রুশ নারীদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে মেসি
বিশ্বকাপে
মেসিকে নিয়ে বাড়তি প্রত্যাশা ছিলো সবার। মাঠে বল গড়াতেই মন ভাঙে ভক্তদের।
প্রথম ম্যাচেই পেনাল্টি নষ্ট। তার উপরে আর্জেন্টিনাও জেতেনি। নিন্দুকেরা
নানাভাবে সমালোচনায় বিদ্ধ করছেন সময়ের সেরা ফুটবলারকে। রক্তাক্ত হচ্ছেন
মেসি। কিন্তু ভক্তদের মেসিতে যে প্রবল ভরসা। মেসি যে ভরসারই নাম। রুশ
নারীদের কাছেও মেসি এক স্বপ্নের পুরুষ। পর্তুগালের ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
ব্রাজিলের নেইমারের চেয়ে মেসি বহুগুণ বেশি জনপ্রিয় এদের কাছে। মেসির এই
জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ তার ব্যক্তিত্ব, এক নারীতে বিশ্বাস রাখার কারণে।
খেলার মাঠে তিনি ফুটবলের ঈশ্বর, রাজপুত্র, সেরার সেরা। কিন্তু মানুষ মেসির ব্যাপ্তি বোধহয় আরো বেশি। ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর মতো তার ঔদ্ধত্য নেই। হাত-পা ছোড়েন না। সস্তা জনপ্রিয়তাও পছন্দ নয় তার। সব সময়েই তিনি শান্ত। নির্বিকার। দল হারলেও নির্দ্বিধায় দায় স্বীকার করেন। আইসল্যান্ডের বিপক্ষে পেনাল্টি মিসের পরও নিজের দায় স্বীকার করে ব্যর্থতা নিজের কাঁধে নিয়েছেন। রোনালদো বা নেইমারের মতো ভাবমূর্তিও নেই তার। এদের মতো পোশাক বদলানোর মতো বান্ধবী বদলে খবর হন না। বরং এক নারীতেই তিনি বেজায় খুশি। তাকেই সোপেছেন মনপ্রাণ। মেসির এই জায়গাটাই রোনালদো নেইমারের চেয়ে তাকে আলাদা করেছে বলে দাবি করেন রুশ নারীরা। আলবিনাবারোচকা নাকে এক রুশ নারী বলেন, মেসি মাঠে ও মাঠের বাইরে দারুণ এক ব্যক্তি। তাকে আমার অনেক ভালো লাগে মাঠের বাইরে বিতর্ক না থাকার কারণে। সেরিন, পেরিচদের কাছেও এক নারীকে নিয়ে জীবন পার করে দেয়ার জন্য মেসি অধিক জনপ্রিয়। শুধু এক নারী নয় এক ক্লাবের প্রতিই তার দায়বদ্ধতা। তার এই সহজ, সরল মানবিক চেহারা দেখে রুশ নারীরা ভালোবেসে ফেলেছেন মেসিকে। তাই তো নিজ দেশের তারকাদের ট্যাটু না করে মেসির ট্যাটু করিয়েছেন নিজ শরীরে।
মেসি এমনই এক আবেগের নাম যার জন্য যে কোনো প্রেমিক তার সঙ্গিনীকে পর্যন্ত ত্যাগ করতে পারেন হাসি মুখে। বাস্তবেও মেসির জীবনেও এমনই ঘটেছে। মাত্র ৯ বছর বয়সে রোজারিওয় আলাপ মেসি ও তার বর্তমান স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজ্জোর। তখন আন্তোনেল্লার রোকুজ্জোর বয়স ৮। রোকুজ্জোর এক দূর সম্পর্কের ভাই লুকা স্ক্যাগলিয়ার মাধ্যমেই দু’জনের পরিচয়। রূপকথার জন্মও তখন থেকেই। