বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে আগ্রহী ভুটান
সার্কের অন্যতম সদস্য ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভুটান।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ সফররত ভুটানের অর্থমন্ত্রী লিনোপো খান্ডু ওয়াংচুক ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা জানান। তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য দুই দেশের ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, এফটিএ করার ব্যাপারে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের মনোভাব ইতিবাচক। তিনি দুই দেশের জনসাধারণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে উভয় দেশের পর্যটনশিল্পের উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান। এ সময় বাংলাদেশে ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাসো ব্যাপ কেসাং, ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সভাপতি এস এম সেকিল চৌধুরী, সহসভাপতি সিরাজউদ্দিন মালিকসহ পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্য নেতা উপস্থিত ছিলেন।
ভুটানের অর্থমন্ত্রী লিনোপো খান্ডু ওয়াংচুক বলেন, ‘ভুটান প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগনীতি (এফডিআই) সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এটা চূড়ান্ত করা হবে। এর ফলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ছাড়াও সরকার ইচ্ছা করলে জলবিদ্যুত্সহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করতে পারবে।’
ওয়াংচুক জানান, আগামী ১২ বছরে ভুটান আরও ১০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে। ফলে নতুন বিনিয়োগ নীতিমালা চূড়ান্ত হলে এ প্রক্রিয়ায় এ দেশীয় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে অংশ নিতে পারবেন।
স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুত্ রপ্তানি করার বিষয়ে ভুটান বিবেচনা করে দেখতে পারে। কারণ ভুটানে জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তিনি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে ভুটানকে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বমানের ওষুধ ও সিরামিক পণ্য আমদানির প্রস্তাব করেন।
জাফর ওসমান আরও বলেন, ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই সামান্য। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ এক কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার পণ্য আমদানির বিপরীতে ভুটানে সাড়ে ১৩ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) কর্তৃক সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই কম হলেও দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ সফররত ভুটানের অর্থমন্ত্রী লিনোপো খান্ডু ওয়াংচুক ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা জানান। তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য দুই দেশের ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, এফটিএ করার ব্যাপারে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের মনোভাব ইতিবাচক। তিনি দুই দেশের জনসাধারণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে উভয় দেশের পর্যটনশিল্পের উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান। এ সময় বাংলাদেশে ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাসো ব্যাপ কেসাং, ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সভাপতি এস এম সেকিল চৌধুরী, সহসভাপতি সিরাজউদ্দিন মালিকসহ পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্য নেতা উপস্থিত ছিলেন।
ভুটানের অর্থমন্ত্রী লিনোপো খান্ডু ওয়াংচুক বলেন, ‘ভুটান প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগনীতি (এফডিআই) সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এটা চূড়ান্ত করা হবে। এর ফলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ছাড়াও সরকার ইচ্ছা করলে জলবিদ্যুত্সহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করতে পারবে।’
ওয়াংচুক জানান, আগামী ১২ বছরে ভুটান আরও ১০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে। ফলে নতুন বিনিয়োগ নীতিমালা চূড়ান্ত হলে এ প্রক্রিয়ায় এ দেশীয় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে অংশ নিতে পারবেন।
স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুত্ রপ্তানি করার বিষয়ে ভুটান বিবেচনা করে দেখতে পারে। কারণ ভুটানে জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তিনি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে ভুটানকে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বমানের ওষুধ ও সিরামিক পণ্য আমদানির প্রস্তাব করেন।
জাফর ওসমান আরও বলেন, ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই সামান্য। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ এক কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার পণ্য আমদানির বিপরীতে ভুটানে সাড়ে ১৩ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) কর্তৃক সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই কম হলেও দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে।
No comments