প্রেমিকার বাসা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর
ভাটারা থানার কুড়িল এলাকার কুড়াতলি বাজারের একটি বাসা থেকে এক
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার নাম আশিক এ
এলাহী (২০)। পুলিশ যে বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেছে ওই বাসায় তার এক
মেয়ে সহপাঠি ভাড়া থাকতেন। একসঙ্গে লেখাপড়া ছাড়াও তাদের মধ্যে প্রেমের
সম্পর্ক ছিল। মেয়েটি বলছে আশিক আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু নিহতের স্বজনরা
বলছেন, সে আত্মহত্যা করতে পারে না, বিষয়টি রহস্যজনক।
পুলিশ বলছে, নিহত আশিক এ এলাহী আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের পঞ্চম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলায়। সূত্রের দাবি, আশিক গতকাল সকালে মেয়েটির বাসায় গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মেয়েটি বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হননি। এসব নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মেয়েটি তার বাসার বাইরে চলে যান। কিছুক্ষণ পর মেয়েটি আবার ঘরে ফিরে দেখেন আশিক তার কোমরের বেল্ট দিয়ে জানালার গ্রিলের সঙ্গে ফাঁস দেয়া অবস্থায় আছেন। পরে বাড়ির মালিক পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে কুর্মিটোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেণ। আশিকের বড় ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, আমার ভাইয়ের সহপাঠি মেয়েটি সকালে ভাইয়ের মৃত্যুর খবরটি জানায়।
তারপর আমি গিয়ে দেখি ভাই ঝুলন্ত অবস্থায় আছে। তিনি বলেন, আমার সন্দেহ হচ্ছে ভাই এভাবে বেল্ট দিয়ে জানালার গ্রিলের সঙ্গে আত্মহত্যা করতে পারে না। আশিকের স্বজন সাকিব বলেন, আশিক এআইইউবির পঞ্চম সেমিস্টারের ছাত্র ছিল। সহপাঠি ওই মেয়েটির সঙ্গে তার এক দেড় বছর ধরে সম্পর্ক চলছে। সকালে মেয়েটি আমাদের ফোন করে মৃত্যুর বিষয়টি জানায়। আমরা এসে জানতে পারি মেয়েটির সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছে। একপর্যায়ে সে নাকি আত্মহত্যা করেছে। তিনি বলেন, আশিকের মৃত্যুটি রহস্যজনক। কারণ তার উচ্চতা ৬ ফুট। সে এই গ্রিলে কিছুতেই আত্মহত্যা করতে পারে না।
ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক সাংবাদিকদের জানান, পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসলে হত্যা না আত্মহত্যা সেটা বলে যাবে। এছাড়া এ ঘটনার সঙ্গে অন্য কোন কারণ আছে কিনা সেটি আমরা খতিয়ে দেখছি।
পুলিশ বলছে, নিহত আশিক এ এলাহী আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের পঞ্চম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলায়। সূত্রের দাবি, আশিক গতকাল সকালে মেয়েটির বাসায় গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মেয়েটি বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হননি। এসব নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মেয়েটি তার বাসার বাইরে চলে যান। কিছুক্ষণ পর মেয়েটি আবার ঘরে ফিরে দেখেন আশিক তার কোমরের বেল্ট দিয়ে জানালার গ্রিলের সঙ্গে ফাঁস দেয়া অবস্থায় আছেন। পরে বাড়ির মালিক পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে কুর্মিটোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেণ। আশিকের বড় ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, আমার ভাইয়ের সহপাঠি মেয়েটি সকালে ভাইয়ের মৃত্যুর খবরটি জানায়।
তারপর আমি গিয়ে দেখি ভাই ঝুলন্ত অবস্থায় আছে। তিনি বলেন, আমার সন্দেহ হচ্ছে ভাই এভাবে বেল্ট দিয়ে জানালার গ্রিলের সঙ্গে আত্মহত্যা করতে পারে না। আশিকের স্বজন সাকিব বলেন, আশিক এআইইউবির পঞ্চম সেমিস্টারের ছাত্র ছিল। সহপাঠি ওই মেয়েটির সঙ্গে তার এক দেড় বছর ধরে সম্পর্ক চলছে। সকালে মেয়েটি আমাদের ফোন করে মৃত্যুর বিষয়টি জানায়। আমরা এসে জানতে পারি মেয়েটির সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছে। একপর্যায়ে সে নাকি আত্মহত্যা করেছে। তিনি বলেন, আশিকের মৃত্যুটি রহস্যজনক। কারণ তার উচ্চতা ৬ ফুট। সে এই গ্রিলে কিছুতেই আত্মহত্যা করতে পারে না।
ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক সাংবাদিকদের জানান, পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসলে হত্যা না আত্মহত্যা সেটা বলে যাবে। এছাড়া এ ঘটনার সঙ্গে অন্য কোন কারণ আছে কিনা সেটি আমরা খতিয়ে দেখছি।
No comments