ভারত-পাক সীমান্তে ৪১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ১৪ হাজার বাঙ্কার
জম্মু-কাশ্মিরের
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ৪১৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে ১৪
হাজার ৪০০টি বাঙ্কার। বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট (বিএডিপি)
প্রকল্পে ওই কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে।
রাজৌরির কালসিয়ান এলাকায় সীমান্তবর্তী স্থানীয় একটি স্কুলের জমিতে এরইমধ্যে প্রথম বাঙ্কারটি তৈরি হওয়ায় স্কুলের ছাত্ররা গত ৬ জুন বুধবার ওই বাঙ্কারটি সেনাবাহিনীকে উৎসর্গ করেছে। সেনাবাহিনীর নর্দার্ন কমান্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ৭৫ শতাংশ বাঙ্কার তৈরির কাজ শেষ হয়ে যাবে। স্থানীয় অনেক বাসিন্দাই বাঙ্কার তৈরির জন্য তাদের জমি দিয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশ, পাকিস্তান প্রায়ই সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করায় সীমান্তের বাসিন্দাদের আশ্রয়ের জন্য তৈরি হচ্ছে কমিউনিটি বাঙ্কার। সেনা সূত্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৮ সালে ২ হাজার ৯৩৬ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাক সেনা। গুলি এবং বোমার আঘাতে ৬১ জন মারা গেছে। আহত হয়েছেন ২৫০ জন। হতাহতের মধ্যে সাধারণ মানুষের পাশপাশি সেনা কর্মকর্তা ও কর্মীরাও রয়েছেন। সেজন্য সীমান্তে পাহারারত নিরাপত্তা বাহিনী ও সীমান্তবর্তী মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাঙ্কার তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
পুঞ্চ, রাজৌরি, খাটুয়া ও সাম্বা জেলায় স্বতন্ত্র ও কমিউনিটি বাঙ্কার তৈরি করা হবে। সরকারি সূত্রের খবর, উভয়পক্ষের গোলাগুলি বর্ষণের মধ্যে পড়ে যাতে জম্মু-কাশ্মিরের বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণহানি না হয়, সেই লক্ষ্যেই এসব বাঙ্কার নির্মাণ করা হচ্ছে। যুদ্ধ পরিস্থিতির সময়, বাঙ্কারগুলোর প্রত্যেকটিতে যাতে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ জন মানুষ থাকতে পারেন সেভাবেই এগুলো নির্মাণ করা হবে।
ভারতের ও পাকিস্তানের মধ্যে ৩ হাজার ৩২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এরমধ্যে ২২১ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত ও ৭৪০ কিলোমিটার নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) আছে।
রাজৌরির কালসিয়ান এলাকায় সীমান্তবর্তী স্থানীয় একটি স্কুলের জমিতে এরইমধ্যে প্রথম বাঙ্কারটি তৈরি হওয়ায় স্কুলের ছাত্ররা গত ৬ জুন বুধবার ওই বাঙ্কারটি সেনাবাহিনীকে উৎসর্গ করেছে। সেনাবাহিনীর নর্দার্ন কমান্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ৭৫ শতাংশ বাঙ্কার তৈরির কাজ শেষ হয়ে যাবে। স্থানীয় অনেক বাসিন্দাই বাঙ্কার তৈরির জন্য তাদের জমি দিয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশ, পাকিস্তান প্রায়ই সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করায় সীমান্তের বাসিন্দাদের আশ্রয়ের জন্য তৈরি হচ্ছে কমিউনিটি বাঙ্কার। সেনা সূত্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৮ সালে ২ হাজার ৯৩৬ বার সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাক সেনা। গুলি এবং বোমার আঘাতে ৬১ জন মারা গেছে। আহত হয়েছেন ২৫০ জন। হতাহতের মধ্যে সাধারণ মানুষের পাশপাশি সেনা কর্মকর্তা ও কর্মীরাও রয়েছেন। সেজন্য সীমান্তে পাহারারত নিরাপত্তা বাহিনী ও সীমান্তবর্তী মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাঙ্কার তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
পুঞ্চ, রাজৌরি, খাটুয়া ও সাম্বা জেলায় স্বতন্ত্র ও কমিউনিটি বাঙ্কার তৈরি করা হবে। সরকারি সূত্রের খবর, উভয়পক্ষের গোলাগুলি বর্ষণের মধ্যে পড়ে যাতে জম্মু-কাশ্মিরের বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণহানি না হয়, সেই লক্ষ্যেই এসব বাঙ্কার নির্মাণ করা হচ্ছে। যুদ্ধ পরিস্থিতির সময়, বাঙ্কারগুলোর প্রত্যেকটিতে যাতে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ জন মানুষ থাকতে পারেন সেভাবেই এগুলো নির্মাণ করা হবে।
ভারতের ও পাকিস্তানের মধ্যে ৩ হাজার ৩২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এরমধ্যে ২২১ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত ও ৭৪০ কিলোমিটার নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) আছে।
No comments