ছিনতাই হওয়া মোবাইল পাঁচ মাস পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে
পাঁচ মাস আগে ছিনতাই হওয়া একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে সেটি মালিকের কাছে
হস্তান্তর করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। সোমবার (২০ মে) সন্ধ্যায় কোতোয়ালি
থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন মোবাইল ফোনটির মালিক অনামিকা সরকারের হাতে এটি
তুলে দেন। অনমিকা বাংলা ট্রিবিউনের সিনিয়র রিপোর্টার এস এম আব্বাসের মেয়ে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে এস এম আব্বাস বলেন, ‘গত ২০ ডিসেম্বর আমার মেয়ের ‘অপপো এফ নাইন’ মোবাইল ফোনটি ছিনতাইকারীরা নিয়ে যায়। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়েরের পর পুলিশ মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে। আদালতের মাধ্যমে কোতোয়ালি থানা পুলিশ মোবাইলটি আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তারেক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ছিনতাইয়ের ঘটনায় মামলা দায়েরের পর তা উদ্ধারে অভিযান শুরু করি। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানা পুলিশ মোহাম্মদ বেলাল (৩৫) ও মো. নুর উদ্দিন (২৭) নামে দুইজনকে গ্রেফতার করে। পরে তাদের রিমান্ডে আনা হলে আসামিরা ছিনতাইয়ের ঘটনা স্বীকার করে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত ৫ মে নগরীর চান্দগাঁও থানাধীন কাপ্তাই রাস্তার মাথার মাজারগেইটের পেছন থেকে মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ধার হওয়া অপপো এফ নাইন মডেলের মোবাইলটির মালিকানা দাবি করে অনামিকা সরকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মহিউদ্দিন মুরাদের আদালতে আবেদন করেন। যাচাই-বাছাই করে মালিকানার সত্যতা পাওয়ায় আদালত মোবাইল ফোনটি অনামিকাকে হস্তান্তরের আদেশ দেন। এরপর সোমবার (২০ মে) সন্ধ্যায় ওসি মোবাইল ফোনটি অনামিকার কাছে হস্তান্তর করেন।’
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কবি নজরুল ইসলাম রোডে বান্ধবীর বাসায় বেড়ানোর উদ্দেশে ঢাকা থেকে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রওনা হয়ে রাত সাড়ে ৮টায় নগরীর জিইসি মোড়ে পৌঁছায় অনামিকা সরকার। সেখান থেকে রিকশায় করে বান্ধবী উর্মির বাসায় যাওয়ার পথে নগরীর তিনপুলের মাথা কৃষ্ণ কুমারী স্কুলের সামনে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা ছিনতাইকারীরা তার ভ্যানিটি ব্যাগ টান দিয়ে দ্রুত চলে যায়। ব্যাগে দুটি মোবাইল সেট, জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড), ভার্সিটির আইডি কার্ড ও নগদ তিন হাজার টাকা ছিল। সবকিছু মিলিয়ে আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পরদিন অনামিকা সরকার কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে এস এম আব্বাস বলেন, ‘গত ২০ ডিসেম্বর আমার মেয়ের ‘অপপো এফ নাইন’ মোবাইল ফোনটি ছিনতাইকারীরা নিয়ে যায়। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়েরের পর পুলিশ মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে। আদালতের মাধ্যমে কোতোয়ালি থানা পুলিশ মোবাইলটি আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তারেক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ছিনতাইয়ের ঘটনায় মামলা দায়েরের পর তা উদ্ধারে অভিযান শুরু করি। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানা পুলিশ মোহাম্মদ বেলাল (৩৫) ও মো. নুর উদ্দিন (২৭) নামে দুইজনকে গ্রেফতার করে। পরে তাদের রিমান্ডে আনা হলে আসামিরা ছিনতাইয়ের ঘটনা স্বীকার করে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত ৫ মে নগরীর চান্দগাঁও থানাধীন কাপ্তাই রাস্তার মাথার মাজারগেইটের পেছন থেকে মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ধার হওয়া অপপো এফ নাইন মডেলের মোবাইলটির মালিকানা দাবি করে অনামিকা সরকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মহিউদ্দিন মুরাদের আদালতে আবেদন করেন। যাচাই-বাছাই করে মালিকানার সত্যতা পাওয়ায় আদালত মোবাইল ফোনটি অনামিকাকে হস্তান্তরের আদেশ দেন। এরপর সোমবার (২০ মে) সন্ধ্যায় ওসি মোবাইল ফোনটি অনামিকার কাছে হস্তান্তর করেন।’
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কবি নজরুল ইসলাম রোডে বান্ধবীর বাসায় বেড়ানোর উদ্দেশে ঢাকা থেকে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রওনা হয়ে রাত সাড়ে ৮টায় নগরীর জিইসি মোড়ে পৌঁছায় অনামিকা সরকার। সেখান থেকে রিকশায় করে বান্ধবী উর্মির বাসায় যাওয়ার পথে নগরীর তিনপুলের মাথা কৃষ্ণ কুমারী স্কুলের সামনে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় থাকা ছিনতাইকারীরা তার ভ্যানিটি ব্যাগ টান দিয়ে দ্রুত চলে যায়। ব্যাগে দুটি মোবাইল সেট, জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড), ভার্সিটির আইডি কার্ড ও নগদ তিন হাজার টাকা ছিল। সবকিছু মিলিয়ে আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পরদিন অনামিকা সরকার কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন।
ছিনতাই হওয়া মোবাইল পাঁচ মাস পর উদ্ধার |
No comments