ট্রাভেল পারমিটে কড়াকড়ি জটিলতার আশঙ্কা by মিজানুর রহমান
সিরিয়া,
ইরাকসহ বিদেশে যুদ্ধ করতে যাওয়া বাংলাদেশি কতিপয় উগ্রপন্থিকে ঠেকাতে
ট্রাভেল পারমিট ইস্যুতে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ট্রাভেল
পারমিট (টিপি) নিয়ে জঙ্গিরা দেশে ঢুকে যেতে পারে এমন আশঙ্কায় স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্ক নির্দেশনা জারি করেছে। বিদেশস্থ বাংলাদেশ
মিশনগুলোতে পাঠানো ওই নির্দেশনায় স্পষ্ট করা হয়েছে যে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি ছাড়া কাউকে ট্রাভেল পারমিট দেয়া যাবে না।
জনস্বার্থে জারি করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশনা নিয়ে কূটনৈতিক
অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বলা হচ্ছে জঙ্গিদের অবশ্যই ঠেকাতে
হবে। তার জন্য দুনিয়া স্বীকৃত অত্যাধুনিক ম্যাকানিজম রয়েছে। আছে উন্নত
প্রযুক্তি, যা বাংলাদেশেও প্রয়োগ হচ্ছে।
এটি আরও বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এর জন্য ট্রাভেল পারমিট বন্ধ করা কতটা যৌক্তিক তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। এটি দুনিয়ার দেশে দেশে থাকা লাখ লাখ শ্রমজীবি নিরীহ বাংলাদেশির ওপর প্রভাব ফেলবে! প্রবাসীদের স্বার্থ দেখভালের দায়িত্বও সরকারের উল্লেখ করে এক কূটনীতিক বলেন, নানা কারণে পাসপোর্ট না থাকা বাংলাদেশিদের ট্রাভেল পারমিট দিয়ে দেশে ফেরাতে হয়। অনেক সময় হোস্ট কান্ট্রিগুলোর চাপ থাকে। তাছাড়া জেনারেল অ্যামনেস্টি ঘোষণার আওতায় বৈধতার প্রক্রিয়াও অনেকে জেল জরিমানা ছাড়া ট্রাভেল পারমিট নিয়ে দেশে ফিরেন। যার বেনিফিট তারা পরবর্তীতে পান। সূত্র মতে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে জঙ্গিদের ঠেকাতে টিপির ওপর কড়াকড়ি আরোপের সুপারিশ করা হয়। পরবর্তীতে এ নিয়ে বাংলাদেশ মিশনগুলোকে জানাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই চিঠিটি দূতাবাসগুলোতে ফরওয়ার্ড করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা গতকাল মানবজমিনকে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যা চেয়েছে তা-ই করা হয়। নিরাপত্তা অগ্রাধিকার এটা মানতেই হবে। কিন্তু ট্রাভেল পারমিটের জন্য প্রবাসীদে অপেক্ষা নানামুখি জটিলতা বাড়াবে।
মিশনেও চাপ বাড়বে। এটি কতটা বাস্তব ভিত্তিক সিদ্ধান্ত তা বিচার বিশ্লেষণের দাবি রাখে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, সামপ্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গি তৎপরতার কারণে নিরাপত্তাঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে জাতীয়তা ও প্রাক্পরিচিতি যাচাই ছাড়া কাউকে ট্রাভেল পারমিট দেয়া হলে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হবে। এতে পরিচয় গোপন করে যুদ্ধফেরত জঙ্গি ও অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির বাংলাদেশে প্রবেশের আশঙ্কা থেকে যায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের (ইসলামিক স্টেট) মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে এ দেশ থেকে অনেকে সিরিয়া ও ইরাকে গেছেন। এর সঠিক সংখ্যা কত এবং তাঁদের কতজন মারা গেছেন ও জীবিতরা কে কোথায় আছেন, তার পূর্ণাঙ্গ কোনো হিসাব বা তথ্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, পশ্চিমা একটি দেশের কাছে প্রবাসী সন্ত্রাসবাদী যোদ্ধাদের (ফরেন টেররিস্ট ফাইটারস বা এফটিএফ) যে তালিকা রয়েছে, তাতে সিরিয়ায় যাওয়া বাংলাদেশি নাগরিকের সংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তাঁরা মূলত ২০১৪-১৫ সালে দেশ ত্যাগ করেন। তাঁদের অনেকে মারা গেছেন এবং কেউ কেউ ধরা পড়ে সিরিয়া বা ইরাকের বন্দিশালায় আছেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে এমন তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পাচ্ছে। এর বাইরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক বিদেশি নাগরিক সিরিয়ায় গেছেন।
