প্রাচীন মিসরীয় প্রসাধনী চোখের রোগও নিরাময় করত
প্রাচীন মিসরের চমকপ্রদ চোখের প্রসাধনী ব্যবহারকারীদের শুধু শয়তানের কুনজর থেকেই রক্ষা করত না, চোখের রোগ থেকেও তাদের রক্ষা করত। গত বৃহস্পতিবার ফরাসি বিজ্ঞানীরা এ কথা বলেছেন।
গবেষক ফিলিপ ওয়াল্টার বলেন, প্রায় চার হাজার বছর আগে প্রাচীন মিসরীয়রা চোখ কালো ও শ্রীমণ্ডিত করার জন্য এক ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করত, যা সিসা ও সিসা-লবণের মিশ্রণ দিয়ে তৈরি করা হতো। এই প্রসাধনী তৈরি করতে অনেক সময় এক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেত। গবেষক ফিলিপ ওয়াল্টার ফ্রান্সের ল্যুভর জাদুঘরের একটি গবেষক দলের উপপ্রধান।
ধারণা করা হয় যে সিসা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু ল্যুভর জাদুঘরের গবেষকদের ফলাফল ওই ধারণার বিপরীত। গবেষকেরা বলছেন, খুব স্বল্পমাত্রার সিসা কোষ ধ্বংস করে না। এ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য গবেষকেরা বিশ্লেষণনির্ভর রসায়ন ব্যবহার করেন।
কম মাত্রায় সিসা ব্যবহার কোষ ধ্বংস করার পরিবর্তে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। এই অণু রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা সক্রিয় করে তোলে, যা চোখের সংক্রমণের ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
গবেষক ফিলিপ ওয়াল্টার বলেন, প্রায় চার হাজার বছর আগে প্রাচীন মিসরীয়রা চোখ কালো ও শ্রীমণ্ডিত করার জন্য এক ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করত, যা সিসা ও সিসা-লবণের মিশ্রণ দিয়ে তৈরি করা হতো। এই প্রসাধনী তৈরি করতে অনেক সময় এক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেত। গবেষক ফিলিপ ওয়াল্টার ফ্রান্সের ল্যুভর জাদুঘরের একটি গবেষক দলের উপপ্রধান।
ধারণা করা হয় যে সিসা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু ল্যুভর জাদুঘরের গবেষকদের ফলাফল ওই ধারণার বিপরীত। গবেষকেরা বলছেন, খুব স্বল্পমাত্রার সিসা কোষ ধ্বংস করে না। এ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য গবেষকেরা বিশ্লেষণনির্ভর রসায়ন ব্যবহার করেন।
কম মাত্রায় সিসা ব্যবহার কোষ ধ্বংস করার পরিবর্তে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। এই অণু রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা সক্রিয় করে তোলে, যা চোখের সংক্রমণের ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
No comments