দুর্বলতার সুযোগ নিতে চান সিডল
সিডনির দুঃস্বপ্ন নিশ্চয়ই আরও কিছুদিন তাড়িয়ে বেড়াবে পাকিস্তানকে। আর এটাকে পুঁজি করে এবার পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করতে চান সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার ঘুরে দাঁড়ানোর অন্যতম নায়ক পিটার সিডল।
‘প্রথম ইনিংসে ২০০ রানে এগিয়ে থেকেও জিততে না পেরে ওরা বড় একটা সুযোগ নষ্ট করেছে। ব্যাট হাতে শেষ দিকে আমরা যেভাবে ঘুরে দাঁড়ালাম, এরপর হরিজ ও জনসনের বোলিং...নিশ্চিতভাবেই আগামী কিছুদিন এসব তাদের তাড়িয়ে বেড়াবে এবং হোবার্টে তাদের মাথায়ও এসব থাকবে। এ সুযোগটাকে আমরা অবশ্যই কাজে লাগাব’—বলেছেন প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশের সম্ভাবনায় রোমাঞ্চিত সিডল। হোবার্টে ১৪ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে সিরিজের শেষ টেস্ট। এই ম্যাচ জিততে পারলে ২০০৬-০৭ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার পর এটাই হবে এক সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়।
তবে ব্যাট হাতে তো প্রত্যাশার চেয়েও বেশি করেছেন, কিন্তু আসল কাজ যেটি, একটু যেন ভাটা পড়েছে সেই বোলিংয়েই! গত চার টেস্টে নিয়েছেন মাত্র ৬ উইকেট। তবে এটা নিয়ে চিন্তিত নন ২৫ বছর বয়সী পেসার, ‘এসব নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই, চিন্তা করলে তো আর উইকেট আসবে না। আমার বিশ্বাস, আমি ঘুরে দাঁড়াব। শুধু মাঠে গিয়ে নিজের কাজটা ঠিক-ঠাক করতে হবে আমাকে। হয়তো পরের মাচেই আমি অনেক উইকেট পেয়ে যাব!’
অস্ট্রেলিয়ার নাটকীয় জয় ভবিষ্যত্ নিয়ে আশাবাদী করে তুলেছে অস্ট্রেলিয়ার সাবেকদেরও। সাবেক উইকেটকিপার ইয়ান হিলি ডেইলি টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে আমাদের ভবিষ্যত্ ভালো। আমাদের গভীরতা অনেক, তাই সামনে আরও উন্নতি হবেই।’ সাবেক অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেল এই জয়ে দেখতে পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার চিরায়ত ছবিটাই, ‘অস্ট্রেলিয়া অনেক ক্রিকেটারকে হারিয়েছে, তবে তারা এখনো জানে কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে জিততে হয়।’
শেষ টেস্টের জন্য অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া দল। সাইমন ক্যাটিচের ইনজুরি এখনো পুরোপুরি সারেনি, এ টেস্টেও তাই তাঁর খেলা নিয়ে সংশয় আছে।
‘প্রথম ইনিংসে ২০০ রানে এগিয়ে থেকেও জিততে না পেরে ওরা বড় একটা সুযোগ নষ্ট করেছে। ব্যাট হাতে শেষ দিকে আমরা যেভাবে ঘুরে দাঁড়ালাম, এরপর হরিজ ও জনসনের বোলিং...নিশ্চিতভাবেই আগামী কিছুদিন এসব তাদের তাড়িয়ে বেড়াবে এবং হোবার্টে তাদের মাথায়ও এসব থাকবে। এ সুযোগটাকে আমরা অবশ্যই কাজে লাগাব’—বলেছেন প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশের সম্ভাবনায় রোমাঞ্চিত সিডল। হোবার্টে ১৪ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে সিরিজের শেষ টেস্ট। এই ম্যাচ জিততে পারলে ২০০৬-০৭ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার পর এটাই হবে এক সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়।
তবে ব্যাট হাতে তো প্রত্যাশার চেয়েও বেশি করেছেন, কিন্তু আসল কাজ যেটি, একটু যেন ভাটা পড়েছে সেই বোলিংয়েই! গত চার টেস্টে নিয়েছেন মাত্র ৬ উইকেট। তবে এটা নিয়ে চিন্তিত নন ২৫ বছর বয়সী পেসার, ‘এসব নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই, চিন্তা করলে তো আর উইকেট আসবে না। আমার বিশ্বাস, আমি ঘুরে দাঁড়াব। শুধু মাঠে গিয়ে নিজের কাজটা ঠিক-ঠাক করতে হবে আমাকে। হয়তো পরের মাচেই আমি অনেক উইকেট পেয়ে যাব!’
অস্ট্রেলিয়ার নাটকীয় জয় ভবিষ্যত্ নিয়ে আশাবাদী করে তুলেছে অস্ট্রেলিয়ার সাবেকদেরও। সাবেক উইকেটকিপার ইয়ান হিলি ডেইলি টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে আমাদের ভবিষ্যত্ ভালো। আমাদের গভীরতা অনেক, তাই সামনে আরও উন্নতি হবেই।’ সাবেক অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেল এই জয়ে দেখতে পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার চিরায়ত ছবিটাই, ‘অস্ট্রেলিয়া অনেক ক্রিকেটারকে হারিয়েছে, তবে তারা এখনো জানে কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে জিততে হয়।’
শেষ টেস্টের জন্য অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া দল। সাইমন ক্যাটিচের ইনজুরি এখনো পুরোপুরি সারেনি, এ টেস্টেও তাই তাঁর খেলা নিয়ে সংশয় আছে।
No comments