প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে রয়ে যেতে ট্রাম্পকে আহ্বান
বিশ্বনেতা
থেকে শুরু করে প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী। অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি প্যারিস
জলবায়ু চুক্তির অঙ্গীকার রক্ষা করার আহ্বান জানাচ্ছেন। বুধবার বিভিন্ন খবরে
বলা হয়, যুগান্তকারী এই জলবায়ু চুক্তি থেকে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে
নেবেন। এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র সিরিয়া ও নিকারাগুয়া ব্যতিত বিশ্বের
প্রত্যেকটি দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি মোতাবেক বৈশ্বিক
তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখতে কাজ করবে
দেশগুলো। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনকে ‘ধোঁকাবাজি’ আখ্যা দেয়া ট্রাম্প
নির্বাচনী প্রচারাভিযানকালে এই চুক্তি থেকে নিজ দেশকে প্রত্যাহারের
প্রতিশ্রুতি দেন। তবে মিত্র দেশগুলোর চাপের মুখে তিনি বুধবার বলেছেন, এ
ব্যাপারে আগামী সপ্তাহে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন তিনি। বিভিন্ন দেশের
নেতারা ট্রাম্পকে আহ্বান জানাচ্ছেন চুক্তিতে রয়ে যেতে। এ খবর দিয়েছে আল
জাজিরা। নিজের নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় এই চুক্তি বাতিল করা ছাড়াও
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত তহবিলে মার্কিন অনুদান বন্ধেরও
প্রতিশ্রুতি দেন। বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে এই প্রতিশ্রুতির বিরুদ্ধে
নিন্দা জানানো হয়।
ইউরোপে অনেক নেতাই চুক্তি থেকে আমেরিকার সরে যাওয়ার সম্ভাব্য সিদ্ধান্তের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট অ্যান্টোনিও তাজানি বুধবার বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কোনো রূপকথা নয়।’ তিনি বলেন, ‘মরূকরণ, পানির সংকট, রোগবালাই, বৈরী আবহাওয়ার কারণে মানুষ মারা যাচ্ছে। নিজের ঘরবাড়ি ছেড়ে যাচ্ছে। আমরা যদি দ্রুত সাহসিকতার সঙ্গে পাল্টা ব্যবস্থা না নিই, এর মানবিক ও অর্থনৈতিক দাম আরো চড়া হতে থাকবে।’ ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট জ্যঁ ক্লদ জাঙ্কারও এই চুক্তি ত্যাগের বিরুদ্ধে সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন।
জার্মানিতে বুধবার তিনি বলেন, ‘আমেরিকা স্রেফ চাইলেই জলবায়ু সুরক্ষা চুক্তি ত্যাগ করতে পারবে না। ট্রাম্পের ধারণা পারবে, কারণ তিনি বিস্তারিত জানেন না।’ জাঙ্কার আরো বলেন, ‘ইউরোপের দায়িত্ব’ হলো যুক্তরাষ্ট্রকে বলা এই চুক্তি কিভাবে কাজ করে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি৭-এর সম্মেলনে, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আলোচনা ‘খুবই অসন্তোষজনক তো বটেই, খুব কঠিন ছিল।’ মার্কেল বলেন, ইউরোপিয়ান নেতারা স্পষ্ট করে বলেছেন যে, আমরা চাই যুক্তরাষ্ট্র নিজের অঙ্গীকারের প্রতি অটুট থাকুক।
চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে সতর্ক করে দিয়েছেন কূটনীতিক ও অন্যান্য নেতারাও। ইথিওপিয়ার কূটনীতিক জেবরু জাম্বার এন্দালিও যিনি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে জলবায়ু পরিবর্তন দরকষাকষিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন, তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি এ চুক্তি ছেড়ে চলে যায় তবে তা হবে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। তার ভাষ্য, ‘যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে, তা বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা হবে। বিশেষ করে স্বল্পোন্নত ও সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর প্রতি।’ চীনা সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত ন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের কর্মকর্তা চাই কিমিন বলেন, এ চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে বিশ্বশক্তিগুলোর মধ্যকার পারস্পরিক আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তার ভাষ্য, ‘প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও জাতিসংঘে আমাদের রাষ্ট্রদূত বারবার পরিষ্কার করে বলেছেন, প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করে নেয়াটা হবে দায়িত্বজ্ঞানহীনতা।’ শি জিনপিং বুধবার চুক্তির প্রতি নিজের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
