ক্রোয়েশিয়ায় প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন কাল
ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রবেশে আগ্রহী ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট পদের চূড়ান্ত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কাল রোববার।
জরিপ অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) প্রার্থী আইনের অধ্যাপক ইভো জোসিপোভিক (৫২) এগিয়ে আছেন। তবে কাল চূড়ান্ত পর্বের নির্বাচনে রাজধানী জাগরেভের জনপ্রিয় মেয়র প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিলান ব্যানডিকেরও (৫৪) কিছুটা সম্ভাবনা রয়েছে। খবর এএফপির।
বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট পদে গত ২৭ ডিসেম্বরের প্রথম পর্বের নির্বাচনে জোসিপোভিক প্রতিদ্বন্দ্বী মিলানের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি ভোট পান। প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনের ঘোষণা দিলে গত নভেম্বরে জোসিপোভিকের দল এসডিপি থেকে মিলানকে বহিষ্কার করা হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জোসিপোভিকের পক্ষে নতুন সমর্থকদের ভোট পাওয়ার সম্ভাবনা কম। কালকের নির্বাচনে অনেক ভোট ব্যানডিকের পক্ষে যেতে পারে। কেননা, প্রথম দফায় মাত্র ৪৪ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নে ঢোকার অন্যতম উপায় হিসেবে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান জোরদার এবং দেশকে গভীর অর্থনৈতিক সংকট থেকে মুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে উভয় প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
‘ক্রোয়েশিয়ার জন্য ন্যায়বিচার’ স্লোগান নিয়ে নির্বাচনী প্রচার চালানো জোসিপোভিক বলেন, ‘ক্রোয়েশিয়াবাসী যদি আমাকে পছন্দ করে, তবে তারা উপযুক্ত একজন ব্যক্তি ও প্রকল্প পাবে, যা অর্জন করা হবে।’
ব্যানডিক রাজধানীর মেয়র হিসেবে তাঁর প্রমাণিত যোগ্যতা তুলে ধরে প্রচার চালাচ্ছেন।
জরিপ অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) প্রার্থী আইনের অধ্যাপক ইভো জোসিপোভিক (৫২) এগিয়ে আছেন। তবে কাল চূড়ান্ত পর্বের নির্বাচনে রাজধানী জাগরেভের জনপ্রিয় মেয়র প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিলান ব্যানডিকেরও (৫৪) কিছুটা সম্ভাবনা রয়েছে। খবর এএফপির।
বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট পদে গত ২৭ ডিসেম্বরের প্রথম পর্বের নির্বাচনে জোসিপোভিক প্রতিদ্বন্দ্বী মিলানের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি ভোট পান। প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনের ঘোষণা দিলে গত নভেম্বরে জোসিপোভিকের দল এসডিপি থেকে মিলানকে বহিষ্কার করা হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জোসিপোভিকের পক্ষে নতুন সমর্থকদের ভোট পাওয়ার সম্ভাবনা কম। কালকের নির্বাচনে অনেক ভোট ব্যানডিকের পক্ষে যেতে পারে। কেননা, প্রথম দফায় মাত্র ৪৪ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নে ঢোকার অন্যতম উপায় হিসেবে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান জোরদার এবং দেশকে গভীর অর্থনৈতিক সংকট থেকে মুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে উভয় প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
‘ক্রোয়েশিয়ার জন্য ন্যায়বিচার’ স্লোগান নিয়ে নির্বাচনী প্রচার চালানো জোসিপোভিক বলেন, ‘ক্রোয়েশিয়াবাসী যদি আমাকে পছন্দ করে, তবে তারা উপযুক্ত একজন ব্যক্তি ও প্রকল্প পাবে, যা অর্জন করা হবে।’
ব্যানডিক রাজধানীর মেয়র হিসেবে তাঁর প্রমাণিত যোগ্যতা তুলে ধরে প্রচার চালাচ্ছেন।
No comments