আসানসোলে প্রশাসনিক বৈঠক করলেন পশ্চিমবঙ্গের গভর্নর
ভারতের
পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় আক্রান্ত আসানসোল এলাকা পরিদর্শন করলেন
গভর্নর কেশরিনাথ ত্রিপাঠি। তিনি আজ (শনিবার)আসানসোল সার্কিট হাউসে জেলা
প্রশাসক শশাঙ্ক শেঠি, পুলিশের আইজি রাজীব মিশ্র ও স্থানীয় পুলিশ কমিশনার
লক্ষ্মীনারায়ণ মীনা ও অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তারা গোলযোগপূর্ণ এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে গভর্নরকে অবগত করেন। পরে আসানসোলের যেসব এলাকায় সহিংসতা সৃষ্টি হয় তার কিছু এলাকা পরিদর্শন করেন।
গভর্নর ত্রিপাঠি সাংবাদিকদের বলেন, শান্তির বার্তা দিতেই এখানে এসেছি। গভর্নর ত্রিপাঠি এদিন সংশ্লিষ্ট এলাকার সকলের উদ্দেশ্যে শান্তি, সম্প্রীতি ও পারস্পারিক সহিষ্ণুতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
এদিকে, আজ আসানসোল-রানিগঞ্জে যাওয়ার পথে কালনা মোড়ে পুলিশ রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদের বাধা দেয়। এসময় ক্ষুব্ধ কংগ্রেস সমর্থকরা রাজ্যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল ও হিন্দুত্ববাদী বিজেপি’র বিরুদ্ধে ‘আসানসোলে দাঙ্গা সৃষ্টিকারী তৃণমূল-বিজেপি দূরহটো’, ‘আসানসোলের দাঙ্গা হল কেন, পুলিশ প্রশাসন জাবাব দাও’ বলে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
পুলিশি বাধা প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী বলেন, ‘ওরা বলছে ১৪৪ ধারা আছে, আমি বলছি জাতীয় সড়ক কী ১৪৪ ধারার আওতায় থাকতে পারে? এটা তো জাতীয় সড়ক। আমরা তো কোনো পাড়ায় ঢুকিনি, মহল্লায় ঢুকিনি। সরকারের এত ভয় কেন? যারা শান্তির কথা বলছে তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে দেড়/দুই কিলোমিটার দূরে আটকে দিয়ে সরকার কী বাহাদুরি দেখাচ্ছে? আজকে ওই ঘটনা কী ঘটতো যদি পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ, প্রশাসন সতর্ক থাকত?’
সম্প্রতি রামনবমীর শোভাযাত্রায় অস্ত্রমিছিল ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় গোলযোগপূর্ণ আসানসোল-রানীগঞ্জ এলাকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়ায় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী ৪ এপ্রিল বেলা ২ টা পর্যন্ত করা হয়েছে।
প্রশাসনের কর্মকর্তারা গোলযোগপূর্ণ এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে গভর্নরকে অবগত করেন। পরে আসানসোলের যেসব এলাকায় সহিংসতা সৃষ্টি হয় তার কিছু এলাকা পরিদর্শন করেন।
গভর্নর ত্রিপাঠি সাংবাদিকদের বলেন, শান্তির বার্তা দিতেই এখানে এসেছি। গভর্নর ত্রিপাঠি এদিন সংশ্লিষ্ট এলাকার সকলের উদ্দেশ্যে শান্তি, সম্প্রীতি ও পারস্পারিক সহিষ্ণুতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
এদিকে, আজ আসানসোল-রানিগঞ্জে যাওয়ার পথে কালনা মোড়ে পুলিশ রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদের বাধা দেয়। এসময় ক্ষুব্ধ কংগ্রেস সমর্থকরা রাজ্যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল ও হিন্দুত্ববাদী বিজেপি’র বিরুদ্ধে ‘আসানসোলে দাঙ্গা সৃষ্টিকারী তৃণমূল-বিজেপি দূরহটো’, ‘আসানসোলের দাঙ্গা হল কেন, পুলিশ প্রশাসন জাবাব দাও’ বলে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
পুলিশি বাধা প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী বলেন, ‘ওরা বলছে ১৪৪ ধারা আছে, আমি বলছি জাতীয় সড়ক কী ১৪৪ ধারার আওতায় থাকতে পারে? এটা তো জাতীয় সড়ক। আমরা তো কোনো পাড়ায় ঢুকিনি, মহল্লায় ঢুকিনি। সরকারের এত ভয় কেন? যারা শান্তির কথা বলছে তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে দেড়/দুই কিলোমিটার দূরে আটকে দিয়ে সরকার কী বাহাদুরি দেখাচ্ছে? আজকে ওই ঘটনা কী ঘটতো যদি পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ, প্রশাসন সতর্ক থাকত?’
সম্প্রতি রামনবমীর শোভাযাত্রায় অস্ত্রমিছিল ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় গোলযোগপূর্ণ আসানসোল-রানীগঞ্জ এলাকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়ায় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী ৪ এপ্রিল বেলা ২ টা পর্যন্ত করা হয়েছে।
No comments