নবাবগঞ্জে ২ নারীর লাশ উদ্ধার, অভিযোগ পরিকল্পিত খুন
নবাবগঞ্জে
নিখোঁজের পাঁচ দিন পর নার্গীস আক্তার (৪২) ও ময়না বেগম (৫০) নামে দুই
নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দুপুর ১টায় উপজেলার শোল্লা
ইউনিয়নের সুলতানপুর এলাকার আওনা চকের একটি পুকুর থেকে ওই দুই লাশ উদ্ধার
করা হয়। নার্গীসের বড় ছেলে তানভীর আহম্মেদের অভিযোগ তার মা নার্গীস আক্তার ও
মায়ের বান্ধবী ময়না বেগমকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। নবাবগঞ্জ থানার
উপ-পরিদর্শক কামরুল হাসান জানান, এটা হত্যাকা- বলে প্রাথমিক ধারণা করা
হচ্ছে। লাশ ফুলে গেছে এবং পচন ধরেছে। ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মিটফোর্ড
হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে সঠিক তথ্য জানা
যাবে।
মৃত নার্গীস আক্তার উপজেলার যন্ত্রাইল গ্রামের ইমান আলীর স্ত্রী এবং ময়না বেগম পার্শ¦বর্তী আজিজপুর গ্রামের জামাল খানের স্ত্রী।
নিহত নার্গীসের বড় ছেলে তানভীর আহমেদ জানান, তার মা নার্গীস বেগম ও মায়ের বান্ধবী ময়না বেগমকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার মাকে তার বাবা ইমান আলীই হত্যা করেছে বলেও তানভীর অভিযোগ করেন। তানভীর জানায়, ৯ বছর মায়ের সঙ্গে বাবার দ্বন্দ্ব চলছে। সে এ বাড়িতে থাকেন না। পাঁচ বছর আগে বাড়িতে এসে তার মাকে বাবা ইমান আলী বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। এ সময় সে দেখতে পেয়ে মাকে বাঁচায়। বাবা মায়ের এই পারিবারিক দ্বন্দ্ব নিয়ে লজ্জায় অন্য কাউকে জানান না। তবে, একাধিকবার তার মাকে বাবা হত্যার হুমকী দিয়েছে।
ময়না বেগমের মেয়ে শিপন আক্তার জানান, ৯ই মার্চ সন্ধ্যার দিকে তার মা ময়না বেগম বাড়ি থেকে বের হন। সন্ধ্যা ৬টায় মায়ের সঙ্গে তার কথা হয়। এর একঘণ্টা পর একাধিকবার ফোন দিলে তার মা ফোন রিসিভ করেনি। তবে, তার মায়ের সঙ্গে কারো শত্রুতা নেই বলে জানান। তার মাকে যারা হত্যা করেছেন তাদের বের করে ফাঁসি দেয়ার দাবি জানান শিপন আক্তার।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে শোল্লা ইউনিয়নের সুলতানপুর এলাকার আওনা চকের একটি পুকুরে স্থানীয় এক মহিলা পানি আনতে গিয়ে দেখেন ওই দুই নারীর লাশ ভেসে আছে। এ সময় তিনি এলাকাবাসীকে জানালে তারা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই দুই নারীর লাশ উদ্ধার করে।
জানা যায়, গত ৯ই মার্চ সন্ধ্যার পর নার্গীস আক্তারকে কে-বা কারা তার মোবাইল ফোনে কল করে। এ সময় নার্গীসের বাড়িতে ময়না বেগম উপস্থিত ছিল। মোবাইল ফোনে কথা বলা শেষে তারা দু’জন ঘর থেকে বের হয়ে যায়। উভয় পরিবার থেকে ফোন করলে নার্গীসের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ও ময়নার মোবাইল খোলা থাকলেও সে ফেন রিসিভ করেন না। পরিবারের লোকজন তাদের অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ১০ই মার্চ রাতে নার্গীসের ছেলে তানভীর আহম্মেদ তার মা ও মায়ের বান্ধবীর নিখোঁজের বিষয় নিয়ে নবাবগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন।
মৃত নার্গীস আক্তার উপজেলার যন্ত্রাইল গ্রামের ইমান আলীর স্ত্রী এবং ময়না বেগম পার্শ¦বর্তী আজিজপুর গ্রামের জামাল খানের স্ত্রী।
নিহত নার্গীসের বড় ছেলে তানভীর আহমেদ জানান, তার মা নার্গীস বেগম ও মায়ের বান্ধবী ময়না বেগমকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার মাকে তার বাবা ইমান আলীই হত্যা করেছে বলেও তানভীর অভিযোগ করেন। তানভীর জানায়, ৯ বছর মায়ের সঙ্গে বাবার দ্বন্দ্ব চলছে। সে এ বাড়িতে থাকেন না। পাঁচ বছর আগে বাড়িতে এসে তার মাকে বাবা ইমান আলী বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। এ সময় সে দেখতে পেয়ে মাকে বাঁচায়। বাবা মায়ের এই পারিবারিক দ্বন্দ্ব নিয়ে লজ্জায় অন্য কাউকে জানান না। তবে, একাধিকবার তার মাকে বাবা হত্যার হুমকী দিয়েছে।
ময়না বেগমের মেয়ে শিপন আক্তার জানান, ৯ই মার্চ সন্ধ্যার দিকে তার মা ময়না বেগম বাড়ি থেকে বের হন। সন্ধ্যা ৬টায় মায়ের সঙ্গে তার কথা হয়। এর একঘণ্টা পর একাধিকবার ফোন দিলে তার মা ফোন রিসিভ করেনি। তবে, তার মায়ের সঙ্গে কারো শত্রুতা নেই বলে জানান। তার মাকে যারা হত্যা করেছেন তাদের বের করে ফাঁসি দেয়ার দাবি জানান শিপন আক্তার।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে শোল্লা ইউনিয়নের সুলতানপুর এলাকার আওনা চকের একটি পুকুরে স্থানীয় এক মহিলা পানি আনতে গিয়ে দেখেন ওই দুই নারীর লাশ ভেসে আছে। এ সময় তিনি এলাকাবাসীকে জানালে তারা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই দুই নারীর লাশ উদ্ধার করে।
জানা যায়, গত ৯ই মার্চ সন্ধ্যার পর নার্গীস আক্তারকে কে-বা কারা তার মোবাইল ফোনে কল করে। এ সময় নার্গীসের বাড়িতে ময়না বেগম উপস্থিত ছিল। মোবাইল ফোনে কথা বলা শেষে তারা দু’জন ঘর থেকে বের হয়ে যায়। উভয় পরিবার থেকে ফোন করলে নার্গীসের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ও ময়নার মোবাইল খোলা থাকলেও সে ফেন রিসিভ করেন না। পরিবারের লোকজন তাদের অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ১০ই মার্চ রাতে নার্গীসের ছেলে তানভীর আহম্মেদ তার মা ও মায়ের বান্ধবীর নিখোঁজের বিষয় নিয়ে নবাবগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন।
No comments