ফিলিপাইনে আঘাত হেনেছে ‘পারমা’
ফিলিপাইনের উত্তর উপকূলে আঘাত হেনেছে টাইফুন ‘পারমা’। প্রবল বাতাসের তোড়ে উড়ে গেছে বাড়ির ছাদ, উপড়ে গেছে গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি। আর ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত এলাকায় গতকাল শনিবার একটি হোটেলের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আটজনকে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা চলছিল।
ফিলিপাইনের সরকারি আবহাওয়া ব্যুরোর প্রধান নাথানিয়েল ক্রুজ বলেন, শনিবার বিকেলে কাগায়ান প্রদেশে আঘাত হানে পারমা। কর্মকর্তারা বলেন, পারমার গতিপথ বদলে যাওয়ায় আরও একটি বড় ধরনের বন্যার কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে রাজধানী ম্যানিলা। শুরুতে যা ধারণা করা হয়েছিল, তার চেয়ে আরও উত্তর দিকে সরে গেছে পারমা।
কাগায়ান প্রদেশের রাজধানী টুগুয়েগারাও শহরের মেয়র ডেলফিন টিং বলেন, পারমার তাণ্ডবে বাড়িঘরের ছাদ উড়ে গেছে। উপড়ে গেছে গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি। স্থানীয় একটি বেতারকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, শহরের নিম্নাঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। লোকজনকে শহরের উঁচু জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
পারমার সরাসরি গতিপথের মধ্যে পড়েছে টুগুয়েগারাও শহরটি। পারমার ছোবলে কতজন হতাহত হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানাতে পারেননি মেয়র। টুগুয়েগারাও শহরে এক লাখ ৩০ হাজার মানুষের বাস।
ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা: ইন্দোনেশিয়ার পাদাংয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের তিন দিন পর একটি হোটেলের ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে আটজনকে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। উদ্ধারকাজে নিয়োজিত সেনা কর্মকর্তা আরকামেলভি কারমানি বলেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে আটজন বেঁচে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটকে পড়া ব্যক্তিদের একজন শুক্রবার রাত তিনটার দিকে তাঁর এক আত্মীয়ের কাছে মোবাইল ফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তা (এসএমএস) পাঠিয়েছেন। এসএমএসে ওই ব্যক্তি উদ্ধারকারীদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনারা সাবধানে খোঁড়াখুঁড়ি করুন, আমাদের ওপর যাতে ধ্বংসস্তূপ না পড়ে।’
পাদাংয়ের পুলিশপ্রধান রাফরি অমর বলেন, ‘আমাদের ধারণা, হোটেলের ভেতরে এখনো লোকজন বেঁচে আছে। তারা হয়তো হোটেলের লবি, কনফারেন্স কক্ষ কিংবা সুইমিং পুল এলাকায় আটকা পড়েছে।’
হোটেলটির ভেতরে কমপক্ষে ১০০ জন আটকা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশিও রয়েছে।
উদ্ধার তত্পরতা জোরদার করা হয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে উদ্ধার তত্পরতা ব্যাহত হচ্ছে। বাস্তুচ্যুতদের জন্য পৌঁছতে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক সহায়তা।
মৃতের সংখ্যা বেড়েছে: টাইফুন ‘কেটসানা’র ছোবলে লাওসে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪। গতকাল রেডক্রস এ কথা জানায়। আর কেটসানার আঘাতে ভিয়েতনামে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৭।
সামোয়ায় সুনামির তাণ্ডবে নিহত লোকজনকে গণকবর দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। গত শুক্রবার দেশটির সরকার ওই পরিকল্পনার কথা জানায়। আগামী মঙ্গলবার নিহত লোকজনের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
ফিলিপাইনের সরকারি আবহাওয়া ব্যুরোর প্রধান নাথানিয়েল ক্রুজ বলেন, শনিবার বিকেলে কাগায়ান প্রদেশে আঘাত হানে পারমা। কর্মকর্তারা বলেন, পারমার গতিপথ বদলে যাওয়ায় আরও একটি বড় ধরনের বন্যার কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে রাজধানী ম্যানিলা। শুরুতে যা ধারণা করা হয়েছিল, তার চেয়ে আরও উত্তর দিকে সরে গেছে পারমা।
কাগায়ান প্রদেশের রাজধানী টুগুয়েগারাও শহরের মেয়র ডেলফিন টিং বলেন, পারমার তাণ্ডবে বাড়িঘরের ছাদ উড়ে গেছে। উপড়ে গেছে গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি। স্থানীয় একটি বেতারকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, শহরের নিম্নাঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। লোকজনকে শহরের উঁচু জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
পারমার সরাসরি গতিপথের মধ্যে পড়েছে টুগুয়েগারাও শহরটি। পারমার ছোবলে কতজন হতাহত হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানাতে পারেননি মেয়র। টুগুয়েগারাও শহরে এক লাখ ৩০ হাজার মানুষের বাস।
ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা: ইন্দোনেশিয়ার পাদাংয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের তিন দিন পর একটি হোটেলের ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে আটজনকে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। উদ্ধারকাজে নিয়োজিত সেনা কর্মকর্তা আরকামেলভি কারমানি বলেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে আটজন বেঁচে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটকে পড়া ব্যক্তিদের একজন শুক্রবার রাত তিনটার দিকে তাঁর এক আত্মীয়ের কাছে মোবাইল ফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তা (এসএমএস) পাঠিয়েছেন। এসএমএসে ওই ব্যক্তি উদ্ধারকারীদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনারা সাবধানে খোঁড়াখুঁড়ি করুন, আমাদের ওপর যাতে ধ্বংসস্তূপ না পড়ে।’
পাদাংয়ের পুলিশপ্রধান রাফরি অমর বলেন, ‘আমাদের ধারণা, হোটেলের ভেতরে এখনো লোকজন বেঁচে আছে। তারা হয়তো হোটেলের লবি, কনফারেন্স কক্ষ কিংবা সুইমিং পুল এলাকায় আটকা পড়েছে।’
হোটেলটির ভেতরে কমপক্ষে ১০০ জন আটকা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশিও রয়েছে।
উদ্ধার তত্পরতা জোরদার করা হয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে উদ্ধার তত্পরতা ব্যাহত হচ্ছে। বাস্তুচ্যুতদের জন্য পৌঁছতে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক সহায়তা।
মৃতের সংখ্যা বেড়েছে: টাইফুন ‘কেটসানা’র ছোবলে লাওসে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪। গতকাল রেডক্রস এ কথা জানায়। আর কেটসানার আঘাতে ভিয়েতনামে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৭।
সামোয়ায় সুনামির তাণ্ডবে নিহত লোকজনকে গণকবর দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। গত শুক্রবার দেশটির সরকার ওই পরিকল্পনার কথা জানায়। আগামী মঙ্গলবার নিহত লোকজনের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
No comments