ক্ষমতা হস্তান্তরে সমঝোতায় সুদানের সামরিক বাহিনী ও বিরোধী জোট
ক্ষমতার
হস্তান্তর ইস্যুতে সমঝোতায় পৌঁছেছে সুদানের বিরোধী জোট ফোর্সেস ফর ফ্রিডম
অ্যান্ড চেঞ্জ (এফএফসি) ও ট্রানজিশনাল মিলিটারি কাউন্সিলের (টিএমসি)
নেতারা। নতুন সরকার নির্বাচন করার আগ পর্যন্ত ক্ষমতা ভাগ করে নেয়ার বিষয়ে
একমত হয়েছেন তারা। সমঝোতার মধ্যস্থতাকারী আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) বরাত
দিয়ে এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
এইউ’কে উদ্ধৃত করে খবরে বলা হয়, অন্তত আগামী তিন বছর দেশ পরিচালনার জন্য একটি- যৌথ সার্বভৌম পরিষদ প্রতিষ্ঠা করা হবে। পালাক্রমে এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে সামরিক বাহিনী ও বেসামরিক সরকার হাতে। এ ছাড়া, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের প্রাধান্য দিয়ে একটি স্বাধীন সরকার গঠন ও সাম্প্রতিক সহিংসতা তদন্তের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তারা। সমঝোতার খবরে রাস্তায় নেমে উল্লাসে মেতেছে সুদানের জনগণ।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিলে গণবিক্ষোভের মুখে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওমার আল-বশিরকে উৎখাত করে নিজ হাতে ক্ষমতা নিয়ে নেয় সামরিক বাহিনী। এরপর থেকে দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। সমঝোতা চুক্তি ঘোষণার কয়েকদিন আগেও বেসামরিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়ে ক্ষমতাসীন সামরিক পরিষদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে দেশটির জনগণ।
ওই বিক্ষোভে নিহত হন অন্তত সাতজন। আহত হন আরো ১৮১ জন।
ক্ষমতার হস্তান্তর বিষয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় রাজধানী খারতুমে। এর আগে বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে এই আলোচনার জন্য মধ্যস্থতা করে যাচ্ছিলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী ও এইউ সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রগুলো।
সমঝোতা চুক্তি
এইউ মধ্যস্থতাকারী মোহাম্মদ হাসান লেবাত জানান, চুক্তি অনুসারে, দুই পক্ষ একটি সার্বভৌম পরিষদ প্রতিষ্ঠা করবে। আগামী তিন বছর বা তার কিছু বেশি সময় ধরে সামরিক বাহিনী ও বেসামরিক সরকার একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর পালাক্রমে এই পরিষদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এরপর দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সুদানজুড়ে যেসব সহিংসতার ঘটনাগুলোয় নিরপেক্ষ, জাতীয়, স্বচ্ছ ও বিস্তৃত তদন্ত করার বিষয়েও সম্মত হয়েছে উভয়পক্ষ। এ ছাড়া, একটি বিধানিক পরিষদ প্রতিষ্ঠার বিষয়েও সম্মত হয়েছে দুই পক্ষ।
টিএমসির উপ-প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান ডাগলো বলেন, এটি একটি সর্বাঙ্গীণ চুক্তি হবে। এতে কেউ বাদ পড়বে না। এর মধ্যস্থতা করার জন্য আমরা আফ্রিকান ইউনিয়ন ও ইথিওপিয়াকে ধন্যবাদ জানাই।
এইউ’কে উদ্ধৃত করে খবরে বলা হয়, অন্তত আগামী তিন বছর দেশ পরিচালনার জন্য একটি- যৌথ সার্বভৌম পরিষদ প্রতিষ্ঠা করা হবে। পালাক্রমে এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে সামরিক বাহিনী ও বেসামরিক সরকার হাতে। এ ছাড়া, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের প্রাধান্য দিয়ে একটি স্বাধীন সরকার গঠন ও সাম্প্রতিক সহিংসতা তদন্তের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তারা। সমঝোতার খবরে রাস্তায় নেমে উল্লাসে মেতেছে সুদানের জনগণ।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিলে গণবিক্ষোভের মুখে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওমার আল-বশিরকে উৎখাত করে নিজ হাতে ক্ষমতা নিয়ে নেয় সামরিক বাহিনী। এরপর থেকে দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। সমঝোতা চুক্তি ঘোষণার কয়েকদিন আগেও বেসামরিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়ে ক্ষমতাসীন সামরিক পরিষদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে দেশটির জনগণ।
ওই বিক্ষোভে নিহত হন অন্তত সাতজন। আহত হন আরো ১৮১ জন।
ক্ষমতার হস্তান্তর বিষয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় রাজধানী খারতুমে। এর আগে বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে এই আলোচনার জন্য মধ্যস্থতা করে যাচ্ছিলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী ও এইউ সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রগুলো।
সমঝোতা চুক্তি
এইউ মধ্যস্থতাকারী মোহাম্মদ হাসান লেবাত জানান, চুক্তি অনুসারে, দুই পক্ষ একটি সার্বভৌম পরিষদ প্রতিষ্ঠা করবে। আগামী তিন বছর বা তার কিছু বেশি সময় ধরে সামরিক বাহিনী ও বেসামরিক সরকার একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর পালাক্রমে এই পরিষদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এরপর দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সুদানজুড়ে যেসব সহিংসতার ঘটনাগুলোয় নিরপেক্ষ, জাতীয়, স্বচ্ছ ও বিস্তৃত তদন্ত করার বিষয়েও সম্মত হয়েছে উভয়পক্ষ। এ ছাড়া, একটি বিধানিক পরিষদ প্রতিষ্ঠার বিষয়েও সম্মত হয়েছে দুই পক্ষ।
টিএমসির উপ-প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান ডাগলো বলেন, এটি একটি সর্বাঙ্গীণ চুক্তি হবে। এতে কেউ বাদ পড়বে না। এর মধ্যস্থতা করার জন্য আমরা আফ্রিকান ইউনিয়ন ও ইথিওপিয়াকে ধন্যবাদ জানাই।
No comments