টেক্সাসে নাচের স্কুল চালান মীনাক্ষী শেষাদ্রি
১৯৯৬
সালের পর বড় পর্দায় আর দেখা যায়নি তাকে। সিনেমাতো ছেড়েছেনই। সেসঙ্গে দেশও।
বলা হচ্ছে বলিউডের একসময়ের দাপুটে নায়িকা মীনাক্ষী শেষাদ্রির কথা।
নব্বইয়ের দশকে যার উজ্জ্বল উপস্থিতি দারুণভাবে চোখ টেনেছিল দর্শকদের।
ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মডেলিং দিয়ে। বড় পর্দায় পা রেখেছিলেন আশির দশকে।
কিন্তু সাফল্যের মধ্যগগনে পৌঁছান নব্বইয়ের দশকে। ১৯৯৩ সালে ‘দামিনী’ ছবিতে
তার অভিনয় কাঁপিয়ে দিয়েছিল সিনে জগতকে। ১৯৯৫-এ বিয়ে করেন হরিশ মেসোরকে।
১৯৯৬ সালে ‘ঘাতক’ ছবিতে সানি দেওলের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন মীনাক্ষী।
‘ঘাতক’ই তার শেষ ছবি। এরপরেই অভিনয় থেকে সরে গিয়েছিলেন মীনাক্ষী। তারপর
থেকে সেভাবে আর কখনো সংবাদমাধ্যমের সামনেও আসেননি তিনি। এমনকি বলিউডে ফিরে
আসার অফারও ফিরিয়ে দিয়েছেন একাধিকবার। নাচে বরাবরই পারদর্শী ছিলেন
মীনাক্ষী। ‘হিরো’ ছবিতে তার ‘তু মেরা হিরো হ্যায়’ নাচটি সে সময় আকাশচুম্বী
জনপ্রিয়তা পেয়েছিল শুধু তার নাচের জন্যই। ‘দামিনী’ ছবিতেও তার নাচ আজও
সিনেপ্রেমীদের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়। বিয়ের পর থেকে টেক্সাসের প্লানো শহরেই
তিন ছেলেমেয়ে আর স্বামীর সঙ্গে থাকেন মীনাক্ষী। সেখানে তিনি একটি নাচের
স্কুল চালান। ভারতনাট্যম, কত্থক, ওড়িশি নাচের শিক্ষিকা হিসেবে সেখানে
ব্যাপক জনপ্রিয় তিনি।
No comments