আত্মবিশ্বাস হারিয়ে গেছে নাদালের
গত আট মাসে কোনো এটিপি ট্যুর জেতা হয়নি নাদালের। অনেক দিন পর আবারও ট্রফি-খরা ঘোচাতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের দুই নম্বর তারকা। বেলজিয়ান খেলোয়াড় স্টিভ দারচিসকে হারিয়ে কাতার ওপেনের সেমিফাইনালেও উঠে গেছেন। পরশু নাদাল প্রথম সেটে দারচিসকে ৬-১ গেমে উড়িয়ে দিলেও দ্বিতীয় সেট পুরো খেলতে হয়নি তাঁকে। ২-০-তে এগিয়ে থাকা নাদালের কাছে নয়, ইনজুরির কাছে হার মেনে খেলা থেকে সরে দাঁড়ান দারচিস।
বছরটা দারুণভাবে শুরু করা নাদাল পাখির চোখ করেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনকে। প্রস্তুতি টুর্নামেন্টগুলো ভালোই খেলছেন। তারপরও কোথায় যেন একটু আত্মবিশ্বাসের অভাব রয়েই গেছে তাঁর। হারানো সেই আত্মবিশ্বাসটাই যে খুঁজে পাচ্ছেন না! একের পর এক সমস্যা জড়িয়ে ধরছিল নাদালকে। একবার হাঁটুর ইনজুরি তো পরে পাকস্থলীতে সমস্যা। তাঁর বাবা-মায়ের বিবাহবিচ্ছেদও কম প্রভাব ফেলেনি ক্যারিয়ারে। এসব সমস্যা পেছনে ফেলেই এগিয়ে যেতে চান ছয়টি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক, ‘অনেক সমস্যায় আমার আত্মবিশ্বাসটা একটু হলেও টলে গেছে। কিন্তু এটাই জীবন। আপনাকে সমস্যাগুলো মেনে নিয়েই ফিরে আসতে হবে। আমি চেষ্টাও করছি। দেখি আগামী ছয় মাসে কী করতে পারি।’
বিশ্বের দুই নম্বর তারকার পড়তি ফর্মে মিডিয়া একটু বেশিই অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ তাঁর। তবে এসব নিয়ে কিছুই ভাবছেন না এই স্প্যানিয়ার্ড, ‘যে যার মতো বলতে পারে কিন্তু আমি তাদের বিরুদ্ধে কিছুই বলব না। আমি সেরা খেলোয়াড়দের বিপক্ষে জিতিনি। কিন্তু এটা টেনিস, আপনি সব সময় আপনার শতভাগ দিতে পারবেন না। তবে আমি টুর্নামেন্ট জেতার জন্য চেষ্টা করছি এবং জিততে প্রস্তুত। কিন্তু আপনি কখনোই জানেন না কী ঘটবে। আপনাকে প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং আপনার সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
আপাতত চাচা কোচ টনির তত্ত্বাবধানে কঠোর অনুশীলন করে চলেছেন নাদাল। নিজের খেলার ভিডিও দেখছেন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। লক্ষ্য একটাই—আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেন।
বছরটা দারুণভাবে শুরু করা নাদাল পাখির চোখ করেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনকে। প্রস্তুতি টুর্নামেন্টগুলো ভালোই খেলছেন। তারপরও কোথায় যেন একটু আত্মবিশ্বাসের অভাব রয়েই গেছে তাঁর। হারানো সেই আত্মবিশ্বাসটাই যে খুঁজে পাচ্ছেন না! একের পর এক সমস্যা জড়িয়ে ধরছিল নাদালকে। একবার হাঁটুর ইনজুরি তো পরে পাকস্থলীতে সমস্যা। তাঁর বাবা-মায়ের বিবাহবিচ্ছেদও কম প্রভাব ফেলেনি ক্যারিয়ারে। এসব সমস্যা পেছনে ফেলেই এগিয়ে যেতে চান ছয়টি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক, ‘অনেক সমস্যায় আমার আত্মবিশ্বাসটা একটু হলেও টলে গেছে। কিন্তু এটাই জীবন। আপনাকে সমস্যাগুলো মেনে নিয়েই ফিরে আসতে হবে। আমি চেষ্টাও করছি। দেখি আগামী ছয় মাসে কী করতে পারি।’
বিশ্বের দুই নম্বর তারকার পড়তি ফর্মে মিডিয়া একটু বেশিই অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ তাঁর। তবে এসব নিয়ে কিছুই ভাবছেন না এই স্প্যানিয়ার্ড, ‘যে যার মতো বলতে পারে কিন্তু আমি তাদের বিরুদ্ধে কিছুই বলব না। আমি সেরা খেলোয়াড়দের বিপক্ষে জিতিনি। কিন্তু এটা টেনিস, আপনি সব সময় আপনার শতভাগ দিতে পারবেন না। তবে আমি টুর্নামেন্ট জেতার জন্য চেষ্টা করছি এবং জিততে প্রস্তুত। কিন্তু আপনি কখনোই জানেন না কী ঘটবে। আপনাকে প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং আপনার সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
আপাতত চাচা কোচ টনির তত্ত্বাবধানে কঠোর অনুশীলন করে চলেছেন নাদাল। নিজের খেলার ভিডিও দেখছেন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। লক্ষ্য একটাই—আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেন।
No comments