তু মেয়েদের বিশ্বকাপের শুরু। তার পরও মেয়েদের খেলাটি এখনো পিছিয়ে আছে অনেক। ১৯৯৭ সালের ওই বিশ্বকাপটি যেমন টিভিতে সম্প্রচার করা হয়নি, মাঠেও দর্শক ছিল হাতেগোনা। ওই ম্যাচের দায়িত্ব পালন করা ভারতীয় আম্পায়ার এমআর সিং যেমন আফসোস করেই বললেন, ‘ক্লাব হাউসে বসে থাকা গুটিকয় দর্শক ছাড়া খুব কম মানুষই ওই দুর্দান্ত ইনিংসটা দেখেছে। আমি আজও ভুলতে পারি না সেই ইনিংসটার কথা।’
ক্লার্ক অবসর নিয়েছেন ২০০৫ সালে। ১৫ টেস্টে ৯১৯ আর ১১৮টি ওয়ানডেতে রান করেছেন ৪৮৪৪। টেস্টে দুটি আর ওয়ানডেতে পাঁচটি সেঞ্চুরিও আছে ‘অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া’ সম্মানে ভূষিত এই ৩৯ বছর বয়সী নারীর।
No comments