বাংলাদেশে কাজ করা ১৪ প্রতিষ্ঠানের ওপর বিশ্বব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা
দুর্নীতি
ও আর্থিক অনিয়মে যুক্ত থাকার কারণে বাংলাদেশে কাজ করা ১৪টি দেশি-বিদেশি
প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার ওয়ার্ল্ড
ব্যাংক গ্রুপ স্যাংকশন সিস্টেমের বার্ষিক প্রতিবেদনে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর
নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানানো হয়। এতে মোট ৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ওপর
নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বলা হয়েছে। যার মধ্যে ৪টি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানও
রয়েছে। আর্থিক অনিয়মের দায়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান এসএমইসি বাংলাদেশ
লিমিটেড ও এসিই কনসালটেন্টস-এর ওপর দুই বছর ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা
হয়েছে।
এ ছাড়া জনতা ট্রেডার্সকে এক বছর ও সৈয়দ আখতার হোসেনকে ১১ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে বিশ্বব্যাংক। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ঠিক কোন কোন প্রকল্পে আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু উল্লেখ করেনি বিশ্বব্যাংক। মোটের ওপর বলা হয়েছে, নিজস্ব তদন্তে তারা বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বেশকিছু প্রকল্পে অযাচিত লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছেন। নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে পাঁচটি মৌলিক বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে।
তা হলো- অর্থ আত্মসাৎ, দুর্নীতি, আঁতাত, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দায়িত্বে বাধা দেয়া। এগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ার পরই প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির ইন্টেগ্রিটি ভাইস প্রেসিডেন্সি (আইএনটি), অফিস অব সাসপেনশন অ্যান্ড ডিপার্টমেন্ট (ওএসডি) ও স্যাংকশন বোর্ড সমন্বিতভাবে এই প্রতিবেদন তৈরি করে।
বিশ্বব্যাংকের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫ ভারতীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানকে ৩ মাস থেকে শুরু করে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে অলিভ হেলথ কেয়ারকে সাড়ে ১০ বছর, জয় মোদিকে সাড়ে সাত বছর, ফ্যামি কেয়ার লিমিটেডকে চার বছর ও ম্যাসদেলাস ফার্মাসিউটিক্যালসকে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে দুর্নীতির দায়ে বিশ্বব্যাংকের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া অন্য বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চীনা প্রতিষ্ঠান মিডল সাউথ ইউনিয়ন ইলেকট্রিক কো-লিমিটেড (চার বছর), ফ্রান্সের অবেরথার টেকনোলজিস (দুই বছর ছয় মাস), বেলজিয়ামের একার্ট অ্যান্ড জিগলার বেবিগ (দুই বছর), সুইজারল্যান্ডের কনভাটেক ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস জিএমবিএইচ (এক বছর ছয় মাস), মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠান কনভাটেক মালয়েশিয়া এসডিএ বিএইচডি (এক বছর ছয় মাস), অস্ট্রেলিয়ার এসএমইসি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড (এক বছর)।
এ ছাড়া জনতা ট্রেডার্সকে এক বছর ও সৈয়দ আখতার হোসেনকে ১১ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে বিশ্বব্যাংক। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ঠিক কোন কোন প্রকল্পে আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু উল্লেখ করেনি বিশ্বব্যাংক। মোটের ওপর বলা হয়েছে, নিজস্ব তদন্তে তারা বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বেশকিছু প্রকল্পে অযাচিত লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছেন। নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে পাঁচটি মৌলিক বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে।
তা হলো- অর্থ আত্মসাৎ, দুর্নীতি, আঁতাত, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দায়িত্বে বাধা দেয়া। এগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ার পরই প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির ইন্টেগ্রিটি ভাইস প্রেসিডেন্সি (আইএনটি), অফিস অব সাসপেনশন অ্যান্ড ডিপার্টমেন্ট (ওএসডি) ও স্যাংকশন বোর্ড সমন্বিতভাবে এই প্রতিবেদন তৈরি করে।
বিশ্বব্যাংকের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫ ভারতীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানকে ৩ মাস থেকে শুরু করে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে অলিভ হেলথ কেয়ারকে সাড়ে ১০ বছর, জয় মোদিকে সাড়ে সাত বছর, ফ্যামি কেয়ার লিমিটেডকে চার বছর ও ম্যাসদেলাস ফার্মাসিউটিক্যালসকে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে দুর্নীতির দায়ে বিশ্বব্যাংকের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া অন্য বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চীনা প্রতিষ্ঠান মিডল সাউথ ইউনিয়ন ইলেকট্রিক কো-লিমিটেড (চার বছর), ফ্রান্সের অবেরথার টেকনোলজিস (দুই বছর ছয় মাস), বেলজিয়ামের একার্ট অ্যান্ড জিগলার বেবিগ (দুই বছর), সুইজারল্যান্ডের কনভাটেক ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস জিএমবিএইচ (এক বছর ছয় মাস), মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠান কনভাটেক মালয়েশিয়া এসডিএ বিএইচডি (এক বছর ছয় মাস), অস্ট্রেলিয়ার এসএমইসি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড (এক বছর)।
No comments