সাহায্য সহযোগিতা দুরে থাক ন্যায্য বিচার টুকুও পাচ্ছি না : ফেলানীর পিতা-মাতা
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে নিহত ফেলানীর পিতা-মাতা তাদের কন্যা হত্যার বিচার ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
আজ বুধবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ নির্মল সেন মিলনায়তনে নাগরিক পরিষদের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনে ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মা জাহানারা বেগম এ দাবি করেন।
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী থানার অনন্তপুর সীমান্তে নুরুল ইসলামের সামনেই ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে ফেলানীকে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বাংলাদেশ ও ভারতেও সমালোচনা ঝড় উঠে।
বিষয়টির উল্লেখ করে ফেলানীর মা জাহানারা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত-দুই সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা সবাই সেসময় বলেছিলেন আমরা ন্যায্য বিচার পাবো। সব ধরণের সাহায্য সহযোগিতা দেয়া হবে। অথচ পাঁচ বছর হয়ে গেলেও কোনো সাহায্য সহযোগিতা দুরে থাক ন্যায্য বিচারটুকুও পাচ্ছি না।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, দেশের সার্বভৌমত্বই আমাদের স্বাধীনতা। বারবার বিএসএফ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লংঘন করছে। ২০১৫ সালে ৪৬ জন নিরীহ বাংলাদেশীকে বিএসএফ হত্যা করেছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।
নাগরিক পরিষদের পক্ষ থেকে নেতারা প্রতি বছর ৭ জানুয়ারি ফেলানী দিবস পালনের আহবান জানান। ফেলানী হত্যাকারী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের ফাঁসি ও ফেলানী পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ারও দাবি জানায় সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন বন্ধ সীমান্তহত্যা বন্ধ করতে হবে। নতজানু পররাষ্ট্রনীতি পরিহার করতে হবে।
তারা বলেন, কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তের নাম ফেলানী সীমান্ত নামকরণ ও ঢাকা গুলশান-১ থেকে তেজগাঁও রাস্তার নাম ফেলানী সরণী করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক পরিষদের আহবায়ক মোঃ শামসুদ্দিনসহ আবু মহি মুসা, অ্যাডভোকেট ড. শাহ মোঃ নেয়ামত উল্লাহ, আকবর হোসেন, জাকির হোসেন, মোঃ হানিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আজ বুধবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ নির্মল সেন মিলনায়তনে নাগরিক পরিষদের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনে ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মা জাহানারা বেগম এ দাবি করেন।
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী থানার অনন্তপুর সীমান্তে নুরুল ইসলামের সামনেই ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে ফেলানীকে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বাংলাদেশ ও ভারতেও সমালোচনা ঝড় উঠে।
বিষয়টির উল্লেখ করে ফেলানীর মা জাহানারা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত-দুই সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা সবাই সেসময় বলেছিলেন আমরা ন্যায্য বিচার পাবো। সব ধরণের সাহায্য সহযোগিতা দেয়া হবে। অথচ পাঁচ বছর হয়ে গেলেও কোনো সাহায্য সহযোগিতা দুরে থাক ন্যায্য বিচারটুকুও পাচ্ছি না।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, দেশের সার্বভৌমত্বই আমাদের স্বাধীনতা। বারবার বিএসএফ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লংঘন করছে। ২০১৫ সালে ৪৬ জন নিরীহ বাংলাদেশীকে বিএসএফ হত্যা করেছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।
নাগরিক পরিষদের পক্ষ থেকে নেতারা প্রতি বছর ৭ জানুয়ারি ফেলানী দিবস পালনের আহবান জানান। ফেলানী হত্যাকারী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের ফাঁসি ও ফেলানী পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ারও দাবি জানায় সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন বন্ধ সীমান্তহত্যা বন্ধ করতে হবে। নতজানু পররাষ্ট্রনীতি পরিহার করতে হবে।
তারা বলেন, কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তের নাম ফেলানী সীমান্ত নামকরণ ও ঢাকা গুলশান-১ থেকে তেজগাঁও রাস্তার নাম ফেলানী সরণী করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক পরিষদের আহবায়ক মোঃ শামসুদ্দিনসহ আবু মহি মুসা, অ্যাডভোকেট ড. শাহ মোঃ নেয়ামত উল্লাহ, আকবর হোসেন, জাকির হোসেন, মোঃ হানিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments