রিয়াদে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে হুতি বিদ্রোহীরা
সৌদি
আরবের রাজধানী রিয়াদে আবারো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইয়েমেনের হুতি
বিদ্রোহীরা। হুতিরা দাবি করেছে, বুধবার একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সৌদি
আরবের ৮শ’ কিলোমিটার ভেতরে আঘাত হেনেছে। তবে সৌদি আরবের দাবি, আঘাত হানার
আগেই হুতিদের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে আল
জাজিরা।
খবরে বলা হয়, ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বুরকান২-এইচ নামক একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে, রিয়াদের আকাশে বিস্ফোরণের ধোঁয়া দেখা গেছে। হুতি বিদ্রোহীদের মুখপাত্র শারাখ লোকমান বলেন, হুতি নেতা সালেহ আল সামাদের ঘোষণার প্রেক্ষিতে এই হামলা চালানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি ‘ব্যালিস্টিক মিসাইলের বছর’ শুরু করার ঘোষণা দেন। হুতি নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ টিভি চ্যানেলের খবরে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের বিখ্যাত তেল কোম্পানি আরমাকোর একটি শোধনাগারেও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে হুতি বিদ্রোহীরা। এছাড়া দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে কাসিফ-১ ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে।
সৌদি আরব দাবি করেছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে দুইটি অজ্ঞাত ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। এছাড়া হুতি বিদ্রোহীদের ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করার জন্য ইরানকে দায়ী করেছে সৌদি আরব। তবে সৌদির এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তেহরান। অস্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান কনফ্লিক্ট আর্মামেন্ট রিসার্চ (সিএআর) বলেছে, কাসিফ-১ ড্রোনটি ইরানের আবাবিল-২ ড্রোনের মতো। এটি ৩০ কেজির মতো ‘ওয়ারহেড’ বহন করতে সক্ষম। এটি দিয়ে হুতি বিদ্রোহীরা গুরুত্বপূর্ণ বাব-আল মান্দেব প্রণালীতে অবস্থানরত জাহাজের ওপরও হামলা চালাতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করার পর ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। হুতিদের উত্থানে শঙ্কিত হয়ে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট ২০১৫ সালে দেশটিতে হামলা শুরু করে। তিন বছর ধরে সেখানে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে সৌদি আরব। তারা ইয়েমেনের সৌদিপন্থি প্রেসিডেন্ট আব্দরাব্বু মানসুর হাদিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে চায়। সৌদি আরবের বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত ইয়েমেনের ১০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৪০ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। পাল্টা জবাবে হুতি বিদ্রোহীরা গত তিন বছরে সৌদি আরবে প্রায় ৯০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
খবরে বলা হয়, ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বুরকান২-এইচ নামক একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে, রিয়াদের আকাশে বিস্ফোরণের ধোঁয়া দেখা গেছে। হুতি বিদ্রোহীদের মুখপাত্র শারাখ লোকমান বলেন, হুতি নেতা সালেহ আল সামাদের ঘোষণার প্রেক্ষিতে এই হামলা চালানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি ‘ব্যালিস্টিক মিসাইলের বছর’ শুরু করার ঘোষণা দেন। হুতি নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ টিভি চ্যানেলের খবরে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের বিখ্যাত তেল কোম্পানি আরমাকোর একটি শোধনাগারেও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে হুতি বিদ্রোহীরা। এছাড়া দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে কাসিফ-১ ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে।
সৌদি আরব দাবি করেছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে দুইটি অজ্ঞাত ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। এছাড়া হুতি বিদ্রোহীদের ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করার জন্য ইরানকে দায়ী করেছে সৌদি আরব। তবে সৌদির এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তেহরান। অস্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান কনফ্লিক্ট আর্মামেন্ট রিসার্চ (সিএআর) বলেছে, কাসিফ-১ ড্রোনটি ইরানের আবাবিল-২ ড্রোনের মতো। এটি ৩০ কেজির মতো ‘ওয়ারহেড’ বহন করতে সক্ষম। এটি দিয়ে হুতি বিদ্রোহীরা গুরুত্বপূর্ণ বাব-আল মান্দেব প্রণালীতে অবস্থানরত জাহাজের ওপরও হামলা চালাতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করার পর ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। হুতিদের উত্থানে শঙ্কিত হয়ে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট ২০১৫ সালে দেশটিতে হামলা শুরু করে। তিন বছর ধরে সেখানে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে সৌদি আরব। তারা ইয়েমেনের সৌদিপন্থি প্রেসিডেন্ট আব্দরাব্বু মানসুর হাদিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে চায়। সৌদি আরবের বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত ইয়েমেনের ১০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৪০ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। পাল্টা জবাবে হুতি বিদ্রোহীরা গত তিন বছরে সৌদি আরবে প্রায় ৯০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
No comments