আজকের অনেক শিশুই বেঁচে থাকবে আগামী শতাব্দী পর্যন্ত
আয়ুষ্কাল বৃদ্ধির বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে উন্নত দেশগুলোতে বর্তমান সময়ে জন্ম নেওয়া অর্ধেকেরও বেশি শিশু নিজেদের ১০০তম জন্মদিন পালন করতে পারে। গত শুক্রবার মেডিকেল জার্নাল দ্য ল্যানসেট-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের ডেনিশ এইজিং রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপক কারে ক্রিস্টিনসেন ওই গবেষণা চালান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শতাব্দীতে অধিকাংশ উন্নত দেশে আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৩০ বছর করে।
১৯৫০ সালে উন্নত দেশগুলোতে ৮০ বছর বয়স্ক ১৫ থেকে ১৬ শতাংশ নারী এবং ১২ শতাংশ পুরুষ গড়ে ৯০ বছর করে বাঁচত। ২০০২ সালে ওই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৩৭ ও ২৫ শতাংশ। জাপানে ৮০ থেকে ৯০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকা নারীর সংখ্যা বর্তমানে ৫০ শতাংশেরও বেশি।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই শতাব্দীতে উন্নত বিশ্বে মানুষের আয়ুষ্কাল বৃদ্ধির ওই প্রবণতা যদি একুশ শতকেও অব্যাহত থাকে, তাহলে ২০০০ সাল থেকে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জাপানসহ অন্যান্য উন্নত দেশে জন্ম নেওয়া অধিকাংশ শিশুই নিজেদের ১০০তম জন্মদিন পালন করলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। তবে গবেষণায় সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, সমাজে বয়োবৃদ্ধ মানুষের অনুপাত বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জও দেখা দিতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের ডেনিশ এইজিং রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপক কারে ক্রিস্টিনসেন ওই গবেষণা চালান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শতাব্দীতে অধিকাংশ উন্নত দেশে আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৩০ বছর করে।
১৯৫০ সালে উন্নত দেশগুলোতে ৮০ বছর বয়স্ক ১৫ থেকে ১৬ শতাংশ নারী এবং ১২ শতাংশ পুরুষ গড়ে ৯০ বছর করে বাঁচত। ২০০২ সালে ওই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৩৭ ও ২৫ শতাংশ। জাপানে ৮০ থেকে ৯০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকা নারীর সংখ্যা বর্তমানে ৫০ শতাংশেরও বেশি।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই শতাব্দীতে উন্নত বিশ্বে মানুষের আয়ুষ্কাল বৃদ্ধির ওই প্রবণতা যদি একুশ শতকেও অব্যাহত থাকে, তাহলে ২০০০ সাল থেকে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জাপানসহ অন্যান্য উন্নত দেশে জন্ম নেওয়া অধিকাংশ শিশুই নিজেদের ১০০তম জন্মদিন পালন করলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। তবে গবেষণায় সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, সমাজে বয়োবৃদ্ধ মানুষের অনুপাত বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জও দেখা দিতে পারে।
No comments