জলবায়ু পরির্তন প্রশ্নে ট্রাম্পকে বোঝাতে ব্যর্থ হলেন প্রিন্স চার্লস
বৈশ্বিক
উষ্ণতা বৃদ্ধির ঝুঁকিগুলো নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে
বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লস। বুধবার (৫ জুন)
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে ৭৫ মিনিট ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে ট্রাম্পকে
সতর্ক করার চেষ্টা করেন তিনি। তবে ট্রাম্পের দাবি, যুক্তরাষ্ট্র
‘পরিচ্ছন্ন’ দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকটের জন্য উল্টো অন্য দেশগুলোকে
দায়ী করেছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্র্রতিবেদন থেকে
এসব তথ্য জানা গেছে।
মুনাফাবাজ শিল্পোন্নত দুনিয়ার কার্বনের ফলে পৃথিবী দিনকে দিন এগিয়ে যাচ্ছে মহাবিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে। তবু থামছে না মুনাফার আকাক্ষা। লোভের বিষাক্ত কার্বন ছড়িয়ে পড়ছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তরে। ফল হিসেবে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিজনিত জলবায়ু পরিবর্তন ত্বরান্বিত হচ্ছে। ত্বরান্বিত হচ্ছে পৃথিবী ধ্বংসের আশঙ্কাও। মেরু অঞ্চলের বিপন্ন পরিস্থিতি, জাতিসংঘের আন্তঃরাষ্ট্রীয় জলবায়ু প্যানেলের ধারাবাহিক সতর্কতা, বিজ্ঞানীদের হুমকি কোনো কিছুই থামাতে পারছে না শিল্পোন্নত বিশ্বকে। অন্য পরাশক্তিগুলো এ নিয়ে কিছুটা ভাবতে রাজি হলেও বিশ্বক্ষমতার শীর্ষ ব্যক্তি ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার আগে-পরে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, এসব নিয়ে ভাবতেই রাজি নন তিনি। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতা স্বীকার করতেই নারাজ ট্রাম্প। বিজ্ঞানীরা তার ভয়ে মুখ খুলছে না বলেও খবর বেরিয়েছি বহু আগেই। এবার ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লসও ট্রাম্পকে এ প্রশ্নে বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
বুধবার যুক্তরাজ্য সফরে থাকা ট্রাম্প আইটিভির গুড মর্নিং ব্রিটেন অনুষ্ঠানকে সাক্ষাৎকার দেন। সে সময় তিনি জানান প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে তার ১৫ মিনিটের জন্য সাক্ষাতের কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সে সাক্ষাৎ পর্ব ৯০ মিনিটে গড়ায়। বেশিরভাগ সময় প্রিন্স চার্লসই কথা বলেছেন বলে জানান তিনি।
ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি (চার্লস) জলবায়ু সংক্রান্ত আলোচনার মধ্যেই ছিলেন। এটা আমার কাছেও দারুণ লেগেছে। তবে তিনি যা চান এবং যা নিযে ভাবছেন তা হলো ভবিষ্যত। তিনি নিশ্চিত করতে চাইছেন, ভবিষ্যত প্রজন্ম যে জলবায়ু দেখতে পাবে তা হবে ভালো জলবায়ু, যা দুর্যোগকে ঠেকাবে। আমিও এর সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের আরও অনেক কিছু করার আছে বলে চার্লস দাবি করলেও এর সঙ্গে একমত হননি বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘আমি ওনাকে বলেছি যে সব পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে যুক্তরাষ্ট্র এখন সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন জলবায়ুর দেশগুলোর একটি। এটি আরও পরিচ্ছন্ন হচ্ছে, কারণ আমি জানি যে আমাদের সর্বোৎকৃষ্ট, পরিচ্ছন্ন পানি চাই। একে একেবারে স্বচ্ছ হতে হবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উল্টো অন্য দেশগুলোকে দায়ী করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘চীন, ভারত, রাশিয়াসহ অনেক দেশের বাতাস শিুদ্ধ নয়, পানি ভালো নয়, সেখানে দূষণ অনেক। নির্দিষ্ট কিছু শহরে গেলে আপনারা শ্বাসও নিতে পারবেন না, সেখানকার বাতাস দিন দিন আরও দুসিত হচ্ছে। তারা তাদের দায়িত্ব পালন করছে না।’
