কনফুসিয়াস বংশের ২০ লাখ সদস্যের তালিকা প্রকাশ
চীনের দার্শনিক কনফুসিয়াসের বংশধরদের নতুন একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ওই বংশের সদস্যদের প্রায় ২০ লাখ মানুষের নাম পাওয়া গেছে। চীনের সরকারি পত্রিকা গ্লোবাল টাইমসের মতে, এটিই এখন বিশ্বের বড় পারিবারিক তালিকা। গত শুক্রবার পত্রিকাটি এ খবর প্রকাশ করে। এএফপি।
টাইমস আরও জানায়, চীনের কুফু শহরেই জন্মেছিলেন কনফুসিয়াস। গত বৃহস্পতিবার কনফুসিয়াসের ২৫৬০তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। ওই দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়। এর আগে তালিকার সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছিল ১৯৩৭ সালে। তখন ওই তালিকায় সদস্যসংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬০ হাজার।
কনফুসিয়াস বংশের ৭৭তম প্রজন্ম ও ইন্টারন্যাশনাল কনফুসিয়াস অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান কং দেয়ং বলেন লিঙ্গ, ধর্ম, জাতীয়তা নির্বিশেষে ওই তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে। এ জন্য চীন, তাইওয়ান, হংকং এবং দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কনফুসিয়াসের বংশধরদের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে তাদের নাম নিবন্ধন করা হয়েছে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির শিক্ষক কং দেজুন বলেন, এই বংশে জন্ম নেওয়া একটি গর্বের বিষয়। ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার ওই তালিকাটি ৮০টি খণ্ডে বই আকারে বাঁধাই করা হয়েছে।
টাইমস আরও জানায়, চীনের কুফু শহরেই জন্মেছিলেন কনফুসিয়াস। গত বৃহস্পতিবার কনফুসিয়াসের ২৫৬০তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। ওই দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়। এর আগে তালিকার সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছিল ১৯৩৭ সালে। তখন ওই তালিকায় সদস্যসংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬০ হাজার।
কনফুসিয়াস বংশের ৭৭তম প্রজন্ম ও ইন্টারন্যাশনাল কনফুসিয়াস অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান কং দেয়ং বলেন লিঙ্গ, ধর্ম, জাতীয়তা নির্বিশেষে ওই তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে। এ জন্য চীন, তাইওয়ান, হংকং এবং দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কনফুসিয়াসের বংশধরদের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে তাদের নাম নিবন্ধন করা হয়েছে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির শিক্ষক কং দেজুন বলেন, এই বংশে জন্ম নেওয়া একটি গর্বের বিষয়। ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার ওই তালিকাটি ৮০টি খণ্ডে বই আকারে বাঁধাই করা হয়েছে।
No comments