ওয়ানডে বদলানোর পক্ষে নন সিম্পসন
ওয়ানডে ক্রিকেট আর চলে না—কথাটা শোনা যাচ্ছে অনেক দিক থেকেই। এমনকি শচীন টেন্ডুলকারের মতো মৃদুভাষী তারকাও ফরম্যাট বদলে চার ইনিংসের ওয়ানডে চালুর পরামর্শ দিয়েছেন। তবে এই দলে নেই সাবেক অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক ও কোচ বব সিম্পসন। স্বল্প সময়ের সফরে মুম্বাই এসে অস্ট্রেলিয়ার ১৯৮৭ বিশ্বকাপজয়ী কোচ বলেছেন, ওয়ানডে ফরম্যাট নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটির পক্ষে নন তিনি।
কিছু পরিবর্তন চান সিম্পসনও। তবে ফরম্যাট বদলে নয়, সাবেক এই অলরাউন্ডারের মতে ওয়ানডেকে বাঁচাতে প্রয়োজন প্রাণবন্ত উইকেট, ভালো মানের বোলার আর বাউন্ডারির দৈর্ঘ্য বাড়ানো, ‘আমার মনে হয় না ওয়ানডে নিয়ে খুব বেশি নাড়াচাড়ার প্রয়োজন আছে। ক্রিকেটার ও প্রশাসকদের মনে রাখতে হবে যে, বোলাররাই ম্যাচ জেতায়। ভালো মানের বোলিং আক্রমণ এখন খুব বেশি চোখে পড়ে না। বাউন্ডারির দৈর্ঘ্যও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা ব্যাটসম্যানদেরই সাহায্য করছে।’ ওয়ানডে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ার পেছনে বিরক্তিকর কৌশলকেই দায়ী করেছেন ৭৩ বছর বয়সী সিম্পসন, “যখন ওয়ানডে ক্রিকেট এল, তখন সবাই বলছিল এটা খেলাটিকে বাঁচাবে। কিন্তু একঘেয়ে সব কৌশল দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে উঠেছে। ব্যাটিংকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া আর ‘তথাকথিত’ অলরাউন্ডারদের আধিপত্য বোলিংয়ের সার্বিক মান নাটকীয়ভাবে কমিয়ে দিয়েছে।”
৬২ টেস্টে ৪৮৬৯ রান করা এবং লেগ স্পিনে ৭১ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি সর্বকালের সেরা স্লিপ ফিল্ডারদের অন্যতম সিম্পসন ক্যাচ নিয়েছেন ১১০টি। ওয়ানডে খেলেছেন অবশ্য মাত্র দুটি। ভারতীয় দলের প্রথম বিদেশি বিশেষজ্ঞ সিম্পসন সব শেষে জানিয়েছেন টি-টোয়েন্টি নিয়ে তাঁর শঙ্কার কথাও, ‘টি-টোয়েন্টি নিয়ে মাতামাতির সবচেয়ে ক্ষতিকর দিকটা হলো, এটা দিয়েই অনেকে এখন ক্রিকেট শিখবে। এখনকার ক্রিকেটাররা টেস্ট ও ওয়ানডে খেলেই টি-টোয়েন্টি খেলছে, ক্রিকেটের কৌশলটা তাই তাঁদের জানাই আছে। কিন্তু টি-টোয়েন্টি দিয়ে ক্রিকেট শুরু করলে সব ধরনের ক্রিকেট খেলার কৌশল এবং মানসিক সামর্থ্য থাকবে না।’
কিছু পরিবর্তন চান সিম্পসনও। তবে ফরম্যাট বদলে নয়, সাবেক এই অলরাউন্ডারের মতে ওয়ানডেকে বাঁচাতে প্রয়োজন প্রাণবন্ত উইকেট, ভালো মানের বোলার আর বাউন্ডারির দৈর্ঘ্য বাড়ানো, ‘আমার মনে হয় না ওয়ানডে নিয়ে খুব বেশি নাড়াচাড়ার প্রয়োজন আছে। ক্রিকেটার ও প্রশাসকদের মনে রাখতে হবে যে, বোলাররাই ম্যাচ জেতায়। ভালো মানের বোলিং আক্রমণ এখন খুব বেশি চোখে পড়ে না। বাউন্ডারির দৈর্ঘ্যও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা ব্যাটসম্যানদেরই সাহায্য করছে।’ ওয়ানডে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ার পেছনে বিরক্তিকর কৌশলকেই দায়ী করেছেন ৭৩ বছর বয়সী সিম্পসন, “যখন ওয়ানডে ক্রিকেট এল, তখন সবাই বলছিল এটা খেলাটিকে বাঁচাবে। কিন্তু একঘেয়ে সব কৌশল দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে উঠেছে। ব্যাটিংকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া আর ‘তথাকথিত’ অলরাউন্ডারদের আধিপত্য বোলিংয়ের সার্বিক মান নাটকীয়ভাবে কমিয়ে দিয়েছে।”
৬২ টেস্টে ৪৮৬৯ রান করা এবং লেগ স্পিনে ৭১ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি সর্বকালের সেরা স্লিপ ফিল্ডারদের অন্যতম সিম্পসন ক্যাচ নিয়েছেন ১১০টি। ওয়ানডে খেলেছেন অবশ্য মাত্র দুটি। ভারতীয় দলের প্রথম বিদেশি বিশেষজ্ঞ সিম্পসন সব শেষে জানিয়েছেন টি-টোয়েন্টি নিয়ে তাঁর শঙ্কার কথাও, ‘টি-টোয়েন্টি নিয়ে মাতামাতির সবচেয়ে ক্ষতিকর দিকটা হলো, এটা দিয়েই অনেকে এখন ক্রিকেট শিখবে। এখনকার ক্রিকেটাররা টেস্ট ও ওয়ানডে খেলেই টি-টোয়েন্টি খেলছে, ক্রিকেটের কৌশলটা তাই তাঁদের জানাই আছে। কিন্তু টি-টোয়েন্টি দিয়ে ক্রিকেট শুরু করলে সব ধরনের ক্রিকেট খেলার কৌশল এবং মানসিক সামর্থ্য থাকবে না।’
No comments