মন্দা নিয়ে সাইপ্রাস ও ইস্তাম্বুলে সম্মেলন অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ
বিশ্বমন্দা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় নির্ধারণে বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভনর্ররা সাইপ্রাস ও ইস্তাম্বুলে গুরুত্বপূর্ণ দুটি সম্মেলনে মিলিত হচ্ছেন।
সাইপ্রাসের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লিমাসলে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে কমনওয়েলথ অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন।
চার দিনের এ সম্মেলনের পর তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আগামী ৬ ও ৭ অক্টোবর হবে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সাধারণ সভা।
সম্মেলন দুটিতে যোগ দিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ১২ দিনের সফরে সাইপ্রাস ও ইস্তাম্বুল যাচ্ছে। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও অর্থমন্ত্রীর সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিএস) আবু সৈয়দ মোহাম্মদ রাশেদ।
জানা গেছে, সম্মেলনে বিশ্ব অর্থনীতির চলমান মন্দাই হবে মূল আলোচ্য বিষয়। কীভাবে দ্রুততর সময়ের মধ্যে এই মন্দা কাটিয়ে ওঠা যায়, সে বিষয়ে কৌশল নির্ধারণের জন্য বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি নিয়ে গভর্নররা আলোচনা করবেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দুই সম্মেলনের মূল পর্বের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রী ও বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে।
এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দেশ ও বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
ভালোভাবে মন্দা মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ যেন বেশি অর্থ ছাড় করে, সে ব্যাপারেও বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হবে।
প্রতিবছর বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বার্ষিক সভার মাধ্যমে সদস্যভুক্ত দেশগুলোর অর্থমন্ত্রী, উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী, বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি-বিশেষজ্ঞদের একসঙ্গে নিয়ে বৈঠক করে।
ওই বৈঠকে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দারিদ্র্য বিমোচন, অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বিশ্বমন্দা মোকাবিলার করণীয় ঠিক করতে সরকার এর আগে ১৮ মার্চ বিরোধী দল, অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে অর্থমন্ত্রীকে আহ্বায়ক করে ২৭ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি টাস্কফোর্স গঠন করে।
২৪ মার্চ টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের সুপারিশের আলোকে ১৯ এপ্রিল বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশও তিন হাজার ৪২৪ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে।
এ ছাড়া চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে বিশ্বমন্দার প্রভাব মোকাবিলার জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়।
১৬ সেপ্টেম্বর টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বস্ত্র, তৈরি পোশাক ও জাহাজ নির্মাণসহ কয়েকটি খাতে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সাইপ্রাসের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লিমাসলে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে কমনওয়েলথ অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন।
চার দিনের এ সম্মেলনের পর তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আগামী ৬ ও ৭ অক্টোবর হবে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সাধারণ সভা।
সম্মেলন দুটিতে যোগ দিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ১২ দিনের সফরে সাইপ্রাস ও ইস্তাম্বুল যাচ্ছে। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও অর্থমন্ত্রীর সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিএস) আবু সৈয়দ মোহাম্মদ রাশেদ।
জানা গেছে, সম্মেলনে বিশ্ব অর্থনীতির চলমান মন্দাই হবে মূল আলোচ্য বিষয়। কীভাবে দ্রুততর সময়ের মধ্যে এই মন্দা কাটিয়ে ওঠা যায়, সে বিষয়ে কৌশল নির্ধারণের জন্য বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি নিয়ে গভর্নররা আলোচনা করবেন।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দুই সম্মেলনের মূল পর্বের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রী ও বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে।
এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দেশ ও বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
ভালোভাবে মন্দা মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ যেন বেশি অর্থ ছাড় করে, সে ব্যাপারেও বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হবে।
প্রতিবছর বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বার্ষিক সভার মাধ্যমে সদস্যভুক্ত দেশগুলোর অর্থমন্ত্রী, উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী, বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি-বিশেষজ্ঞদের একসঙ্গে নিয়ে বৈঠক করে।
ওই বৈঠকে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দারিদ্র্য বিমোচন, অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বিশ্বমন্দা মোকাবিলার করণীয় ঠিক করতে সরকার এর আগে ১৮ মার্চ বিরোধী দল, অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে অর্থমন্ত্রীকে আহ্বায়ক করে ২৭ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি টাস্কফোর্স গঠন করে।
২৪ মার্চ টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের সুপারিশের আলোকে ১৯ এপ্রিল বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশও তিন হাজার ৪২৪ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে।
এ ছাড়া চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে বিশ্বমন্দার প্রভাব মোকাবিলার জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়।
১৬ সেপ্টেম্বর টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বস্ত্র, তৈরি পোশাক ও জাহাজ নির্মাণসহ কয়েকটি খাতে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
No comments