বিপজ্জনক সেলফিতে প্রাণ গেল ২৫৯ জনের
বিপজ্জনক
জায়গায় ঝুঁকি নিয়ে সেলফি তুলতে গিয়ে বিশ্বে গত ছয় বছরে নিহত হয়েছেন ২৫৯
জন। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে
এসেছে। অনাকাঙ্খিত এ মৃত্যু এড়াতে বিপজ্জনক জায়গাগুলোকে ‘নো সেলফি জোন’
ঘোষণা করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির গবেষকরা। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
মার্কিন ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বিশ্বের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ সেলফি তুলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত পানিতে ডুবে, সড়ক দুর্ঘটনায় বা উঁচু জায়গা থেকে নিচে পড়ে মারা গেছেন। এছাড়া বন্যপ্রাণীর আক্রমণে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বা আগুন লেগে নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। এসব অনাকাঙ্খিত মৃত্যু এড়াতে পর্বতচুড়া, উঁচু ভবন ও জলাধারসহ বিপজ্জনক জায়গাগুলোতে সেলফি তোলা নিষিদ্ধ করা উচিত বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বছরের জুলাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার একটি খাড়া পাহাড়ের উপরে সেলফি তোলার সময় ১৯ বছর বয়সী গ্যাভিন জিমারম্যান নিচে পড়ে মারা যান।
গত মাসে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পাহাড়ের ওপরে সেলফি তুলতে গিয়ে ২৫০ মিটার গভীর খাদে পড়ে নিহত হন ১৮ বছরের ইসরায়েলি তরুণ টমার ফ্রাঙ্কারফুট। এ ধরনের সংবাদগুলোর ভিত্তিতে ন্যাশনাল লাইব্রেরি অন মেডিসিন তাদের ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় দেখা গেছে, সেলফি সংশ্লিষ্ট কারণে মৃত্যুর ঘটনা ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি। এসব ঘটনায় মৃতদের মধ্যে ৭২.৫ শতাংশই পুরুষ।
গবেষকরা বলছেন, বিশ্ব জুড়ে এ ধরণের মৃত্যুর ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১১ সালে সেলফি সংশ্লিষ্ট কারণে মারা গেছেন মাত্র ৩ জন। কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানে ২০১৬ সালে এ সংখ্যা ৯৮ জনে পৌঁছেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি বলে মনে করেন গবেষকরা। কেননা সব মৃত্যুর আসল কারণ প্রকাশিত হয় না। যেমন সেলফি তুলতে গিয়ে যদি কেউ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়, তাহলে তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে সড়ক দুর্ঘটনার কথাই উল্লেখ করা হয়। তাই সেলফি তুলতে গিয়ে নিহতদের সঠিক সংখ্যা নিরূপণ করা সম্ভব নয়।
মার্কিন ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বিশ্বের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ সেলফি তুলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত পানিতে ডুবে, সড়ক দুর্ঘটনায় বা উঁচু জায়গা থেকে নিচে পড়ে মারা গেছেন। এছাড়া বন্যপ্রাণীর আক্রমণে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বা আগুন লেগে নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। এসব অনাকাঙ্খিত মৃত্যু এড়াতে পর্বতচুড়া, উঁচু ভবন ও জলাধারসহ বিপজ্জনক জায়গাগুলোতে সেলফি তোলা নিষিদ্ধ করা উচিত বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বছরের জুলাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার একটি খাড়া পাহাড়ের উপরে সেলফি তোলার সময় ১৯ বছর বয়সী গ্যাভিন জিমারম্যান নিচে পড়ে মারা যান।
গত মাসে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পাহাড়ের ওপরে সেলফি তুলতে গিয়ে ২৫০ মিটার গভীর খাদে পড়ে নিহত হন ১৮ বছরের ইসরায়েলি তরুণ টমার ফ্রাঙ্কারফুট। এ ধরনের সংবাদগুলোর ভিত্তিতে ন্যাশনাল লাইব্রেরি অন মেডিসিন তাদের ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় দেখা গেছে, সেলফি সংশ্লিষ্ট কারণে মৃত্যুর ঘটনা ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি। এসব ঘটনায় মৃতদের মধ্যে ৭২.৫ শতাংশই পুরুষ।
গবেষকরা বলছেন, বিশ্ব জুড়ে এ ধরণের মৃত্যুর ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১১ সালে সেলফি সংশ্লিষ্ট কারণে মারা গেছেন মাত্র ৩ জন। কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানে ২০১৬ সালে এ সংখ্যা ৯৮ জনে পৌঁছেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি বলে মনে করেন গবেষকরা। কেননা সব মৃত্যুর আসল কারণ প্রকাশিত হয় না। যেমন সেলফি তুলতে গিয়ে যদি কেউ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়, তাহলে তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে সড়ক দুর্ঘটনার কথাই উল্লেখ করা হয়। তাই সেলফি তুলতে গিয়ে নিহতদের সঠিক সংখ্যা নিরূপণ করা সম্ভব নয়।
No comments