রাশিয়া-ভারত-চীন বৈঠকে ঐক্য বাড়ানোর প্রতি গুরুত্বারোপ
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বেঙ্গালুরুতে গতকাল মঙ্গলবার রাশিয়া-চীন-ভারত পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণাপত্রে পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা জলবায়ু পরিবর্তন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তিন দেশের মধ্যে ঐক্যের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা টিকিয়ে রাখতে ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে ওই ঘোষণাপত্রে।
ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব থাকার পরও এই তিন দেশের উন্নয়নের গতি ভালো। বৈঠকে অংশ নেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জাইচি ও রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।
চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো বিশ্বের উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি। তাই আন্তর্জাতিক সংকটের বিষয়গুলো নিয়ে সমভাবেই উদ্বিগ্ন আমরা।’ যৌথ ঘোষণাপত্রে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়েছে এই তিন দেশ। এ ব্যাপারে আগামী ডিসেম্বরে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠেয় জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলনে কার্যকর ভূমিকা রাখার ব্যাপারে কাজ করার আশাবাদ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ এই তিন দেশে বাস করে এবং মোট ভূ-ভাগের ২০ শতাংশ নিয়ে তিন দেশের সীমানা।
এদিকে চীন-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন ভারতের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী শশী থারুর। স্থানীয় টেলিভিশন এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, সীমান্তের সমস্যা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। অল্প কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। সম্প্রতি, নির্বাসিত তিব্বতি আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামার ভারত সফর নিয়ে আপত্তি জানায় চীন।
এর আগে ২১ অক্টোবর মস্কোতে বৈঠক করেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ ও ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃষ্ণা। অন্যদিকে গত সপ্তাহে থাইল্যান্ডে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের সম্মেলনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের মধ্যে বৈঠক হয়।
ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব থাকার পরও এই তিন দেশের উন্নয়নের গতি ভালো। বৈঠকে অংশ নেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জাইচি ও রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।
চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো বিশ্বের উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি। তাই আন্তর্জাতিক সংকটের বিষয়গুলো নিয়ে সমভাবেই উদ্বিগ্ন আমরা।’ যৌথ ঘোষণাপত্রে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়েছে এই তিন দেশ। এ ব্যাপারে আগামী ডিসেম্বরে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠেয় জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলনে কার্যকর ভূমিকা রাখার ব্যাপারে কাজ করার আশাবাদ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ এই তিন দেশে বাস করে এবং মোট ভূ-ভাগের ২০ শতাংশ নিয়ে তিন দেশের সীমানা।
এদিকে চীন-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন ভারতের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী শশী থারুর। স্থানীয় টেলিভিশন এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, সীমান্তের সমস্যা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। অল্প কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। সম্প্রতি, নির্বাসিত তিব্বতি আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামার ভারত সফর নিয়ে আপত্তি জানায় চীন।
এর আগে ২১ অক্টোবর মস্কোতে বৈঠক করেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ ও ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃষ্ণা। অন্যদিকে গত সপ্তাহে থাইল্যান্ডে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের সম্মেলনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের মধ্যে বৈঠক হয়।
No comments