এত বড় মুক্তা!
অলংকার
তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ায় মুক্তার গড়পড়তা আকৃতি সম্পর্কে কমবেশি
সবার ধারণা আছে। সাধারণত হাতের আংটি, কানের দুল কিংবা লকেটে শোভা পায় ছোট
বা মাঝারি আকারের মুক্তা। কিন্তু কেউ যদি বলেন যে, তাঁর কাছে আছে প্রায় ২৭
কেজি ওজনের বিশাল মুক্তা? সে ক্ষেত্রে চোখ কপালে ওঠারই কথা!
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, কানাডার এক নাগরিক এমন আকারের একটি মুক্তার সন্ধান দিয়েছেন, যা রীতিমতো বিস্ময়কর। আব্রাহাম রেয়েজ নামের ওই ব্যক্তির কাছে যে মুক্তা আছে, সেটির ওজন ২৭ কেজি ৬৫ গ্রাম। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় মুক্তা। এর নাম রাখা হয়েছে ‘গিগা পার্ল’।
সিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে লাও–জু নামের মুক্তাটিকে সবচেয়ে বড় মুক্তা হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তবে আব্রাহামের কাছে থাকা ওই মুক্তা লাও–জু থেকে আকারে চার গুণ বড়। সাদা ও ক্রিম রঙের মুক্তাটি রীতিমতো একটা শিশুর আকারের সমান। আব্রাহাম এটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। মুক্তাটি প্রায় ১ হাজার বছরের পুরোনো বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আব্রাহাম বলছেন, মেয়েকে উপহার দেওয়ার জন্য তাঁর দাদা ফিলিপাইনের জেলেদের কাছ থেকে ১৯৫৯ সালের দিকে একটি দৈত্যকার ঝিনুকের মধ্যে করে ওই মুক্তাটি এনেছিলেন। মুক্তাটি এত দিন ঝিনুকটির মধ্যে লুকানো অবস্থায় ছিল।
আব্রাহাম সিবিসিকে বলেন, এটি মুক্তার মতো দেখতে নয়। তাই পরিবারের কেউ কখনো এর গুরুত্ব বুঝতে পারেনি। এমনকি ওটার দিকে ভালোভাবে তাকায়ওনি।
আব্রাহাম বলেন, ২০১৬ সালের দিকে যখন তাঁর ফুফু সম্পত্তি হস্তান্তর শুরু করে তখন এটা আব্রাহামের কাছে আসে। তবে সেই সময় তিনি এর প্রতি মনোযোগ দেননি। সম্প্রতি কিছুদিন হলো আব্রাহাম একজন ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ দিয়ে এটি পরীক্ষা করান। তখন জানা যায় যে, এটি মুক্তা। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ৬ থেকে ৯ কোটি ডলার হবে বলে জানিয়েছেন ওই ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ।
তবে আব্রাহাম মুক্তাটি বিক্রি করতে চান না। মুক্তাটিকে ২২ ক্যারেট সোনা দিয়ে তৈরি একটা অক্টোপাসে ঘিরে রেখেছেন তিনি। বিক্রির পরিবর্তে তিনি এটিকে বিভিন্ন জাদুঘরে রেখে দর্শকদের দেখার সুযোগ করে দিতে বেশি আগ্রহী। আব্রাহাম বিশ্বাস করেন যে, এমন কিছুর অস্তিত্ব রয়েছে—তা গোটা বিশ্বের জানা উচিত।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, কানাডার এক নাগরিক এমন আকারের একটি মুক্তার সন্ধান দিয়েছেন, যা রীতিমতো বিস্ময়কর। আব্রাহাম রেয়েজ নামের ওই ব্যক্তির কাছে যে মুক্তা আছে, সেটির ওজন ২৭ কেজি ৬৫ গ্রাম। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় মুক্তা। এর নাম রাখা হয়েছে ‘গিগা পার্ল’।
সিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে লাও–জু নামের মুক্তাটিকে সবচেয়ে বড় মুক্তা হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তবে আব্রাহামের কাছে থাকা ওই মুক্তা লাও–জু থেকে আকারে চার গুণ বড়। সাদা ও ক্রিম রঙের মুক্তাটি রীতিমতো একটা শিশুর আকারের সমান। আব্রাহাম এটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। মুক্তাটি প্রায় ১ হাজার বছরের পুরোনো বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আব্রাহাম বলছেন, মেয়েকে উপহার দেওয়ার জন্য তাঁর দাদা ফিলিপাইনের জেলেদের কাছ থেকে ১৯৫৯ সালের দিকে একটি দৈত্যকার ঝিনুকের মধ্যে করে ওই মুক্তাটি এনেছিলেন। মুক্তাটি এত দিন ঝিনুকটির মধ্যে লুকানো অবস্থায় ছিল।
আব্রাহাম সিবিসিকে বলেন, এটি মুক্তার মতো দেখতে নয়। তাই পরিবারের কেউ কখনো এর গুরুত্ব বুঝতে পারেনি। এমনকি ওটার দিকে ভালোভাবে তাকায়ওনি।
আব্রাহাম বলেন, ২০১৬ সালের দিকে যখন তাঁর ফুফু সম্পত্তি হস্তান্তর শুরু করে তখন এটা আব্রাহামের কাছে আসে। তবে সেই সময় তিনি এর প্রতি মনোযোগ দেননি। সম্প্রতি কিছুদিন হলো আব্রাহাম একজন ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ দিয়ে এটি পরীক্ষা করান। তখন জানা যায় যে, এটি মুক্তা। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ৬ থেকে ৯ কোটি ডলার হবে বলে জানিয়েছেন ওই ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ।
তবে আব্রাহাম মুক্তাটি বিক্রি করতে চান না। মুক্তাটিকে ২২ ক্যারেট সোনা দিয়ে তৈরি একটা অক্টোপাসে ঘিরে রেখেছেন তিনি। বিক্রির পরিবর্তে তিনি এটিকে বিভিন্ন জাদুঘরে রেখে দর্শকদের দেখার সুযোগ করে দিতে বেশি আগ্রহী। আব্রাহাম বিশ্বাস করেন যে, এমন কিছুর অস্তিত্ব রয়েছে—তা গোটা বিশ্বের জানা উচিত।
No comments