যাজক যখন যৌন নিপীড়ক
কমপক্ষে
১৩ জন নারী ভক্তকে শয্যাসঙ্গীনি করেছিলেন যাজক ফাদার রবার্তো কাভাজ্জানা
(৪৩)। এমন অভিযোগে এক বছর দরিদ্রদের সঙ্গে ‘সংরক্ষিত অবস্থায়’ সময় কাটানোর
পরে তিনি আবার ফিরেছেন ক্যাথোলিক চার্চে। এ ঘটনাটি ইতালির ভেনিসের কাছে
কারবোনারা ডি রোভোলনের। সেখানে তিনি ধর্মীয় বাণী শোনাতেন। কিন্তু তাতে ছিল
ক্যারিশমা। ফলে অনেক নারী তার প্রতি আকৃষ্ট হন। আশপাশের এলাকা থেকে তার
বক্তব্য শুনতে মানুষ জমায়েত হতেন। তিনি ২০১৭ সালে টিভি উপস্থাপিকা বেলেন
রড্রিগুয়েজকে পর্যন্ত বিয়ের আগে ধর্মীয় দিক নির্দেশনা দেন।
ফলে ওই উপস্থাপিকা তাকে উদার যাজক এবং একজন হ্যান্ডসাম ও চমৎকার মানুষ হিসেবে বর্ণনা করেন।
একই বছর তিনি স্বীকার করেন ফাদার আন্দ্রেয়া কন্টিনের আয়োজন করা একটি আনন্দ উৎসবে যোগ দেয়ার কথা। সাবেক তিনজন প্রেমিকা কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হওয়ার পর সান লাজ্জারো চার্চের ফাদার কন্টিনের বিরুদ্ধে তদন্ত হয়। ধারণা করা হয়, ফাদার কন্টিনের ওই উৎসবে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন ফাদার কাভাজ্জানা। ফলে উত্তর ইতালিতে অবস্থিত ফাদার কন্টিনের বাসায় তল্লাশি চালায় পুলিশ। উদ্ধার করা হয় বাসায় তৈরি পর্নো চবি ও বিভিন্ন রকম সেক্স টয়। ধারণা করা হয়, নারীদের প্রলুব্ধ করা যায় এমন অনেক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই যাজক এমন সেবা নিতে প্রস্তাব দিতেন। জানা যায়, যখন বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল তখন কমপক্ষে দু’জন নারী ফাদার কন্টিনের কাছে গিয়েছিলেন সাহায্যের জন্য।
তাদেরকে ধর্মীয় উপদেশ দেয়ার পরিবর্তে যৌন উত্তেজনা তৈরি করেন তাদের মাঝে এবং তাদেরকে চাপ দেন বাধাহীন যৌন সম্পর্কে। ৪৯ বছর বয়সী একজন নারী পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে, তাকে ফ্রান্সের একটি নগ্নতা বিষয়ক অবকাশ যাপন কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এ সময় ফাদার কাভাজ্জানার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে বলা হয়। এ ঘটনা ঘটার সময় তা ক্যামেরায় ধারণ করেন ফাদার কন্টিন।
ফলে ওই উপস্থাপিকা তাকে উদার যাজক এবং একজন হ্যান্ডসাম ও চমৎকার মানুষ হিসেবে বর্ণনা করেন।
একই বছর তিনি স্বীকার করেন ফাদার আন্দ্রেয়া কন্টিনের আয়োজন করা একটি আনন্দ উৎসবে যোগ দেয়ার কথা। সাবেক তিনজন প্রেমিকা কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হওয়ার পর সান লাজ্জারো চার্চের ফাদার কন্টিনের বিরুদ্ধে তদন্ত হয়। ধারণা করা হয়, ফাদার কন্টিনের ওই উৎসবে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন ফাদার কাভাজ্জানা। ফলে উত্তর ইতালিতে অবস্থিত ফাদার কন্টিনের বাসায় তল্লাশি চালায় পুলিশ। উদ্ধার করা হয় বাসায় তৈরি পর্নো চবি ও বিভিন্ন রকম সেক্স টয়। ধারণা করা হয়, নারীদের প্রলুব্ধ করা যায় এমন অনেক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই যাজক এমন সেবা নিতে প্রস্তাব দিতেন। জানা যায়, যখন বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল তখন কমপক্ষে দু’জন নারী ফাদার কন্টিনের কাছে গিয়েছিলেন সাহায্যের জন্য।
তাদেরকে ধর্মীয় উপদেশ দেয়ার পরিবর্তে যৌন উত্তেজনা তৈরি করেন তাদের মাঝে এবং তাদেরকে চাপ দেন বাধাহীন যৌন সম্পর্কে। ৪৯ বছর বয়সী একজন নারী পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে, তাকে ফ্রান্সের একটি নগ্নতা বিষয়ক অবকাশ যাপন কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এ সময় ফাদার কাভাজ্জানার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে বলা হয়। এ ঘটনা ঘটার সময় তা ক্যামেরায় ধারণ করেন ফাদার কন্টিন।
No comments