রিকেলমেফিরছেনই না
একটা সংকটের সমাধান করে ফেলেছে আর্জেন্টিনা। কার্লোস বিলার্দোর সঙ্গে ঝামেলা মিটেছে ডিয়েগো ম্যারাডোনার। আরেকটা ঝামেলা মিটিয়ে ফেললেই তো হয়।
আরেকটা ঝামেলা বলতে ম্যারাডোনা বনাম হুয়ান রোমান রিকেলমে দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্বের বলিদান, গত বছর মার্চে রিকেলমের আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর ঘোষণা। লিওনেল মেসি যে ‘মেসি’র মতো খেলতে পারছেন না, এর পেছনেও বড় কারণ রিকেলমের না-থাকা। বার্সেলোনা দলে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা যেমন, আর্জেন্টিনা দলেও মেসির সঙ্গে দারুণ জমেছিল রিকেলমের জুটি। যার ভালো প্রমাণ ২০০৭ কোপা আমেরিকা আর ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিক।
কিন্তু ২০১০ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না এই জুটিকে। একসময় ‘নতুন ম্যারাডোনা’ বলা হতো যাঁকে, সেই রিকেলমে জানিয়ে দিয়েছেন ম্যারাডোনার সঙ্গে কোনো আপস নয়, ‘জাতীয় দলের অধ্যায় আমার জন্য শেষ হয়ে গেছে। বিশ্বকাপটা আমি তাই টেলিভিশনে দেখব। ম্যারাডোনা আর আমি একইভাবে চিন্তাভাবনা করি না। আমাদের নৈতিক অবস্থান ভিন্ন। তিনি কোচ থাকা অবস্থায় জাতীয় দলে খেলা সম্ভব নয় আমার পক্ষে।’
ওদিকে ম্যারাডোনাও জানিয়েছেন, রিকেলমের জন্য মায়াকান্না কাঁদবেন না তিনিও, ‘আমি খুবই ব্যথিত, রিকেলমে আমার দলে খেলতে অনাগ্রহী। কিন্তু যা হয়েছে তার জন্য আমি কাঁদব না।’
কিন্তু সম্পর্কের বরফ এতটা জমল কীভাবে? আর্জেন্টিনার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম দুটো প্রীতি ম্যাচে স্কটল্যান্ড ও ফ্রান্সকে হারিয়ে দারুণ শুরু করেছিলেন ম্যারাডোনা। ওই দলে রিকেলমেকে নেননি কোচ। সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, তাঁর দলের কম্বিনেশন না ভেঙে রিকেলমেকে কীভাবে জায়গা দেওয়া যায় এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোরেই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে তাঁর। ম্যারাডোনাকে আরও বেশি ‘ঘুমানোর সুযোগ’ করে দিয়ে অভিমানে তিন বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো অবসরে চলে যান রিকেলমে।
কিন্তু বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে যুঝতে থাকা আর্জেন্টিনা প্রতিটি ম্যাচে শূন্যতা অনুভব করেছে প্রথম তিন ম্যাচে চার গোল করা রিকেলমের। খাদের কিনার থেকে বেঁচে যাওয়া আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের বৈতরণী পার হওয়ার ইতিহাস সবার জানা। প্রিয় দলটার এমন দৈন্যদশা দেখে সমর্থকদের হূদয়ে হাহাকার। অনেকেরই জোর দাবি, মাঝমাঠের কারিগর রিকেলমেকে ফিরিয়ে আনা হোক।
আরেকটা ঝামেলা বলতে ম্যারাডোনা বনাম হুয়ান রোমান রিকেলমে দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্বের বলিদান, গত বছর মার্চে রিকেলমের আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর ঘোষণা। লিওনেল মেসি যে ‘মেসি’র মতো খেলতে পারছেন না, এর পেছনেও বড় কারণ রিকেলমের না-থাকা। বার্সেলোনা দলে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা যেমন, আর্জেন্টিনা দলেও মেসির সঙ্গে দারুণ জমেছিল রিকেলমের জুটি। যার ভালো প্রমাণ ২০০৭ কোপা আমেরিকা আর ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিক।
কিন্তু ২০১০ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না এই জুটিকে। একসময় ‘নতুন ম্যারাডোনা’ বলা হতো যাঁকে, সেই রিকেলমে জানিয়ে দিয়েছেন ম্যারাডোনার সঙ্গে কোনো আপস নয়, ‘জাতীয় দলের অধ্যায় আমার জন্য শেষ হয়ে গেছে। বিশ্বকাপটা আমি তাই টেলিভিশনে দেখব। ম্যারাডোনা আর আমি একইভাবে চিন্তাভাবনা করি না। আমাদের নৈতিক অবস্থান ভিন্ন। তিনি কোচ থাকা অবস্থায় জাতীয় দলে খেলা সম্ভব নয় আমার পক্ষে।’
ওদিকে ম্যারাডোনাও জানিয়েছেন, রিকেলমের জন্য মায়াকান্না কাঁদবেন না তিনিও, ‘আমি খুবই ব্যথিত, রিকেলমে আমার দলে খেলতে অনাগ্রহী। কিন্তু যা হয়েছে তার জন্য আমি কাঁদব না।’
কিন্তু সম্পর্কের বরফ এতটা জমল কীভাবে? আর্জেন্টিনার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম দুটো প্রীতি ম্যাচে স্কটল্যান্ড ও ফ্রান্সকে হারিয়ে দারুণ শুরু করেছিলেন ম্যারাডোনা। ওই দলে রিকেলমেকে নেননি কোচ। সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, তাঁর দলের কম্বিনেশন না ভেঙে রিকেলমেকে কীভাবে জায়গা দেওয়া যায় এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোরেই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে তাঁর। ম্যারাডোনাকে আরও বেশি ‘ঘুমানোর সুযোগ’ করে দিয়ে অভিমানে তিন বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো অবসরে চলে যান রিকেলমে।
কিন্তু বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে যুঝতে থাকা আর্জেন্টিনা প্রতিটি ম্যাচে শূন্যতা অনুভব করেছে প্রথম তিন ম্যাচে চার গোল করা রিকেলমের। খাদের কিনার থেকে বেঁচে যাওয়া আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের বৈতরণী পার হওয়ার ইতিহাস সবার জানা। প্রিয় দলটার এমন দৈন্যদশা দেখে সমর্থকদের হূদয়ে হাহাকার। অনেকেরই জোর দাবি, মাঝমাঠের কারিগর রিকেলমেকে ফিরিয়ে আনা হোক।
No comments