মুনাফাবাজ শিল্পোন্নত দুনিয়ার কার্বনের ফলে পৃথিবী দিনকে দিন এগিয়ে যাচ্ছে মহাবিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে। তবু থামছে না মুনাফার আকাক্ষা। লোভের বিষাক্ত কার্বন ছড়িয়ে পড়ছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তরে। ফল হিসেবে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিজনিত জলবায়ু পরিবর্তন ত্বরান্বিত হচ্ছে। ত্বরান্বিত হচ্ছে পৃথিবী ধ্বংসের আশঙ্কাও। মেরু অঞ্চলের বিপন্ন পরিস্থিতি, জাতিসংঘের আন্তঃরাষ্ট্রীয় জলবায়ু প্যানেলের ধারাবাহিক সতর্কতা, বিজ্ঞানীদের হুমকি কোনো কিছুই থামাতে পারছে না শিল্পোন্নত বিশ্বকে। অন্য পরাশক্তিগুলো এ নিয়ে কিছুটা ভাবতে রাজি হলেও বিশ্বক্ষমতার শীর্ষ ব্যক্তি ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার আগে-পরে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, এসব নিয়ে ভাবতেই রাজি নন তিনি। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতা স্বীকার করতেই নারাজ ট্রাম্প। বিজ্ঞানীরা তার ভয়ে মুখ খুলছে না বলেও খবর বেরিয়েছি বহু আগেই। এবার ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লসও ট্রাম্পকে এ প্রশ্নে বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
বুধবার যুক্তরাজ্য সফরে থাকা ট্রাম্প আইটিভির গুড মর্নিং ব্রিটেন অনুষ্ঠানকে সাক্ষাৎকার দেন। সে সময় তিনি জানান প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে তার ১৫ মিনিটের জন্য সাক্ষাতের কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সে সাক্ষাৎ পর্ব ৯০ মিনিটে গড়ায়। বেশিরভাগ সময় প্রিন্স চার্লসই কথা বলেছেন বলে জানান তিনি।
ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি (চার্লস) জলবায়ু সংক্রান্ত আলোচনার মধ্যেই ছিলেন। এটা আমার কাছেও দারুণ লেগেছে। তবে তিনি যা চান এবং যা নিযে ভাবছেন তা হলো ভবিষ্যত। তিনি নিশ্চিত করতে চাইছেন, ভবিষ্যত প্রজন্ম যে জলবায়ু দেখতে পাবে তা হবে ভালো জলবায়ু, যা দুর্যোগকে ঠেকাবে। আমিও এর সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের আরও অনেক কিছু করার আছে বলে চার্লস দাবি করলেও এর সঙ্গে একমত হননি বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘আমি ওনাকে বলেছি যে সব পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে যুক্তরাষ্ট্র এখন সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন জলবায়ুর দেশগুলোর একটি। এটি আরও পরিচ্ছন্ন হচ্ছে, কারণ আমি জানি যে আমাদের সর্বোৎকৃষ্ট, পরিচ্ছন্ন পানি চাই। একে একেবারে স্বচ্ছ হতে হবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উল্টো অন্য দেশগুলোকে দায়ী করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘চীন, ভারত, রাশিয়াসহ অনেক দেশের বাতাস শিুদ্ধ নয়, পানি ভালো নয়, সেখানে দূষণ অনেক। নির্দিষ্ট কিছু শহরে গেলে আপনারা শ্বাসও নিতে পারবেন না, সেখানকার বাতাস দিন দিন আরও দুসিত হচ্ছে। তারা তাদের দায়িত্ব পালন করছে না।’
No comments