ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের সম্ভাবনা নাকচ করেননি ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, আগামী সপ্তাহে বিশ্বশক্তির সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে তেহরানকে অবশ্যই নিজেদের পরমাণু প্রকল্পের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানাতে হবে। তিনি সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেন, তেহরানের বিরুদ্ধে বিশ্ব এখন ঐক্যবদ্ধ। তেহরানের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থার বিষয়টিও নাকচ করে দেননি ওবামা। পিটসবার্গে জি-২০ সম্মেলনের পরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবামা বলেন, ইরান সম্পর্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং পিটসবার্গে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে নজিরবিহীন ঐক্য দেখেছেন তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ১ অক্টোবর জেনেভায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য ও জার্মানির সঙ্গে ইরানের বৈঠক হবে। ওই বৈঠকে ইরানকে অবশ্যই নিজের পরমাণু কর্মসূচির বিস্তারিত সবকিছু প্রকাশ করতে হবে।
ওবামা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি মোকাবিলায় সামরিক পন্থাসহ কোনো পন্থাকেই নাকচ করে দিচ্ছেন না তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় বলে আসছি, আমরা কোনো পন্থাকেই নাকচ করছি না। যখন সেটি যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়; তবে আমি আবারও এটা জোর দিয়ে বলছি, এ সমস্যা সমাধানে আমার পছন্দের পথ হচ্ছে কূটনৈতিক পন্থা।’
সম্প্রতি ইরান স্বীকার করেছে, তারা আরেকটি ইউরেনিয়াম শোধনাগার নির্মাণ করছে। এ বিষয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
জেনেভার বৈঠকে নিজেদের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি না হলে তেহরানের বিরুদ্ধে দ্রুত অবরোধ আরোপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভও ইঙ্গিত দিয়েছেন, হঠকারি করলে ইরানের বিরুদ্ধে অবরোধ প্রস্তাব উঠলে তাতে ভেটো দেবে না মস্কো।
ওবামা বলেন, ইরান সম্পর্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এবং পিটসবার্গে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে নজিরবিহীন ঐক্য দেখেছেন তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ১ অক্টোবর জেনেভায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য ও জার্মানির সঙ্গে ইরানের বৈঠক হবে। ওই বৈঠকে ইরানকে অবশ্যই নিজের পরমাণু কর্মসূচির বিস্তারিত সবকিছু প্রকাশ করতে হবে।
ওবামা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি মোকাবিলায় সামরিক পন্থাসহ কোনো পন্থাকেই নাকচ করে দিচ্ছেন না তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় বলে আসছি, আমরা কোনো পন্থাকেই নাকচ করছি না। যখন সেটি যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়; তবে আমি আবারও এটা জোর দিয়ে বলছি, এ সমস্যা সমাধানে আমার পছন্দের পথ হচ্ছে কূটনৈতিক পন্থা।’
সম্প্রতি ইরান স্বীকার করেছে, তারা আরেকটি ইউরেনিয়াম শোধনাগার নির্মাণ করছে। এ বিষয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
জেনেভার বৈঠকে নিজেদের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি না হলে তেহরানের বিরুদ্ধে দ্রুত অবরোধ আরোপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভও ইঙ্গিত দিয়েছেন, হঠকারি করলে ইরানের বিরুদ্ধে অবরোধ প্রস্তাব উঠলে তাতে ভেটো দেবে না মস্কো।
No comments