নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলে পাল্টা ব্যবস্থা: যুক্তরাষ্ট্রকে চীন
যুক্তরাষ্ট্রকে
হুঁশিয়ারি দিয়ে চীন বলেছে, রাশিয়ার কাছ থেকে যুদ্ধবিমান কেনায় দেশটি চীনের
বিরুদ্ধে যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তা প্রত্যাহার করে নিতে হবে। আর তা না হলে
যুক্তরাষ্ট্রকেও চীনের পক্ষ থেকে নেওয়া পাল্টা পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে।
পরিণতি ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকতে যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়া হুঁশিয়ারির
পাশাপাশি চীন একথাও বলেছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রুশ যুদ্ধবিমান বিমান কেনার
বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্তের পরিবর্তনে কোনও প্রভাব রাখতে পারবে না। বার্তা
সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীন রাশিয়ার কাছ থেকে সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ও ভূমি
থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছে।
চীনের পক্ষ থেকে নেওয়া পাল্টা পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে। পরিণতি ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকতে যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়া হুঁশিয়ারির পাশাপাশি চীন একথাও বলেছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রুশ যুদ্ধবিমান বিমান কেনার বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্তের পরিবর্তনে কোনও প্রভাব রাখতে পারবে না। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীন রাশিয়ার কাছ থেকে সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছে।
চীনের ইকুইপমেন্ট উন্নয়ন বিভাগ ও এর প্রধান লি সাংফুর বিরুদ্ধেই মূলত এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ওয়াশিংটন। তাদের কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত হয়ে গেছে এবং কোনও মার্কিন নাগরিক তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না। এছাড়া মার্কিন আর্থিক ব্যবস্থার আওতায় কোনও কিছু রফতানিও করতে পারবে না।
মূলত ২০১৬ সালে মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ওই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, রুশ সু-৩৫ এবং এস ৪০০ কেনার মাধ্যমে সেই নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করেছে চীন।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কথা জেনে চীন পরিণতি ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকতে হুঁশিয়ারি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র জেং শং সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এমন অযৌক্তিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে চীন।’
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে রাশিয়াও। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে বিশেষ তদন্তকারী রবার্ট মুলারের তদন্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যেই ৭২ রুশ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এতে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ৩৩ ব্যক্তি ও সংস্থা অন্তর্ভুক্ত। কালো তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনও লেনদেন করলে সংশ্লিষ্ট লেনদেনকারীর বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। চীনের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট যে আইনে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তার নাম ‘কাউন্টারিং আমেরিকাস অ্যাডভার্সারিস থ্রু স্যাংকশনস অ্যাক্ট’ (ক্যাটসা)। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের মধ্যে দিয়েই এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র ক্যাটসার ধারা তৃতীয় কোনও দেশের বিরুদ্ধে ব্যবহার করল। ভবিষ্যতে যেসব দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে যন্ত্রাংশ কেনার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধেও এই আইনের ধারা ব্যবহার করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।
চীনের পক্ষ থেকে নেওয়া পাল্টা পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে। পরিণতি ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকতে যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়া হুঁশিয়ারির পাশাপাশি চীন একথাও বলেছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রুশ যুদ্ধবিমান বিমান কেনার বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্তের পরিবর্তনে কোনও প্রভাব রাখতে পারবে না। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীন রাশিয়ার কাছ থেকে সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছে।
চীনের ইকুইপমেন্ট উন্নয়ন বিভাগ ও এর প্রধান লি সাংফুর বিরুদ্ধেই মূলত এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ওয়াশিংটন। তাদের কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত হয়ে গেছে এবং কোনও মার্কিন নাগরিক তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না। এছাড়া মার্কিন আর্থিক ব্যবস্থার আওতায় কোনও কিছু রফতানিও করতে পারবে না।
মূলত ২০১৬ সালে মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ওই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, রুশ সু-৩৫ এবং এস ৪০০ কেনার মাধ্যমে সেই নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করেছে চীন।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কথা জেনে চীন পরিণতি ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকতে হুঁশিয়ারি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র জেং শং সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এমন অযৌক্তিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে চীন।’
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে রাশিয়াও। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে বিশেষ তদন্তকারী রবার্ট মুলারের তদন্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যেই ৭২ রুশ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এতে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ৩৩ ব্যক্তি ও সংস্থা অন্তর্ভুক্ত। কালো তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনও লেনদেন করলে সংশ্লিষ্ট লেনদেনকারীর বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। চীনের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট যে আইনে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তার নাম ‘কাউন্টারিং আমেরিকাস অ্যাডভার্সারিস থ্রু স্যাংকশনস অ্যাক্ট’ (ক্যাটসা)। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের মধ্যে দিয়েই এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র ক্যাটসার ধারা তৃতীয় কোনও দেশের বিরুদ্ধে ব্যবহার করল। ভবিষ্যতে যেসব দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে যন্ত্রাংশ কেনার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধেও এই আইনের ধারা ব্যবহার করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।
No comments