পৌরসভা নির্বাচন নিয়ে কিছু সংশয় by বদিউল আলম মজুমদার
গত
২৪ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন মেয়াদোত্তীর্ণ ২৩৪টি পৌরসভার নির্বাচনী তফসিল
ঘোষণা করেছে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার, ৫-৬
ডিসেম্বর বাছাই ও ১৩ ডিসেম্বর প্রত্যাহারের শেষ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে এবং
৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী পৌরসভার
পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে এ নির্বাচন আয়োজন
করতে হবে। তাই যথাসময়ে নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে
এই নির্বাচন নিয়ে অনেকের মনে অনেক সংশয় দেখা দিয়েছে।
প্রথম সংশয়টি হলো বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে। সর্বশেষ ২০১১ সালে হুদা কমিশনের তত্ত্বাবধানে পাঁচ ধাপে ২৫৩টি পৌরসভার অনুষ্ঠিত নির্বাচনটি ছিল নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু বর্তমান কমিশন একই সঙ্গে ২৩৪টি পৌরসভার নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমান কমিশনের পক্ষে এতগুলো পৌরসভার নির্বাচন একই দিনে সঠিকভাবে করা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনেকের মনেই সন্দেহ রয়েছে। এই কমিশনের অতীতের রেকর্ড ভালো নয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ১৪৭টি সংসদীয় আসনের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে তারা করতে পারেনি। এমনকি গত তিনটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনও তারা একসঙ্গে সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারেনি। এ ছাড়া মেয়র পদে দলীয় এবং কাউন্সিলর পদে নির্দলীয় হওয়ার কারণে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জগাখিচুড়ি ও জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
দ্বিতীয় সংশয়টি নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে। কমিশনের নিরপেক্ষতার অভাবে আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য হবে কি না, তা নিয়ে অনেকেই শঙ্কিত। শুধু আমাদের দেশীয় বিধিবিধানই নয়, আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তি অনুযায়ীও আমাদের নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বা ‘জেনুইন’ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধ্য। ‘আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ’ ও ‘ইন্টারন্যাশনাল কভেনেন্ট অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটস’ অনুযায়ী, জেনুইন বা সঠিক নির্বাচন বলতে এমন নির্বাচন বোঝায়, যেখানে: (১) ভোটার তালিকা প্রস্তুতের প্রক্রিয়া অবাধ ও সর্বজনীন এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ভোটার হতে চেয়েছেন, তাঁরা ভোটার হতে পেরেছেন; (২) যাঁরা প্রার্থী হতে চেয়েছেন, তাঁরা প্রার্থী হতে পেরেছেন; (৩) ভোটারদের সামনে বিকল্প প্রার্থী ছিল; (৪) যাঁরা ভোট দিতে চেয়েছেন, তাঁরা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছেন এবং (৫) ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ছিল, যাতে ভোট কারচুপি এড়ানো যায়।
দুর্ভাগ্যবশত, বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ভোটার হতে চেয়েছেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে তাঁরা সবাই ভোটার হতে পেরেছেন কি না, তা নিয়ে অনেক সন্দেহ রয়েছে। কারণ, ২০১৪ সালের মে থেকে নভেম্বর মাসে পরিচালিত ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণ প্রক্রিয়ায় প্রায় ৪৭ লাখ ভোটার তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছিলেন, যাঁর মধ্যে পুরুষ ভোটারের অনুপাত ছিল ৫৬ শতাংশ এবং নারী ভোটারের অনুপাত ৪৪ শতাংশ, অর্থাৎ ‘জেন্ডার গ্যাপ’ ১২ শতাংশ। যদিও আমাদের জনসংখ্যায় নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান। ভোটার তালিকায় এমন অসংগতি সৃষ্টি হয়েছিল আইনি বাধ্যবাধকতা সত্ত্বেও তথ্য সংগ্রহকারীদের ভোটারদের বাড়ি বাড়ি না যাওয়ার কারণে। প্রসঙ্গত, নতুন ভোটারদের (১ জানুয়ারি ২০১৫ যাঁদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে) পৌর নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবি উঠেছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন আইন লঙ্ঘন করে ২০১৫ সালের জানুয়ারির পরিবর্তে জুলাই-আগস্ট মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু করায় এসব ভোটার আসন্ন নির্বাচনে ভোট প্রদানের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।
