টেন্ডুলকারই প্রেরণা পন্টিংয়ের
শচীন টেন্ডুলকারের রান ১৬৯০৩। আর রিকি পন্টিংয়ের ১২০৪৩। তার পরও পরশু প্রথম অস্ট্রেলীয় হিসেবে ওয়ানডেতে ১২ হাজার রানের মাইলফলক ছোঁয়ার পর পন্টিং জানালেন, টেন্ডুলকারকে লক্ষ্য করেই ছুটে চলেছেন তিনি। টেন্ডুলকারই তাঁর প্রেরণা।
‘বসে থেকে তার যতগুলো ইনিংস আমি দেখেছি, তাতেই আমার মনে হয়েছে, অবিশ্বাস্য এক খেলোয়াড় সে (টেন্ডুলকার)। তার পরিসংখ্যান আর রেকর্ড দেখুন, টানা ২০ বছর ধরে এভাবে খেলে যাওয়া অবিশ্বাস্য। আমার মতো খেলোয়াড়দের জন্য ও একটা মানদণ্ড দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, যেটার পেছনে আমরা ছুটছি। ওর যতটা সম্ভব কাছাকাছি পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। ২০ বছর ধরে খেলে যেতে হলে আমাকে তো হুইলচেয়ারে বসে ব্যাট করতে হবে’—পরশু সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক।
পরশু ব্যাট হাতে নামার আগে পন্টিংয়ের রান ছিল ১১৯৩২। প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র অস্ট্রেলীয় হিসেবে ওয়ানডেতে ১০ হাজার রান পেরোনো পন্টিং জানালেন, ম্যাচের আগে তিনি জানতেনই না, ১২ হাজার রানের কাছাকাছি দাঁড়িয়ে তিনি। ফিফটি পেরিয়ে যাওয়ার পর পর পানির বোতল নিয়ে মাঠে ঢোকা সতীর্থ ডেভিড হাসির কাছেই প্রথম শুনছেন, আর কটা রান করলেই সেই কীর্তিটা হয়ে যায়, “এটা দারুণ এক অর্জন। কিন্তু এই ম্যাচের আগে আমার ধারণাই ছিল না ঠিক কত রান আছে আমার। আজ (পরশু) ডেভিড উইকেটে এসে জানাল, ‘আমি তোমাকে জানাতে চাই, তুমি ১২ হাজার রানের কাছাকাছি।”
টেন্ডুলকারের চিরায়ত সেই বাণীর মতোই বললেন, ‘এটা এমন কিছু নয় যেটি আমাকে উদ্দীপিত করে। এটা স্রেফ একটা ব্যক্তিগত পরিসংখ্যান। আমার কাছে সবচেয়ে জরুরি হলো দলের প্রয়োজনে কাজ করা। সেটি করতে পেরেই আমি খুশি।’ বললেন, হয়তো একদিন অবসর নেওয়ার পর নিজের ব্যক্তিগত অর্জনগুলোর দিকে ফিরে তাকানোর ফুরসত মিলবে। এর আগে নয়।
মুখে যা-ই বলুন, পন্টিংয়ের এই কীর্তি অবশ্যই অনেক বড় কিছু। তাঁর আগে ওয়ানডেতে এই কীর্তি গড়েছেন মাত্র দুজন। টেন্ডুলকারের পর শ্রীলঙ্কার সনাত্ জয়াসুরিয়া (১৩৩৭৭)। রানের হিসাবে জয়াসুরিয়া এখনো তাঁর অনেক সামনে থাকলেও সেঞ্চুরি সংখ্যায় পরশু এই শ্রীলঙ্কানকে ধরে ফেলেছেন পন্টিং। এই দুজনেরই সেঞ্চুরি এখন ২৮টি। এখানেও অবশ্য টেন্ডুলকার ধরাছোঁয়ার বাইরে। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তির সেঞ্চুরি ৪৪টি।
