দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব
গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানিত ফেলো ড.
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ও তার স্ত্রী ড. ইরিনা ভট্টাচার্যের সবরকম ব্যাংক
হিসাব ও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে তথ্য তলব করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহকারী পরিচালক নাসির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সোমবার এ তথ্য চাওয়া হয়।
বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে ব্যাংক হিসাব ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ তথ্য জানতে চেয়ে পৃথক দুটি চিঠি দিয়েছে সিআইসি।
ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে দেবপ্রিয় ও তার স্ত্রী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একক বা যৌথ নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব (এফডিআর ও এসটিডি হিসাবসহ যেকোনো ধরনের বা নামের মেয়াদি আমানত হিসাব), যেকোনো ধরনের বা মেয়াদের সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, ঋণ হিসাব, ফরেন কারেন্সি এ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, সঞ্চয়পত্র বা অন্য যেকোনো ধরনের সেভিংস ইন্সট্রুমেন্ট, ইনভেস্টমেন্ট স্কিম বা ডিপোজিট স্কিম বা অন্য যেকোনো ধরনের বা নামের হিসাব পরিচালিত বা রক্ষিত থাকলে ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে হালনাগাদ বিবরণী ও ঋণের বিপরীতে রক্ষিত জামানতের বিবরণী পাঠাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি চিঠিতে পূর্বে ছিল কিন্তু এখন বন্ধ হয়ে গেছে এমন হিসাবের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে সিডিবিএলে পাঠানো চিঠিতে ড. দেবপ্রিয় ও তার স্ত্রী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একক বা যৌথ নামে যেকোনো বিও হিসাব পরিচালিত বা রক্ষিত হয়ে থাকলে ওই হিসাবের ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে হালনাগাদ বিবরণী জরুরি ভিত্তিতে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ১১৩(এফ) ধারার ক্ষমতাবলে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি চিঠিতে পূর্বে ছিল কিন্তু এখন বন্ধ হয়ে গেছে এমন বিও এ্যাকাউন্টের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
চিঠি পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে বেসরকারি ব্যাংক ও সিডিবিএলকে তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য দিতে ব্যর্থ হলে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ধারা ১২৪(১) অনুযায়ী এককালীন ২৫ হাজার টাকা এবং পরবর্তী প্রতিদিনের জন্য ৫০০ টাকা জরিমানা করা হবে। পাশাপাশি আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ধারা ১৬৪(সিসি) ধারা অনুযায়ী অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ড আরোপে ফৌজদারি কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
৩ জানুয়ারি ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডির সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় প্রবণতা অনেক কম। আর স্পেক্ট্রামের নিলামের অর্থও চলতি বছর পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছর প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হবে। এক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরিবর্তে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া গত অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের যে তথ্য এনবিআর দেখিয়েছে তার চাইতে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা কম আদায় হয়ে বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহকারী পরিচালক নাসির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সোমবার এ তথ্য চাওয়া হয়।
বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে ব্যাংক হিসাব ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ তথ্য জানতে চেয়ে পৃথক দুটি চিঠি দিয়েছে সিআইসি।
ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে দেবপ্রিয় ও তার স্ত্রী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একক বা যৌথ নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব (এফডিআর ও এসটিডি হিসাবসহ যেকোনো ধরনের বা নামের মেয়াদি আমানত হিসাব), যেকোনো ধরনের বা মেয়াদের সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, ঋণ হিসাব, ফরেন কারেন্সি এ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, সঞ্চয়পত্র বা অন্য যেকোনো ধরনের সেভিংস ইন্সট্রুমেন্ট, ইনভেস্টমেন্ট স্কিম বা ডিপোজিট স্কিম বা অন্য যেকোনো ধরনের বা নামের হিসাব পরিচালিত বা রক্ষিত থাকলে ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে হালনাগাদ বিবরণী ও ঋণের বিপরীতে রক্ষিত জামানতের বিবরণী পাঠাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি চিঠিতে পূর্বে ছিল কিন্তু এখন বন্ধ হয়ে গেছে এমন হিসাবের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে সিডিবিএলে পাঠানো চিঠিতে ড. দেবপ্রিয় ও তার স্ত্রী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একক বা যৌথ নামে যেকোনো বিও হিসাব পরিচালিত বা রক্ষিত হয়ে থাকলে ওই হিসাবের ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে হালনাগাদ বিবরণী জরুরি ভিত্তিতে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ১১৩(এফ) ধারার ক্ষমতাবলে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি চিঠিতে পূর্বে ছিল কিন্তু এখন বন্ধ হয়ে গেছে এমন বিও এ্যাকাউন্টের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
চিঠি পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে বেসরকারি ব্যাংক ও সিডিবিএলকে তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য দিতে ব্যর্থ হলে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ধারা ১২৪(১) অনুযায়ী এককালীন ২৫ হাজার টাকা এবং পরবর্তী প্রতিদিনের জন্য ৫০০ টাকা জরিমানা করা হবে। পাশাপাশি আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ধারা ১৬৪(সিসি) ধারা অনুযায়ী অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ড আরোপে ফৌজদারি কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
৩ জানুয়ারি ব্র্যাক ইন সেন্টারে সিপিডির সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় প্রবণতা অনেক কম। আর স্পেক্ট্রামের নিলামের অর্থও চলতি বছর পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছর প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হবে। এক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরিবর্তে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া গত অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের যে তথ্য এনবিআর দেখিয়েছে তার চাইতে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা কম আদায় হয়ে বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
No comments