বিদেশি অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকদের ভারতে কাজে উত্সাহ দেওয়া হবে না
ভারতের নতুন ভিসানীতি অনুযায়ী এ দেশের বিভিন্ন সংস্থায় আর কাজের জন্য নতুন করে বিদেশি কোনো অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিককে উত্সাহ দেওয়া হবে না। তবে এখন যেসব বিদেশি শ্রমিক ‘বিজনেস’ ভিসা নিয়ে ভারতের বিভিন্ন সংস্থায় কর্মরত রয়েছেন তাঁদের আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ভিসা পরিবর্তন করে ‘এমপ্লয়মেন্ট’ ভিসা নিতে হবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এই ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর দেওয়া ঘোষণায় দুই প্রতিবেশী চীন ও বাংলাদেশের শ্রমিকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, এই দুটি দেশের প্রচুরসংখ্যক অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক রয়েছেন ভারতে। এর মধ্যে চীনা শ্রমিকের সংখ্যাই বেশি। বর্তমানে চীনের ২৫ হাজার শ্রমিক ভারতে কাজ করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুধবার দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভারতে বিদেশের প্রচুর অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন।
তবে পি চিদাম্বরম একথাও বলেছেন যে দক্ষ শ্রমিকের বেলায় এই নীতি প্রযোজ্য হবে না। তিনি বলেন, বহু বাংলাদেশি ও চীনের অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক বিজনেস ভিসা নিয়ে এ দেশে কাজ করছেন। তাঁদের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এমপ্লয়মেন্ট ভিসা নিতে হবে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের শ্রমিকেরা পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যসহ আরও বেশকিছু রাজ্যে। তাঁরা মূলত বিভিন্ন ছোটখাটো কারখানার শ্রমিক, মজুর ও রিকশাচালক হিসেবে কাজ করছেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এই ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর দেওয়া ঘোষণায় দুই প্রতিবেশী চীন ও বাংলাদেশের শ্রমিকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, এই দুটি দেশের প্রচুরসংখ্যক অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক রয়েছেন ভারতে। এর মধ্যে চীনা শ্রমিকের সংখ্যাই বেশি। বর্তমানে চীনের ২৫ হাজার শ্রমিক ভারতে কাজ করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুধবার দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভারতে বিদেশের প্রচুর অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন।
তবে পি চিদাম্বরম একথাও বলেছেন যে দক্ষ শ্রমিকের বেলায় এই নীতি প্রযোজ্য হবে না। তিনি বলেন, বহু বাংলাদেশি ও চীনের অদক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিক বিজনেস ভিসা নিয়ে এ দেশে কাজ করছেন। তাঁদের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এমপ্লয়মেন্ট ভিসা নিতে হবে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাসিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের শ্রমিকেরা পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যসহ আরও বেশকিছু রাজ্যে। তাঁরা মূলত বিভিন্ন ছোটখাটো কারখানার শ্রমিক, মজুর ও রিকশাচালক হিসেবে কাজ করছেন।
No comments