মাঝ দরিয়ায় বাড়ি বানিয়ে মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি!
বান্ধবীকে
নিয়ে একান্তে থাকতে তিনি বাড়ি তৈরি করেছেন সাগরের মাঝখানে। চারদিকে শুধু
পানি আর পানি। অথচ এই বাড়ি বানিয়ে এবার সাজার মুখোমুখি হতে হচ্ছে মার্কিন
নাগরিক চাড এলওয়ার্টস্কি ও তাঁর বান্ধবীকে। এই বাড়ি বানানোর জন্য
মৃত্যুদণ্ড হতে পারে তাঁদের।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চাড এলওয়ার্টস্কি তাঁর বান্ধবী সুপ্রানি থে পেনকে নিয়ে থাকার জন্য সাগরের মধ্যে বাড়িটি তৈরি করেছিলেন। অভিযোগ উঠেছে, থাইল্যান্ডের জলসীমার মধ্যে এই বাড়ি তৈরি করে দেশটির সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সৃষ্টি করেছেন চাড।
থাইল্যান্ডের পুলিশ কর্নেল নিকর্ন সোমসুক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়েই এই বাড়ি তৈরি করেছেন চাড। অনুমোদন নেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তাঁরা। থাই নৌবাহিনী বলছে, সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় চাডের বাড়ির অবস্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে থাই নৌবাহিনী যখন ওই বাড়িতে অভিযান চালায়, তখন সেখানে কেউ ছিল না।
অবশ্য চাড এলওয়ার্টস্কির দাবি, থাই উপকূল থেকে সাগরের দিকে ১৩ মাইল দূরত্বে বাড়িটি নির্মাণ করায় জলসীমা আইন লংঘন হয়নি। কিন্তু থাই কর্তৃপক্ষের দাবি, এটি উপকূল থেকে ১২ মাইল দূরে ও থাইল্যান্ডের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। এই অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে তাঁদের।
চাড এলওয়ার্টস্কি পেশায় সফটওয়্যার প্রকৌশলী। আগে মার্কিন সেনাবাহিনীতে কাজ করতেন তিনি। এরপর সেই কাজ ছেড়ে ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেন তিনি। ‘সিস্টেডিং’ নামের একটি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত চাড ও সুপ্রানি। এই আন্দোলনে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, আন্তর্জাতিক জলসীমাতেই বাড়ি তৈরি করা উচিত। এতে করে তাঁরা কোনো দেশের আইনের আওতায় পড়বেন না। একই সঙ্গে ‘ওশান বিল্ডার্স’ নামের একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁরা যুক্ত। এই বিশেষ গোষ্ঠীটি সাগরে বাড়ি বানাতে সহায়তা করে থাকে।
জানা গেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে ওই বাড়ি তৈরি করেন চাড। তবে তা থাই কর্তৃপক্ষের নজরে আসে চলতি সপ্তাহে। ওই বাড়িতে মাত্র কয়েক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন চাড-সুপ্রানি।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চাড এলওয়ার্টস্কি তাঁর বান্ধবী সুপ্রানি থে পেনকে নিয়ে থাকার জন্য সাগরের মধ্যে বাড়িটি তৈরি করেছিলেন। অভিযোগ উঠেছে, থাইল্যান্ডের জলসীমার মধ্যে এই বাড়ি তৈরি করে দেশটির সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সৃষ্টি করেছেন চাড।
থাইল্যান্ডের পুলিশ কর্নেল নিকর্ন সোমসুক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়েই এই বাড়ি তৈরি করেছেন চাড। অনুমোদন নেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তাঁরা। থাই নৌবাহিনী বলছে, সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় চাডের বাড়ির অবস্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে থাই নৌবাহিনী যখন ওই বাড়িতে অভিযান চালায়, তখন সেখানে কেউ ছিল না।
অবশ্য চাড এলওয়ার্টস্কির দাবি, থাই উপকূল থেকে সাগরের দিকে ১৩ মাইল দূরত্বে বাড়িটি নির্মাণ করায় জলসীমা আইন লংঘন হয়নি। কিন্তু থাই কর্তৃপক্ষের দাবি, এটি উপকূল থেকে ১২ মাইল দূরে ও থাইল্যান্ডের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। এই অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে তাঁদের।
চাড এলওয়ার্টস্কি পেশায় সফটওয়্যার প্রকৌশলী। আগে মার্কিন সেনাবাহিনীতে কাজ করতেন তিনি। এরপর সেই কাজ ছেড়ে ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেন তিনি। ‘সিস্টেডিং’ নামের একটি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত চাড ও সুপ্রানি। এই আন্দোলনে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, আন্তর্জাতিক জলসীমাতেই বাড়ি তৈরি করা উচিত। এতে করে তাঁরা কোনো দেশের আইনের আওতায় পড়বেন না। একই সঙ্গে ‘ওশান বিল্ডার্স’ নামের একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁরা যুক্ত। এই বিশেষ গোষ্ঠীটি সাগরে বাড়ি বানাতে সহায়তা করে থাকে।
জানা গেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে ওই বাড়ি তৈরি করেন চাড। তবে তা থাই কর্তৃপক্ষের নজরে আসে চলতি সপ্তাহে। ওই বাড়িতে মাত্র কয়েক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন চাড-সুপ্রানি।
No comments