ওয়ানডেতে না হলেও টেস্টে কিন্তু পন্টিং ভালোমতোই পিছু তাড়া করছেন টেন্ডুলকারের। তাঁর সেঞ্চুরি ৩৮টি। আর টেন্ডুলকারের ৪২টি। টেন্ডুলকারের রান ১২৭৭৩, পন্টিংয়ের ১১৩৪৫।
‘বসে থেকে তার যতগুলো ইনিংস আমি দেখেছি, তাতেই আমার মনে হয়েছে, অবিশ্বাস্য এক খেলোয়াড় সে (টেন্ডুলকার)। তার পরিসংখ্যান আর রেকর্ড দেখুন, টানা ২০ বছর ধরে এভাবে খেলে যাওয়া অবিশ্বাস্য। আমার মতো খেলোয়াড়দের জন্য ও একটা মানদণ্ড দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, যেটার পেছনে আমরা ছুটছি। ওর যতটা সম্ভব কাছাকাছি পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। ২০ বছর ধরে খেলে যেতে হলে আমাকে তো হুইলচেয়ারে বসে ব্যাট করতে হবে’—পরশু সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক।
পরশু ব্যাট হাতে নামার আগে পন্টিংয়ের রান ছিল ১১৯৩২। প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র অস্ট্রেলীয় হিসেবে ওয়ানডেতে ১০ হাজার রান পেরোনো পন্টিং জানালেন, ম্যাচের আগে তিনি জানতেনই না, ১২ হাজার রানের কাছাকাছি দাঁড়িয়ে তিনি। ফিফটি পেরিয়ে যাওয়ার পর পর পানির বোতল নিয়ে মাঠে ঢোকা সতীর্থ ডেভিড হাসির কাছেই প্রথম শুনছেন, আর কটা রান করলেই সেই কীর্তিটা হয়ে যায়, “এটা দারুণ এক অর্জন। কিন্তু এই ম্যাচের আগে আমার ধারণাই ছিল না ঠিক কত রান আছে আমার। আজ (পরশু) ডেভিড উইকেটে এসে জানাল, ‘আমি তোমাকে জানাতে চাই, তুমি ১২ হাজার রানের কাছাকাছি।”
টেন্ডুলকারের চিরায়ত সেই বাণীর মতোই বললেন, ‘এটা এমন কিছু নয় যেটি আমাকে উদ্দীপিত করে। এটা স্রেফ একটা ব্যক্তিগত পরিসংখ্যান। আমার কাছে সবচেয়ে জরুরি হলো দলের প্রয়োজনে কাজ করা। সেটি করতে পেরেই আমি খুশি।’ বললেন, হয়তো একদিন অবসর নেওয়ার পর নিজের ব্যক্তিগত অর্জনগুলোর দিকে ফিরে তাকানোর ফুরসত মিলবে। এর আগে নয়।
মুখে যা-ই বলুন, পন্টিংয়ের এই কীর্তি অবশ্যই অনেক বড় কিছু। তাঁর আগে ওয়ানডেতে এই কীর্তি গড়েছেন মাত্র দুজন। টেন্ডুলকারের পর শ্রীলঙ্কার সনাত্ জয়াসুরিয়া (১৩৩৭৭)। রানের হিসাবে জয়াসুরিয়া এখনো তাঁর অনেক সামনে থাকলেও সেঞ্চুরি সংখ্যায় পরশু এই শ্রীলঙ্কানকে ধরে ফেলেছেন পন্টিং। এই দুজনেরই সেঞ্চুরি এখন ২৮টি। এখানেও অবশ্য টেন্ডুলকার ধরাছোঁয়ার বাইরে। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তির সেঞ্চুরি ৪৪টি।
ওয়ানডেতে না হলেও টেস্টে কিন্তু পন্টিং ভালোমতোই পিছু তাড়া করছেন টেন্ডুলকারের। তাঁর সেঞ্চুরি ৩৮টি। আর টেন্ডুলকারের ৪২টি। টেন্ডুলকারের রান ১২৭৭৩, পন্টিংয়ের ১১৩৪৫।
No comments