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘৯০ মিন’-এ মাধ্যমে জানা যায়, সেই সময়েই রোকুজ্জোকে চিঠি লিখে মেসি জানিয়েছিলেন একদিন আমরা প্রেমিক-প্রেমিকা হবো। রোজারিও ছেড়ে মেসিকে চলে যেতে হয় বার্সেলোনায়। শৈশব প্রেমও কি হারিয়ে গেল? মেসি বার্সেলোনায়। চোখের থেকে দূরে চলে গেলে মেসি রোকুজ্জোর হৃদয় থেকেও হারিয়ে যায়। মেসির ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। মেসির হৃদয়ে যে ছাপ ফেলে গিয়েছিল রোজারিওর এক সুপারমার্কেট মালিকের মেয়ে। আন্তোনেল্লার হৃদয়ের তল কি খুঁজে পেয়েছিলেন মেসি? মেসি আর্জেন্টিনা ছাড়ার পরে আন্তোনেল্লার জীবনে চলে আসেন অন্য এক পুরুষ। তিন-তিনটে বছর তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল রোকুজ্জোর। মেসি কি সেই সময়ে রোকুজ্জোর মনে ঝড় তুলতেন না? প্রথম প্রেম’কে কি কেউ কোনো দিন ভুলতে পেরেছে! ছেলেবেলার প্রেমিকের মনে রোকুজ্জোর থেকেই গিয়েছিলেন স্বপ্নচারিণী হিসেবে। এর মধ্যেই কেটে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। আর্জেন্টিনায় মেসির ফেরার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গেই উথালপাতাল রোকুজ্জোর মনে। তখন মেসি পরিণত এক ব্যক্তি। রোকুজ্জোও অনেক পরিণত। মেসির নাম শোনামাত্রই বর্তমান প্রেমিকের সঙ্গে হয়ে যায় বিচ্ছেদ। রোকুজ্জোর জীবনে ফিরে আসেন মেসি। মেসির এই প্রেম কাহিনী রাশিয়ান মেয়েদেরও মুখে মুখে। তাদের দাবি এমন পুরুষ পাওয়া প্রতিটি রুশ নারীদের আরাদ্ধ প্রার্থনা।
পেনাল্টি স্পট থেকে গোললাইন পৃথিবীর রহস্যময় সরণিতে প্রথম ম্যাচেই দিগভ্রষ্ট হয়েছেন মেসি। তাই বলে যে তিনি হারিয়ে গিয়েছেন তা নয়। মেসি সব সময় নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকেন বলে দাবি করেন রাশিয়ান নারীরা। তাদের বিশ্বাস মেসি ঠিকই স্বরূপে ফিরবেন পরের ম্যাচগুলোতে। যা তারা মাঠে কিংবা ফ্যান ফেস্টে বসে উপভোগ করবেন মনভরে।
খেলার মাঠে তিনি ফুটবলের ঈশ্বর, রাজপুত্র, সেরার সেরা। কিন্তু মানুষ মেসির ব্যাপ্তি বোধহয় আরো বেশি। ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর মতো তার ঔদ্ধত্য নেই। হাত-পা ছোড়েন না। সস্তা জনপ্রিয়তাও পছন্দ নয় তার। সব সময়েই তিনি শান্ত। নির্বিকার। দল হারলেও নির্দ্বিধায় দায় স্বীকার করেন। আইসল্যান্ডের বিপক্ষে পেনাল্টি মিসের পরও নিজের দায় স্বীকার করে ব্যর্থতা নিজের কাঁধে নিয়েছেন। রোনালদো বা নেইমারের মতো ভাবমূর্তিও নেই তার। এদের মতো পোশাক বদলানোর মতো বান্ধবী বদলে খবর হন না। বরং এক নারীতেই তিনি বেজায় খুশি। তাকেই সোপেছেন মনপ্রাণ। মেসির এই জায়গাটাই রোনালদো নেইমারের চেয়ে তাকে আলাদা করেছে বলে দাবি করেন রুশ নারীরা। আলবিনাবারোচকা নাকে এক রুশ নারী বলেন, মেসি মাঠে ও মাঠের বাইরে দারুণ এক ব্যক্তি। তাকে আমার অনেক ভালো লাগে মাঠের বাইরে বিতর্ক না থাকার কারণে। সেরিন, পেরিচদের কাছেও এক নারীকে নিয়ে জীবন পার করে দেয়ার জন্য মেসি অধিক জনপ্রিয়। শুধু এক নারী নয় এক ক্লাবের প্রতিই তার দায়বদ্ধতা। তার এই সহজ, সরল মানবিক চেহারা দেখে রুশ নারীরা ভালোবেসে ফেলেছেন মেসিকে। তাই তো নিজ দেশের তারকাদের ট্যাটু না করে মেসির ট্যাটু করিয়েছেন নিজ শরীরে।