সিরিয়ায় আইএসের পতন হওয়ার পর সেখানকার বিদেশি যোদ্ধারা নিজ নিজ দেশে ফিরতে পারে, এ আশঙ্কায় বিভিন্ন দেশে উদ্বেগ রয়েছে। যার কারণে সবাই সতর্কতা অবলম্বন করছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এ অবস্থায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব অনুমতি ছাড়া কাউকে ট্রাভেল পারমিট না দেয়ার জন্য মিশন বা দূতাবাসগুলোকে নির্দেশ দিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়। ট্রাভেল পারমিট ইস্যুতে কড়াকড়ির সিদ্ধান্তে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক যাদের যে কোন কারণে পাসপোর্ট নেই, ট্রাভেল পারিমিট পাওয়া জরুরি তারা কোন সমস্যায় পড়বেন কি-না? এমন প্রশ্ন আগেই ওঠেছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়-এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন, এমন ক্ষেত্রে ই-মেইলে বা ফ্যাক্সে দ্রুত অনুমোদন দিবে মন্ত্রণালয়। ট্রাভেল পারমিট বা টিপি বন্ধের ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরাও। তারা বলছেন, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে আর প্রবাসী শ্রমিক বিশেষ করে যাদের কাছে কাগজপত্র নেই তাদের কাছে টিপি শব্দটা ব্যাপক পরিচিত।
সাধারণত জরুরি প্রয়োজনে টিপি দেয়া হয়। বিদেশে গিয়ে পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলা, চুরি বা খোয়া যাওয়া, আগুনে পুড়ে বা পানিতে নষ্ট হওয়া ইত্যাদি। এ অবস্থায় অল্প সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট করা সম্ভব নয়, কিন্তু তাদের দেশে ফিরতে হবে, তাদেরই টিপি দেয়া হয়। তাছাড়া হোস্ট কান্ট্রির কোনো আইন ভাঙার কারণে সেখানকার সরকার কাউকে আটক করে নিজ দেশে দ্রুত ফেরত পাঠাতে চায়। মালয়েশিয়া বা সৌদি আরবে অবৈধদের বিরুদ্ধে অভিযানে এটা হয় হরহামেশা। তখন সাধারণত টিপি দিয়ে তাদের দেশে পাঠানো হয় হোস্ট কান্ট্রির চাহিদা মোতাবেক। বিশ্লেষকরা বলছেন, দূতাবাস যখন শতভাগ নিশ্চিত হয় যে লোকটি বাংলাদেশের নাগরিক তখনই সাধারণত টিপি দেয়া হয়। এজন্য পাসপোর্ট হারালে বা চুরি হলে অবশ্যই পুলিশ রিপোর্ট করতে হয়। নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জন্মনিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ভিসার কপি (যদি থাকে) জমা দিতে হয়। এসব না হলে টিপি দেয়া সম্ভব নয়। আর সব পেলে দূতাবাস দেশে পাঠিয়ে বা সম্ভব হলে সেখান থেকে যাচাইবাছাই করে টিপি দেয়।
এটি আরও বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এর জন্য ট্রাভেল পারমিট বন্ধ করা কতটা যৌক্তিক তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। এটি দুনিয়ার দেশে দেশে থাকা লাখ লাখ শ্রমজীবি নিরীহ বাংলাদেশির ওপর প্রভাব ফেলবে! প্রবাসীদের স্বার্থ দেখভালের দায়িত্বও সরকারের উল্লেখ করে এক কূটনীতিক বলেন, নানা কারণে পাসপোর্ট না থাকা বাংলাদেশিদের ট্রাভেল পারমিট দিয়ে দেশে ফেরাতে হয়। অনেক সময় হোস্ট কান্ট্রিগুলোর চাপ থাকে। তাছাড়া জেনারেল অ্যামনেস্টি ঘোষণার আওতায় বৈধতার প্রক্রিয়াও অনেকে জেল জরিমানা ছাড়া ট্রাভেল পারমিট নিয়ে দেশে ফিরেন। যার বেনিফিট তারা পরবর্তীতে পান। সূত্র মতে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে জঙ্গিদের ঠেকাতে টিপির ওপর কড়াকড়ি আরোপের সুপারিশ করা হয়। পরবর্তীতে এ নিয়ে বাংলাদেশ মিশনগুলোকে জানাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই চিঠিটি দূতাবাসগুলোতে ফরওয়ার্ড করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা গতকাল মানবজমিনকে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যা চেয়েছে তা-ই করা হয়। নিরাপত্তা অগ্রাধিকার এটা মানতেই হবে। কিন্তু ট্রাভেল পারমিটের জন্য প্রবাসীদে অপেক্ষা নানামুখি জটিলতা বাড়াবে।
