গুয়ানতানামোর বন্দীদের জন্য নতুন জায়গা খুঁজছে হোয়াইট হাউস
কিউবার বিতর্কিত মার্কিন বন্দিশিবির গুয়ানতানামো বে থেকে কিছু বন্দীকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তরের ব্যাপারে এখনো অটল মার্কিন প্রশাসন। এসব বন্দীর জন্য কারাগার নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওবামার প্রশাসন। এজন্য পছন্দসই জায়গা খোঁজা হচ্ছে। ওবামার প্রশাসনের এক মুখপাত্র গত শনিবার এ তথ্য দিয়েছেন। তবে ঠিক কবে এবং কোথায় ওই কারাগার নির্মাণ করা হবে, এ ব্যাপারে কোনো তথ্য দেননি ওই মুখপাত্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে গুয়ানতানামো বে বন্ধ করা হবে। তবে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক বিরোধিতার মুখে তাঁর পূর্বঘোষিত সময়ের মধ্যে গুয়ানতানামো বে কারাগারটি বন্ধ করা মোটেও সহজ হবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। আশা করি প্রেসিডেন্টের পূর্বঘোষিত সময়ের মধ্যেই সব করা সম্ভব হবে। আমরা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে কারাগার নির্মাণের জন্য জুতসই জায়গা খোঁজার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওবামার প্রশাসনের অপর একজন মুখপাত্র বলেন, এ ব্যাপারে আগামী নভেম্বরের মাঝামাঝি ওবামা পাকাপাকি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তিনি আরও বলেন, মিশিগানের স্ট্যান্ডিশ এলাকায় অথবা কলোরাডোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেখানেই হতে পারে গুয়ানতানামো বে বন্দীদের নতুন আবাসন। অন্তত আটজন বিপজ্জনক বন্দীকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তাই তাঁদের হয়তো প্রশান্ত মহাসাগরের পালাউ দ্বীপে পাঠানো হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের প্রশাসন ২০০১ সালে আফগানিস্তানে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে। ওই সময় গ্রেপ্তার করা বন্দীদের আনা হয় গুয়ানতানামো বে কারাগারে। সেখানে বন্দী নির্যাতনের নানা লোমহর্ষক কাহিনী প্রকাশিত হয়ে পড়ায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। ওবামা শেষমেশ কারাগারটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। বন্দীদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তরের ব্যাপারে রিপাবলিকানদের জোর আপত্তি রয়েছে। তাঁরা দাবি করে আসছেন, এতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা আরও হুমকির মুখে পড়বে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে গুয়ানতানামো বে বন্ধ করা হবে। তবে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক বিরোধিতার মুখে তাঁর পূর্বঘোষিত সময়ের মধ্যে গুয়ানতানামো বে কারাগারটি বন্ধ করা মোটেও সহজ হবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। আশা করি প্রেসিডেন্টের পূর্বঘোষিত সময়ের মধ্যেই সব করা সম্ভব হবে। আমরা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে কারাগার নির্মাণের জন্য জুতসই জায়গা খোঁজার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওবামার প্রশাসনের অপর একজন মুখপাত্র বলেন, এ ব্যাপারে আগামী নভেম্বরের মাঝামাঝি ওবামা পাকাপাকি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তিনি আরও বলেন, মিশিগানের স্ট্যান্ডিশ এলাকায় অথবা কলোরাডোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেখানেই হতে পারে গুয়ানতানামো বে বন্দীদের নতুন আবাসন। অন্তত আটজন বিপজ্জনক বন্দীকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তাই তাঁদের হয়তো প্রশান্ত মহাসাগরের পালাউ দ্বীপে পাঠানো হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের প্রশাসন ২০০১ সালে আফগানিস্তানে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে। ওই সময় গ্রেপ্তার করা বন্দীদের আনা হয় গুয়ানতানামো বে কারাগারে। সেখানে বন্দী নির্যাতনের নানা লোমহর্ষক কাহিনী প্রকাশিত হয়ে পড়ায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। ওবামা শেষমেশ কারাগারটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন। বন্দীদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তরের ব্যাপারে রিপাবলিকানদের জোর আপত্তি রয়েছে। তাঁরা দাবি করে আসছেন, এতে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা আরও হুমকির মুখে পড়বে।
No comments