মেসি এমনই এক আবেগের নাম যার জন্য যে কোনো প্রেমিক তার সঙ্গিনীকে পর্যন্ত ত্যাগ করতে পারেন হাসি মুখে। বাস্তবেও মেসির জীবনেও এমনই ঘটেছে। মাত্র ৯ বছর বয়সে রোজারিওয় আলাপ মেসি ও তার বর্তমান স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজ্জোর। তখন আন্তোনেল্লার রোকুজ্জোর বয়স ৮। রোকুজ্জোর এক দূর সম্পর্কের ভাই লুকা স্ক্যাগলিয়ার মাধ্যমেই দু’জনের পরিচয়। রূপকথার জন্মও তখন থেকেই। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘৯০ মিন’-এ মাধ্যমে জানা যায়, সেই সময়েই রোকুজ্জোকে চিঠি লিখে মেসি জানিয়েছিলেন একদিন আমরা প্রেমিক-প্রেমিকা হবো। রোজারিও ছেড়ে মেসিকে চলে যেতে হয় বার্সেলোনায়। শৈশব প্রেমও কি হারিয়ে গেল? মেসি বার্সেলোনায়। চোখের থেকে দূরে চলে গেলে মেসি রোকুজ্জোর হৃদয় থেকেও হারিয়ে যায়। মেসির ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। মেসির হৃদয়ে যে ছাপ ফেলে গিয়েছিল রোজারিওর এক সুপারমার্কেট মালিকের মেয়ে। আন্তোনেল্লার হৃদয়ের তল কি খুঁজে পেয়েছিলেন মেসি? মেসি আর্জেন্টিনা ছাড়ার পরে আন্তোনেল্লার জীবনে চলে আসেন অন্য এক পুরুষ। তিন-তিনটে বছর তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল রোকুজ্জোর। মেসি কি সেই সময়ে রোকুজ্জোর মনে ঝড় তুলতেন না? প্রথম প্রেম’কে কি কেউ কোনো দিন ভুলতে পেরেছে! ছেলেবেলার প্রেমিকের মনে রোকুজ্জোর থেকেই গিয়েছিলেন স্বপ্নচারিণী হিসেবে। এর মধ্যেই কেটে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। আর্জেন্টিনায় মেসির ফেরার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গেই উথালপাতাল রোকুজ্জোর মনে। তখন মেসি পরিণত এক ব্যক্তি। রোকুজ্জোও অনেক পরিণত। মেসির নাম শোনামাত্রই বর্তমান প্রেমিকের সঙ্গে হয়ে যায় বিচ্ছেদ। রোকুজ্জোর জীবনে ফিরে আসেন মেসি। মেসির এই প্রেম কাহিনী রাশিয়ান মেয়েদেরও মুখে মুখে। তাদের দাবি এমন পুরুষ পাওয়া প্রতিটি রুশ নারীদের আরাদ্ধ প্রার্থনা।
পেনাল্টি স্পট থেকে গোললাইন পৃথিবীর রহস্যময় সরণিতে প্রথম ম্যাচেই দিগভ্রষ্ট হয়েছেন মেসি। তাই বলে যে তিনি হারিয়ে গিয়েছেন তা নয়। মেসি সব সময় নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকেন বলে দাবি করেন রাশিয়ান নারীরা। তাদের বিশ্বাস মেসি ঠিকই স্বরূপে ফিরবেন পরের ম্যাচগুলোতে। যা তারা মাঠে কিংবা ফ্যান ফেস্টে বসে উপভোগ করবেন মনভরে।
No comments