মিশনেও চাপ বাড়বে। এটি কতটা বাস্তব ভিত্তিক সিদ্ধান্ত তা বিচার বিশ্লেষণের দাবি রাখে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, সামপ্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গি তৎপরতার কারণে নিরাপত্তাঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে জাতীয়তা ও প্রাক্পরিচিতি যাচাই ছাড়া কাউকে ট্রাভেল পারমিট দেয়া হলে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হবে। এতে পরিচয় গোপন করে যুদ্ধফেরত জঙ্গি ও অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির বাংলাদেশে প্রবেশের আশঙ্কা থেকে যায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের (ইসলামিক স্টেট) মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে এ দেশ থেকে অনেকে সিরিয়া ও ইরাকে গেছেন। এর সঠিক সংখ্যা কত এবং তাঁদের কতজন মারা গেছেন ও জীবিতরা কে কোথায় আছেন, তার পূর্ণাঙ্গ কোনো হিসাব বা তথ্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, পশ্চিমা একটি দেশের কাছে প্রবাসী সন্ত্রাসবাদী যোদ্ধাদের (ফরেন টেররিস্ট ফাইটারস বা এফটিএফ) যে তালিকা রয়েছে, তাতে সিরিয়ায় যাওয়া বাংলাদেশি নাগরিকের সংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তাঁরা মূলত ২০১৪-১৫ সালে দেশ ত্যাগ করেন। তাঁদের অনেকে মারা গেছেন এবং কেউ কেউ ধরা পড়ে সিরিয়া বা ইরাকের বন্দিশালায় আছেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে এমন তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পাচ্ছে। এর বাইরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক বিদেশি নাগরিক সিরিয়ায় গেছেন।
সিরিয়ায় আইএসের পতন হওয়ার পর সেখানকার বিদেশি যোদ্ধারা নিজ নিজ দেশে ফিরতে পারে, এ আশঙ্কায় বিভিন্ন দেশে উদ্বেগ রয়েছে। যার কারণে সবাই সতর্কতা অবলম্বন করছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। এ অবস্থায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব অনুমতি ছাড়া কাউকে ট্রাভেল পারমিট না দেয়ার জন্য মিশন বা দূতাবাসগুলোকে নির্দেশ দিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়। ট্রাভেল পারমিট ইস্যুতে কড়াকড়ির সিদ্ধান্তে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক যাদের যে কোন কারণে পাসপোর্ট নেই, ট্রাভেল পারিমিট পাওয়া জরুরি তারা কোন সমস্যায় পড়বেন কি-না? এমন প্রশ্ন আগেই ওঠেছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়-এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন, এমন ক্ষেত্রে ই-মেইলে বা ফ্যাক্সে দ্রুত অনুমোদন দিবে মন্ত্রণালয়। ট্রাভেল পারমিট বা টিপি বন্ধের ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরাও। তারা বলছেন, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে আর প্রবাসী শ্রমিক বিশেষ করে যাদের কাছে কাগজপত্র নেই তাদের কাছে টিপি শব্দটা ব্যাপক পরিচিত।
সাধারণত জরুরি প্রয়োজনে টিপি দেয়া হয়। বিদেশে গিয়ে পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলা, চুরি বা খোয়া যাওয়া, আগুনে পুড়ে বা পানিতে নষ্ট হওয়া ইত্যাদি। এ অবস্থায় অল্প সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট করা সম্ভব নয়, কিন্তু তাদের দেশে ফিরতে হবে, তাদেরই টিপি দেয়া হয়। তাছাড়া হোস্ট কান্ট্রির কোনো আইন ভাঙার কারণে সেখানকার সরকার কাউকে আটক করে নিজ দেশে দ্রুত ফেরত পাঠাতে চায়। মালয়েশিয়া বা সৌদি আরবে অবৈধদের বিরুদ্ধে অভিযানে এটা হয় হরহামেশা। তখন সাধারণত টিপি দিয়ে তাদের দেশে পাঠানো হয় হোস্ট কান্ট্রির চাহিদা মোতাবেক। বিশ্লেষকরা বলছেন, দূতাবাস যখন শতভাগ নিশ্চিত হয় যে লোকটি বাংলাদেশের নাগরিক তখনই সাধারণত টিপি দেয়া হয়। এজন্য পাসপোর্ট হারালে বা চুরি হলে অবশ্যই পুলিশ রিপোর্ট করতে হয়। নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জন্মনিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ভিসার কপি (যদি থাকে) জমা দিতে হয়। এসব না হলে টিপি দেয়া সম্ভব নয়। আর সব পেলে দূতাবাস দেশে পাঠিয়ে বা সম্ভব হলে সেখান থেকে যাচাইবাছাই করে টিপি দেয়।
No comments