গত কয়েক সপ্তাহে প্রধান বিরোধী দলের কয়েক শ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেকে আবার গ্রেপ্তার-আতঙ্কে পলাতক আছেন। এই পরিস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়ক নয়। আরও কিছু আশঙ্কা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পক্ষপাতদুষ্টতার কারণে বিরোধী দলের মনোনীত প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র অন্যায়ভাবে বাতিল করাও হতে পারে। পক্ষপাতদুষ্ট প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় মামলা-হামলার মাধ্যমে অনেক বিরোধী প্রার্থীকে এলাকাছাড়া করে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা থেকে বিরত রাখাও হতে পারে।
কয়েক ধাপে ভোট গ্রহণ সত্ত্বেও এই কমিশনের অধীনে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হয়নি। সেই নির্বাচনের শেষের ধাপগুলোতে ব্যাপক কারচুপি ও সহিংসতা হয়েছে, যা নিয়ে কমিশনকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। প্রধান নির্বাচন কমিশনার অবশ্য দাবি করেছিলেন যে কমিশন এসব অনিয়মের দায় নেবে না। নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার জন্য। তাই পদে থেকে তাঁদের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত। উপরিউক্ত দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালিত হলেই নির্বাচনী মাঠে সমতল ক্ষেত্র বিরাজ করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ২০১৪ সাল থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেসব নির্বাচনে বর্তমান কমিশন সমতল ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে পারেনি।
প্রথম আলোর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন (২৬ নভেম্বর ২০১৪) অনুযায়ী, আসন্ন নির্বাচনে ১৭৫ জন সরকারি কর্মকর্তাকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের রেখেই এসব গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ কথা প্রায় সর্বজনবিদিত যে স্থানীয় পর্যায়ে সব কর্মকর্তার নিয়োগ মূলত নির্ভর করে সংসদ সদস্যদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর। তাই কমিশনের এ সিদ্ধান্তের ব্যাপারেও সংশয় সৃষ্টি হওয়াই স্বাভাবিক।
ড. বদিউল আলম মজুমদার: সম্পাদক, সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক।
প্রথম সংশয়টি হলো বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে। সর্বশেষ ২০১১ সালে হুদা কমিশনের তত্ত্বাবধানে পাঁচ ধাপে ২৫৩টি পৌরসভার অনুষ্ঠিত নির্বাচনটি ছিল নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য। কিন্তু বর্তমান কমিশন একই সঙ্গে ২৩৪টি পৌরসভার নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমান কমিশনের পক্ষে এতগুলো পৌরসভার নির্বাচন একই দিনে সঠিকভাবে করা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনেকের মনেই সন্দেহ রয়েছে। এই কমিশনের অতীতের রেকর্ড ভালো নয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ১৪৭টি সংসদীয় আসনের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে তারা করতে পারেনি। এমনকি গত তিনটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনও তারা একসঙ্গে সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারেনি। এ ছাড়া মেয়র পদে দলীয় এবং কাউন্সিলর পদে নির্দলীয় হওয়ার কারণে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জগাখিচুড়ি ও জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
দ্বিতীয় সংশয়টি নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে। কমিশনের নিরপেক্ষতার অভাবে আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য হবে কি না, তা নিয়ে অনেকেই শঙ্কিত। শুধু আমাদের দেশীয় বিধিবিধানই নয়, আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তি অনুযায়ীও আমাদের নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বা ‘জেনুইন’ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধ্য। ‘আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ’ ও ‘ইন্টারন্যাশনাল কভেনেন্ট অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটস’ অনুযায়ী, জেনুইন বা সঠিক নির্বাচন বলতে এমন নির্বাচন বোঝায়, যেখানে: (১) ভোটার তালিকা প্রস্তুতের প্রক্রিয়া অবাধ ও সর্বজনীন এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ভোটার হতে চেয়েছেন, তাঁরা ভোটার হতে পেরেছেন; (২) যাঁরা প্রার্থী হতে চেয়েছেন, তাঁরা প্রার্থী হতে পেরেছেন; (৩) ভোটারদের সামনে বিকল্প প্রার্থী ছিল; (৪) যাঁরা ভোট দিতে চেয়েছেন, তাঁরা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছেন এবং (৫) ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ছিল, যাতে ভোট কারচুপি এড়ানো যায়।
