সৌদি যুবরাজ চান মার্কিন সেনারা সিরিয়ায় থাকুক
সৌদি
যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমান বলেছেন, তিনি চান মার্কিন সেনারা সিরিয়ায়
অবস্থান করুক। সিরিয়া থেকে অল্প সময়ের মধ্যে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের
বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা সত্ত্বেও যুবরাজ সালমান একথা
বললেন।
বৃহস্পতিবার ‘টাইম’কে দেয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে বিন সালমান বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি মার্কিন সেনারা যদি দীর্ঘ মেয়াদে নাও থাকে তবে তাদের অন্তত মধ্য-মেয়াদে সিরিয়ায় অবস্থান করা উচিত।” এর কয়েক ঘণ্টা আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ওহাইও’র রিচফিল্ডে এক সমাবেশে উল্লসিত জনতার উদ্দেশে ঘোষণা করেন যে, শিগগিরি সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
ট্রাম্প বলেন, “খুব শিগগিরি আমরা সিরিয়া থেকে চলে আসব। এখন থেকে অন্যরা দায়েশের বিষয়টি দেখভাল করুক। খুব শিগগিরি আমরা সিরিয়া থেকে বেরিয়ে আসছি।”
আমেরিকা এবং তার পশ্চিমা কয়েকটি মিত্র দেশ ২০১৪ সাল থেকে সিরিয়ায় দায়েশের বিরুদ্ধে বিমান চালিয়ে আসার দাবি করছে। তবে তাদের হামলায় এ পর্যন্ত দায়েশের বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে -এমন নজির নেই বরং বহুসংখ্যক বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। সিরিয়ায় অভিযান পরিচালনার জন্য আমেরিকা ও তার মিত্ররা জাতিসংঘ কিংবা সিরিয়া সরকারের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেয় নি। এর বিরুদ্ধে সিরিয়া সরকার বার বার প্রতিবাদ করেছে এবং জাতিসংঘকে চিঠি দিয়ে মার্কিন কথিত অভিযান বন্ধের অনুরোধ জানিয়েছে। এছাড়া, উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর উত্থান ও সিরিয়ায় ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর জন্য সৌদি আরবকেও দায়ী করছে দামেস্ক সরকার।
বৃহস্পতিবার ‘টাইম’কে দেয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে বিন সালমান বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি মার্কিন সেনারা যদি দীর্ঘ মেয়াদে নাও থাকে তবে তাদের অন্তত মধ্য-মেয়াদে সিরিয়ায় অবস্থান করা উচিত।” এর কয়েক ঘণ্টা আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ওহাইও’র রিচফিল্ডে এক সমাবেশে উল্লসিত জনতার উদ্দেশে ঘোষণা করেন যে, শিগগিরি সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
ট্রাম্প বলেন, “খুব শিগগিরি আমরা সিরিয়া থেকে চলে আসব। এখন থেকে অন্যরা দায়েশের বিষয়টি দেখভাল করুক। খুব শিগগিরি আমরা সিরিয়া থেকে বেরিয়ে আসছি।”
আমেরিকা এবং তার পশ্চিমা কয়েকটি মিত্র দেশ ২০১৪ সাল থেকে সিরিয়ায় দায়েশের বিরুদ্ধে বিমান চালিয়ে আসার দাবি করছে। তবে তাদের হামলায় এ পর্যন্ত দায়েশের বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে -এমন নজির নেই বরং বহুসংখ্যক বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। সিরিয়ায় অভিযান পরিচালনার জন্য আমেরিকা ও তার মিত্ররা জাতিসংঘ কিংবা সিরিয়া সরকারের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেয় নি। এর বিরুদ্ধে সিরিয়া সরকার বার বার প্রতিবাদ করেছে এবং জাতিসংঘকে চিঠি দিয়ে মার্কিন কথিত অভিযান বন্ধের অনুরোধ জানিয়েছে। এছাড়া, উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর উত্থান ও সিরিয়ায় ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর জন্য সৌদি আরবকেও দায়ী করছে দামেস্ক সরকার।
No comments