বিশ্বখ্যাত বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদ নোয়াম চমস্কি অতীতে জলবায়ু সংক্রান্ত উদ্ভট দৃষ্টিভঙ্গি ধারণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির কড়া সমালোচনা করেন। তিনি একে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সংগঠন’ হিসেবে আখ্যা দেন। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে ওই দাবি পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, মানবসভ্যতার ধ্বংস আনয়নের প্রতি দলটি রীতিমতো অঙ্গীকারাবদ্ধ।
কমপক্ষে ২২ জন রিপাবলিকান সিনেটর ও কয়েক ডজন প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার প্রতি সমর্থন দিয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তন অস্বীকারকারী ওকলাহোমার রিপাবলিকান নেতা জেমস ইনহোফের নেতৃত্বে সিনেটররা চুক্তি থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের পক্ষে চিঠি লিখেছেন। তবে দলটির কেউ কেউ এখনো চুক্তির পক্ষে। যেমন, সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিট রমনি উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, প্যারিস চুক্তির প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা শুধুমাত্র জলবায়ুর বিষয়ই নয়। বৈশ্বিক নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানও এখানে জড়িত।
অপরদিকে ডেমোক্রেট নেতারা মোটামুটি চুক্তির পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। সাবেক ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন সম্প্রতি বলেছেন, চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করাটা হবে সাংঘাতিক বোকামি আর একেবারেই ধারণাতীত। ডেমোক্রেট দলের অন্যান্য জ্যেষ্ঠ সদস্যরাও উদ্বেগ জানিয়েছেন। সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের ভবিষ্যতের অস্তিত্বের জন্য হুমকি। প্যারিস চুক্তিতে থাকাই আমাদের শিশুদের ও বৈশ্বিক নেতৃত্ব রক্ষার সেরা উপায়। প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধি পরিষদের নেত্রী ন্যান্সি পেলোসি বলেন, নোংরা জ্বালানি এজেন্ডার প্রতি সমর্থন ও প্যারিস চুক্তি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত আমাদের পৃথিবীর প্রতি সাংঘাতিক এক হুমকি। নিউ ইয়র্কের মেয়র বিল দা ব্লাসিও ট্রাম্পের এ ধরনের সিদ্ধান্ত আগেই অগ্রাহ্য করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন।
অপরদিকে আমেরিকার প্রখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেসলা ও স্পেসএক্স-এর প্রধান নির্বাহী এলেন মাস্ক হুমকি দিয়ে বলেছেন, প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে ট্রাম্পের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে তিনি পদত্যাগ করবেন। এপ্রিলে অ্যাপল, গুগল ও শেল সহ ১৫টিরও বেশি প্রযুক্তি ও জ্বালানি কোম্পানি প্যারিস চুক্তির প্রতি সমর্থন দিতে প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানান। ইতালিতে প্রতিবাদে নেমেছেন অ্যাক্টিভিস্টরা। ট্রাম্পের কথিত ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির বদলে তারা পৃথিবীকে আগে অগ্রাধিকার দিতে বলেছেন।
ইউরোপে অনেক নেতাই চুক্তি থেকে আমেরিকার সরে যাওয়ার সম্ভাব্য সিদ্ধান্তের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট অ্যান্টোনিও তাজানি বুধবার বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন কোনো রূপকথা নয়।’ তিনি বলেন, ‘মরূকরণ, পানির সংকট, রোগবালাই, বৈরী আবহাওয়ার কারণে মানুষ মারা যাচ্ছে। নিজের ঘরবাড়ি ছেড়ে যাচ্ছে। আমরা যদি দ্রুত সাহসিকতার সঙ্গে পাল্টা ব্যবস্থা না নিই, এর মানবিক ও অর্থনৈতিক দাম আরো চড়া হতে থাকবে।’ ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট জ্যঁ ক্লদ জাঙ্কারও এই চুক্তি ত্যাগের বিরুদ্ধে সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন।
জার্মানিতে বুধবার তিনি বলেন, ‘আমেরিকা স্রেফ চাইলেই জলবায়ু সুরক্ষা চুক্তি ত্যাগ করতে পারবে না। ট্রাম্পের ধারণা পারবে, কারণ তিনি বিস্তারিত জানেন না।’ জাঙ্কার আরো বলেন, ‘ইউরোপের দায়িত্ব’ হলো যুক্তরাষ্ট্রকে বলা এই চুক্তি কিভাবে কাজ করে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি৭-এর সম্মেলনে, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আলোচনা ‘খুবই অসন্তোষজনক তো বটেই, খুব কঠিন ছিল।’ মার্কেল বলেন, ইউরোপিয়ান নেতারা স্পষ্ট করে বলেছেন যে, আমরা চাই যুক্তরাষ্ট্র নিজের অঙ্গীকারের প্রতি অটুট থাকুক।
চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে সতর্ক করে দিয়েছেন কূটনীতিক ও অন্যান্য নেতারাও। ইথিওপিয়ার কূটনীতিক জেবরু জাম্বার এন্দালিও যিনি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে জলবায়ু পরিবর্তন দরকষাকষিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন, তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি এ চুক্তি ছেড়ে চলে যায় তবে তা হবে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। তার ভাষ্য, ‘যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে, তা বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা হবে। বিশেষ করে স্বল্পোন্নত ও সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর প্রতি।’ চীনা সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত ন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের কর্মকর্তা চাই কিমিন বলেন, এ চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে বিশ্বশক্তিগুলোর মধ্যকার পারস্পরিক আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তার ভাষ্য, ‘প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও জাতিসংঘে আমাদের রাষ্ট্রদূত বারবার পরিষ্কার করে বলেছেন, প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করে নেয়াটা হবে দায়িত্বজ্ঞানহীনতা।’ শি জিনপিং বুধবার চুক্তির প্রতি নিজের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
বিশ্বখ্যাত বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদ নোয়াম চমস্কি অতীতে জলবায়ু সংক্রান্ত উদ্ভট দৃষ্টিভঙ্গি ধারণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির কড়া সমালোচনা করেন। তিনি একে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সংগঠন’ হিসেবে আখ্যা দেন। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে ওই দাবি পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, মানবসভ্যতার ধ্বংস আনয়নের প্রতি দলটি রীতিমতো অঙ্গীকারাবদ্ধ।
কমপক্ষে ২২ জন রিপাবলিকান সিনেটর ও কয়েক ডজন প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করার প্রতি সমর্থন দিয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তন অস্বীকারকারী ওকলাহোমার রিপাবলিকান নেতা জেমস ইনহোফের নেতৃত্বে সিনেটররা চুক্তি থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের পক্ষে চিঠি লিখেছেন। তবে দলটির কেউ কেউ এখনো চুক্তির পক্ষে। যেমন, সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিট রমনি উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, প্যারিস চুক্তির প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা শুধুমাত্র জলবায়ুর বিষয়ই নয়। বৈশ্বিক নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানও এখানে জড়িত।
অপরদিকে ডেমোক্রেট নেতারা মোটামুটি চুক্তির পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। সাবেক ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন সম্প্রতি বলেছেন, চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করাটা হবে সাংঘাতিক বোকামি আর একেবারেই ধারণাতীত। ডেমোক্রেট দলের অন্যান্য জ্যেষ্ঠ সদস্যরাও উদ্বেগ জানিয়েছেন। সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের ভবিষ্যতের অস্তিত্বের জন্য হুমকি। প্যারিস চুক্তিতে থাকাই আমাদের শিশুদের ও বৈশ্বিক নেতৃত্ব রক্ষার সেরা উপায়। প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধি পরিষদের নেত্রী ন্যান্সি পেলোসি বলেন, নোংরা জ্বালানি এজেন্ডার প্রতি সমর্থন ও প্যারিস চুক্তি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত আমাদের পৃথিবীর প্রতি সাংঘাতিক এক হুমকি। নিউ ইয়র্কের মেয়র বিল দা ব্লাসিও ট্রাম্পের এ ধরনের সিদ্ধান্ত আগেই অগ্রাহ্য করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন।
অপরদিকে আমেরিকার প্রখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেসলা ও স্পেসএক্স-এর প্রধান নির্বাহী এলেন মাস্ক হুমকি দিয়ে বলেছেন, প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে ট্রাম্পের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে তিনি পদত্যাগ করবেন। এপ্রিলে অ্যাপল, গুগল ও শেল সহ ১৫টিরও বেশি প্রযুক্তি ও জ্বালানি কোম্পানি প্যারিস চুক্তির প্রতি সমর্থন দিতে প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানান। ইতালিতে প্রতিবাদে নেমেছেন অ্যাক্টিভিস্টরা। ট্রাম্পের কথিত ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির বদলে তারা পৃথিবীকে আগে অগ্রাধিকার দিতে বলেছেন।
No comments