দুর্ভাগ্যবশত, বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ভোটার হতে চেয়েছেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে তাঁরা সবাই ভোটার হতে পেরেছেন কি না, তা নিয়ে অনেক সন্দেহ রয়েছে। কারণ, ২০১৪ সালের মে থেকে নভেম্বর মাসে পরিচালিত ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণ প্রক্রিয়ায় প্রায় ৪৭ লাখ ভোটার তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছিলেন, যাঁর মধ্যে পুরুষ ভোটারের অনুপাত ছিল ৫৬ শতাংশ এবং নারী ভোটারের অনুপাত ৪৪ শতাংশ, অর্থাৎ ‘জেন্ডার গ্যাপ’ ১২ শতাংশ। যদিও আমাদের জনসংখ্যায় নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান। ভোটার তালিকায় এমন অসংগতি সৃষ্টি হয়েছিল আইনি বাধ্যবাধকতা সত্ত্বেও তথ্য সংগ্রহকারীদের ভোটারদের বাড়ি বাড়ি না যাওয়ার কারণে। প্রসঙ্গত, নতুন ভোটারদের (১ জানুয়ারি ২০১৫ যাঁদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে) পৌর নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবি উঠেছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন আইন লঙ্ঘন করে ২০১৫ সালের জানুয়ারির পরিবর্তে জুলাই-আগস্ট মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু করায় এসব ভোটার আসন্ন নির্বাচনে ভোট প্রদানের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।
গত কয়েক সপ্তাহে প্রধান বিরোধী দলের কয়েক শ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেকে আবার গ্রেপ্তার-আতঙ্কে পলাতক আছেন। এই পরিস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়ক নয়। আরও কিছু আশঙ্কা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পক্ষপাতদুষ্টতার কারণে বিরোধী দলের মনোনীত প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র অন্যায়ভাবে বাতিল করাও হতে পারে। পক্ষপাতদুষ্ট প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় মামলা-হামলার মাধ্যমে অনেক বিরোধী প্রার্থীকে এলাকাছাড়া করে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা থেকে বিরত রাখাও হতে পারে।
কয়েক ধাপে ভোট গ্রহণ সত্ত্বেও এই কমিশনের অধীনে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হয়নি। সেই নির্বাচনের শেষের ধাপগুলোতে ব্যাপক কারচুপি ও সহিংসতা হয়েছে, যা নিয়ে কমিশনকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। প্রধান নির্বাচন কমিশনার অবশ্য দাবি করেছিলেন যে কমিশন এসব অনিয়মের দায় নেবে না। নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার জন্য। তাই পদে থেকে তাঁদের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত। উপরিউক্ত দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালিত হলেই নির্বাচনী মাঠে সমতল ক্ষেত্র বিরাজ করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ২০১৪ সাল থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেসব নির্বাচনে বর্তমান কমিশন সমতল ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে পারেনি।
প্রথম আলোর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন (২৬ নভেম্বর ২০১৪) অনুযায়ী, আসন্ন নির্বাচনে ১৭৫ জন সরকারি কর্মকর্তাকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের রেখেই এসব গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ কথা প্রায় সর্বজনবিদিত যে স্থানীয় পর্যায়ে সব কর্মকর্তার নিয়োগ মূলত নির্ভর করে সংসদ সদস্যদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর। তাই কমিশনের এ সিদ্ধান্তের ব্যাপারেও সংশয় সৃষ্টি হওয়াই স্বাভাবিক।
ড. বদিউল আলম মজুমদার: সম্পাদক, সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক।
No comments