ইঁদুর : পুতিনের নতুন যুদ্ধাস্ত্র
সন্ত্রাসের
বিরুদ্ধে নতুন এক যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করতে যাচ্ছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট
ভ্লাদিমির পুতিন। এক্ষেত্রে তিনি কাজে লাগাতে যাচ্ছেন ইঁদুর বাহিনীকে।
তবে এগুলো সাধারণ ইঁদুর নয়। এগুলোকে দেয়া হয়েছে প্রশিক্ষণ। পরীক্ষাগারে তাদের উপর নানা গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মস্তিস্কে বসানো হয়েছে চিপ। যার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন যে, ইঁদুর কোথায় যাচ্ছে। আর ঘ্রাণশক্তির মাধ্যমে ইঁদুরগুলো বোমা শনাক্ত করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ বিজ্ঞানীদের।
আর এটা সম্ভব হলে যুদ্ধক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে যাবে রাশিয়া। তবে ইদুরগুলোকে প্রশিক্ষণ দিতে তিনমাস সময় লেগে যায় গবেষকদের। আর একটি ইঁদুরের জীবদ্দশাই মাত্র এক বছর।
এজন্য সারাবছরই ইঁদুর প্রশিক্ষণ দিতে হবে তাদের। বর্তমানে নিউরো টেকনোলোজির মাধ্যমে ইদুরগুলো নিয়ে কাজ করছে তিনটি দল। সাউথ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলা গবেষণায় গবেষকরা দাবি করছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে ইদুরগুলোকে এমনভাবে তৈরি করা সম্ভব হবে যেখানে তাদের ঘ্রাণশক্তি হবে খুবই প্রখর। এমনকি কুকুরের চেয়েও বেশি।
প্রধান গবেষক দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, কুকুর তার আকারের কারণে সবজায়গায় যেতে পারে না। কিন্তু ইদুরের পক্ষে এটা খুবই সহজ। একটি ইঁদুরকে তৈরি করতে তিনমাস সময় লেগে যায়। এছাড়া খুবই অল্প বয়সের কিংবা বেশি বয়সের ইঁদুর ব্যবহার করা যায় না, কারণ সেসময় তাদের ঘ্রাণশক্তি এতটা প্রখর থাকে না।
তবে এই গবেষণায় কিছুটা সাফল্য পেয়েছে এঙ্গোলা, তানজানিয়া, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড এর মতো দেশগুলো। তারা মাইন সনাক্ত করতে ইঁদুর ব্যবহার করছে।
তবে এগুলো সাধারণ ইঁদুর নয়। এগুলোকে দেয়া হয়েছে প্রশিক্ষণ। পরীক্ষাগারে তাদের উপর নানা গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মস্তিস্কে বসানো হয়েছে চিপ। যার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারবেন যে, ইঁদুর কোথায় যাচ্ছে। আর ঘ্রাণশক্তির মাধ্যমে ইঁদুরগুলো বোমা শনাক্ত করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ বিজ্ঞানীদের।
আর এটা সম্ভব হলে যুদ্ধক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে যাবে রাশিয়া। তবে ইদুরগুলোকে প্রশিক্ষণ দিতে তিনমাস সময় লেগে যায় গবেষকদের। আর একটি ইঁদুরের জীবদ্দশাই মাত্র এক বছর।
এজন্য সারাবছরই ইঁদুর প্রশিক্ষণ দিতে হবে তাদের। বর্তমানে নিউরো টেকনোলোজির মাধ্যমে ইদুরগুলো নিয়ে কাজ করছে তিনটি দল। সাউথ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলা গবেষণায় গবেষকরা দাবি করছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে ইদুরগুলোকে এমনভাবে তৈরি করা সম্ভব হবে যেখানে তাদের ঘ্রাণশক্তি হবে খুবই প্রখর। এমনকি কুকুরের চেয়েও বেশি।
প্রধান গবেষক দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, কুকুর তার আকারের কারণে সবজায়গায় যেতে পারে না। কিন্তু ইদুরের পক্ষে এটা খুবই সহজ। একটি ইঁদুরকে তৈরি করতে তিনমাস সময় লেগে যায়। এছাড়া খুবই অল্প বয়সের কিংবা বেশি বয়সের ইঁদুর ব্যবহার করা যায় না, কারণ সেসময় তাদের ঘ্রাণশক্তি এতটা প্রখর থাকে না।
তবে এই গবেষণায় কিছুটা সাফল্য পেয়েছে এঙ্গোলা, তানজানিয়া, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড এর মতো দেশগুলো। তারা মাইন সনাক্ত করতে ইঁদুর ব্যবহার করছে।
No comments